সামান্য স্বস্তি মিলল দৈনিক করোনা সংক্রমণে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৭ হাজার জন। তৃতীয় ঢেউয়ে উদ্বেগ আরও বাড়াচ্ছে করোনার নতুন ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যাও ১০ হাজার পার করেছে। দেশের ২৯ রাজ্যে থাবা বসিয়েছে ওমিক্রন। করোনা ও ওমিক্রন সংক্রান্ত যাবতীয় আপডেট দেখে নিন একনজরে-
করোনার দৈনিক সংক্রমণ খুব কম না হলেও, খুব বেশি বাড়ছে না রাজ্যে। শুক্রবার যেখানে আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৯ হাজার ১৫৪, শনিবার সেই সংখ্য়া বেড়েছে সামান্য। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৯ হাজার ১৯১ জন। তবে শুক্রবারের তুলনায় নমুনা পরীক্ষা অনেকটাই বেড়েছে শনিবার। ২৪ ঘণ্টায় ৮২ হাজার ৫৬৪ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়েছে। সেই সঙ্গে কমেছে পজিটিভিটি রেটও। শনিবারের বুলেটিন অনুসারে রাজ্যে পজিটিভিটি রেট ১১.১৩ শতাংশ। শুক্রবার এই হার ছিল ১২.৫৮ শতাংশ।
বিস্তারিত পড়ুন : স্বস্তি দিয়ে কমছে পজিটিভিটি রেট, ২৪ ঘণ্টায় ৩৭ জনের মৃত্যু বাড়াচ্ছে উদ্বেগ
কেরলে কোভিডের গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী। এমতাবস্থায়, স্বাস্থ্য দপ্তরের তরফে শনিবার বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে কোভিড-১৯ রোগীদের জন্য ৫০ শতাংশ শয্যা আলাদা করে রাখতে বলা হয়েছে। প্রতিদিন হাসপাতালের আইসিইউ তে ভর্তি, ভেন্টিলেটর, এবং শয্যার বিস্তারিত তথ্য জেলার মেডিক্যাল অফিসারের কাছে দেওয়ার আর্জি জানিয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তর।
গত ২৪ ঘণ্টায় বাংলায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন ৩৭ জন। পশ্চিমবঙ্গে দৈনিক করোনা সংক্রমণের সংখ্যা ৯,১৯১।
অন্ধপ্রদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১২,৯২৬ জন। কিছুটা কমেছে দৈনিক সংক্রমণ শুক্রবার ১৩,২১২ জন নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছিল। মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৭৩,১৪৩। মোট করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২১,৬৬,১৯৪ জন।
নতুন নজির গড়ল দক্ষিণের কর্ণাটক। শনিবার কর্ণাটের করোনা পরীক্ষা সংখ্যা ৬ কোটি ছুঁয়েছে, সংখ্যা বিচারে যা দেশের মধ্য়ে তৃতীয়, এমনটাই জানিয়েছেন কর্ণাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে সুধাকর। জেলাস্তরের স্বাস্থ্যকর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি বলেন, “বিস্তীর্ণ পরীক্ষা সর্বদা মহামারির বিরুদ্ধে আমাদের লড়াইয়ের মূল ভিত্তি হয়ে দাঁড়িয়েছে। ১ ডিসেম্বর থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত ২৯ শতাংশ পরীক্ষাই শিশুদের উপর পরিচালিত হয়েছে।”
এবার করোনা টিকা নিয়ে গবেষণায় নতুন দাবি। ম্যাক্স হেলথকেয়ার নামের এক বেসরকারি হাসপাতালের গবেষণায় উঠে এসেছে, করোনার তৃতীয় ঢেউতে আক্রান্ত হয়ে যাদের মৃত্যু হয়েছে তাদের বেশিরভাগেরই হয় করোনা টিকার দ্বিতীয় ঢেউ সম্পূর্ণ হয়নি অথবা সেই ব্যক্তি করোনা টিকাই নেয়নি। ওই গবেষণায় আরও উঠে এসেছে, করোনার তৃতীয় ঢেউতে যারা মারা গিয়েছেন তাদের বেশিরভাগের বয়সই ৭০ বছরের বেশি এবং তাঁরা হার্ট, কিডনি অসুখের মতো কোমর্বিডিটিতে ভুগছিলেন।
বিদেশী পর্যটকদের জন্য় নতুন নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্র। বাইরের কোনও দেশ থেকে পর্যটকরা এলে তাদের আজ থেকে সরকারের তরফে আইসোলেশনের ব্যবস্থা আর করা হবে না। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তবে কোনও বিদেশী পর্যটক করোনা পজিটিভ হলে প্রোটোকল মেনে তাকে অবশ্যই হোম আইসোলেশনে থাকতে হবে।
বিস্তারিত পড়ুন : Covid Guidelines : আজ থেকে লাগু নতুন কোভিড গাইডলাইন, কতদিন আইসোলেশনে থাকতে হবে বিদেশী যাত্রীদের?
