AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Madhya Pradesh: বাড়িতে খুন দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী, দেহ নদীতে ফেলল অভিয়ুক্ত পরিবার

Girl allegedly shot dead by family: দিব্যার দেহ কোথায়? জিজ্ঞাসাবাদে ভেঙে পড়েন দিব্যার বাবা ভারত শিকারওয়ার। তিনি বলেন, দিব্যার দেহ প্লাস্টিকে মুড়ে পাথর বেঁধে নদীতে ফেলে দিয়েছেন। বাড়ি থেকে দেহ গাড়িতে করে নিয়ে যান বলে জানান। নদীতে তল্লাশি চালিয়ে দিব্যার পচাগলা দেহ উদ্ধার করা হয়।

Madhya Pradesh: বাড়িতে খুন দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী, দেহ নদীতে ফেলল অভিয়ুক্ত পরিবার
প্রতীকী ছবি
| Updated on: Sep 29, 2025 | 8:42 PM
Share

ভোপাল: বাড়িতেই দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে গুলি করে খুনের অভিযোগ। এরপর অভিযুক্ত পরিজনরা দেহ নদীতে ফেলে দেন। অনার কিলিং বলে সন্দেহ পুলিশের। ঘটনাটি মধ্য প্রদেশের মোরেনা জেলার। কুওয়ারি নদী থেকে বছর উনিশের ওই ছাত্রীর দেহ উদ্ধার হয়েছে।

মৃত ছাত্রীর নাম দিব্যা শিকারওয়ার। মোরেনা জেলার শিবনগরে তাঁর বাড়ি। পুলিশের বক্তব্য, ২৪ সেপ্টেম্বর রাতে দিব্যাকে বাড়ির মধ্যে গুলি করে খুন করা হয়। এই খুনের বিষয়ে কীভাবে জানল পুলিশ? জানা গিয়েছে, ২৭ সেপ্টেম্বর পুলিশের কাছে একটি ফোন আসে। দ্বাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রীর নিখোঁজ হওয়ার কথা জানানো হয়। এবং দিব্যাকে খুন করা হয়েছে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।

সেই ফোন পাওয়ার পরই দিব্যার বাড়িতে যায় পুলিশ। তাঁর বাবা-মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এদিকে, দিব্যার নাবালক ভাই-বোনকে বাড়িতে দেখতে পাওয়া যায়নি। পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে একাধিক অসঙ্গতিপূর্ণ কথা বলেন দিব্যার বাবা-মা। তাঁরা দাবি করেন, দিব্যা আত্মহত্যা করেছে।

কিন্তু, দিব্যার দেহ কোথায়? জিজ্ঞাসাবাদে ভেঙে পড়েন দিব্যার বাবা ভারত শিকারওয়ার। তিনি বলেন, দিব্যার দেহ প্লাস্টিকে মুড়ে পাথর বেঁধে নদীতে ফেলে দিয়েছেন। বাড়ি থেকে দেহ গাড়িতে করে নিয়ে যান বলে জানান। নদীতে তল্লাশি চালিয়ে দিব্যার পচাগলা দেহ উদ্ধার করা হয়। পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ থেকে দিব্যাকে গুলি করা হয়েছে বলে পুলিশের অনুমান।

কিন্তু, পরিজনরা কেন খুন করলেন দিব্যাকে? দিব্যার সঙ্গে পিছিয়ে পড়া শ্রেণির এক যুবকের প্রেম ছিল বলে জানা গিয়েছে। সেই জন্য তাঁকে খুন করা হয়েছে বলে অনুমান পুলিশের। খুনে ব্যবহৃত আগ্নেয়াস্ত্র এখনও পাওয়া যায়নি। দিব্যার ভাই-বোন ঘটনার পর থেকে বেপাত্তা। এই খুনে তারা জড়িত বলে সন্দেহ। সবদিক খতিয়ে দেখছে পুলিশ।