করোনা আবহে স্কুল নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল উত্তর প্রদেশ সরকার। শনিবার সরকারের তরফে প্রকাশিত নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে জানুায়ারি মাসের ৩০ তারিখ অবধি রাজ্যের সমস্ত স্কুল বন্ধ থাকবে। রাজ্যে করোনার বাড়তি সংক্রমণের কারণেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব জানিয়েছেন স্কুল বন্ধ থাকলেও অনলাইনে ক্লাস চলবে।
ভ্যাকসিন সার্টিফিকেটে কোনও ভুল থাকলে, সেটিও সংশোধনের আবেদন করার জন্য একটি নতুন অপশনের সংযোজন করা হয়েছে। নতুন এই অপশনে আংশিক বা সম্পূর্ণ টিকাপ্রাপ্ত কোনও ব্যক্তির টিকা সার্টিফিকেটে যদি কোনও ভুল থাকে, তবে তারা সেই ভুল সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়াও নিজেদের ভ্যাকসিনেশন স্টেটাস সম্পূর্ণ টিকাপ্রাপ্ত থেকে আর্শিক টিকাপ্রাপ্ত বা টিকাহীন হিসাবেও বদলে ফেলা যাবে।
শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য শুক্রবার টুইট করে জানান, টিকা গ্রহীতাদের সুবিধার জন্য কো-উইন পোর্টালে আরও দুটি নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করা হল। এতদিন একটি ফোন নম্বরে পরিবারের ৪ জনের নাম কো-উইন পোর্টালে নথিভুক্ত করা যেত। এবার থেকে একই ফোন নম্বরে ৬ জনের নাম নথিভুক্ত করা যাবে। এছাড়া যদি টিকা সার্টিফিকেটে কোনও ভুল থাকে, তবে টিকা গ্রহূতারা কো-উইন পোর্টাল থেকেই সেই ভুল সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
গত ৮ জানুয়ারি ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণার সময়ই নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছিল, উর্ধ্বমুখী করোনা সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে ১৫ জানুয়ারি অবধি সশরীরে উপস্থিত থেকে যাবতীয় সভা অর্থাৎ সমাবেশ, মিছিল, রোড শো বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে কমিশনের তরফে সেই বিধিনিষেধ বাড়িয়ে ২২ জানুয়ারি অবধি করে দেওয়া হয়। আজ সেই বিধিনিষেধের শেষদিন হওয়ায় ফের নির্বাচনী প্রচারের বিধিনিষেধ নিয়ে বৈঠকে বসছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
বিস্তারিত পড়ুন; EC on Poll Campaigning: বিনা প্রচারেই কি হবে ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন? আজই সিদ্ধান্ত নেবে কমিশন
করোনা সংক্রমণ বাড়তেই জম্মু ও কাশ্মীরে সপ্তাহ শেষে কার্ফু জারি করা হয়েছে। এদিনও শ্রীনগরে সকাল থেকেই রাস্তাঘাট ফাঁকা দেখা যায়। বন্ধ রয়েছে সমস্ত দোকানপাটও।
#COVID19 | Streets wear deserted look as Jammu & Kashmir administration imposed complete restrictions on non-essential movements during the weekend; earlier visuals from Srinagar pic.twitter.com/rUnx78PDoc
— ANI (@ANI) January 22, 2022
সম্প্রতিই করোনা আক্রান্ত হয়েছেন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী লতা মঙ্গেশকর। বর্তমানে তিনি মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে আইসিইউতেই ভর্তি রয়েছেন। তবে এদিন তাঁর স্বাস্থ্যের সামান্য উন্নতি হয়েছে বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
Singer Lata Mangeshkar is still in the ICU ward but there has been a slight improvement in her health today: Dr Pratit Samdani, who's treating her at Mumbai's Breach Candy Hospital
(file photo) pic.twitter.com/U5PkbWGp3T
— ANI (@ANI) January 22, 2022
দৈনিক সংক্রমণে এখনও শীর্ষস্থানেই রয়েছে মহারাষ্ট্র, সেখানে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৪৮ হাজার ২৭০ জন, গতকালের তুলনায় ২০৭৩ জন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজ্যে ১৪৪ জন ওমিক্রন আক্রান্তেরও খোঁজ মিলেছে। একদিনেই করোনা সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৫২ জনের।
সংক্রমণ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে দেশে সক্রিয় রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২১ লক্ষ ১৩ হাজার৩৬৫-তে, যা বিগত ২৩৭ দিনে সর্বোচ্চ সক্রিয় রোগীর সংখ্যা। দেশে মোট করোনা আক্রান্তের ৫.৪৩ শতাংশই সক্রিয় রোগী।
দেশে দৈনিক সংক্রমণ কিছুটা কমলেও চিন্তা বাড়াচ্ছে দৈনিক মৃত্যু সংখ্যাই। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লক্ষ ৪৭ হাজার ২৫৪ জন, অন্যদিকে একদিনেই সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৪৮৮ জনের। এই নিয়ে দেশে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪ লক্ষ ৮৮ হাজার ৮৮৪-তে। একাধিক রাজ্যেই দৈনিক মৃতের সংখ্যা ১০-র গণ্ডি পার করেছে।
বিধিনিষেধ শিথিল করার পথে হাঁটল কর্নাটক সরকার। শুক্রবার রাজ্য প্রশাসনের তরফে জানানো হয়, এবার থেকে সপ্তাহ শেষে কার্ফুর নিয়ম তুলে নেওয়া হচ্ছে। তবে এখনও রাজ্য জুড়ে নৈশ কার্ফু জারি থাকবে।
সদ্য করোনা সংক্রমণ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠা রোগীদের টিকাকরণের ক্ষেত্রে নয়া নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। জানানো হল, সংক্রমণ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার তিন মাস পর করোনা টিকা বা প্রিকশন ডোজ় নেওয়া যাবে।
১. সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারে ব্যবহার: বয়স্ক ব্যক্তি, স্বাস্থ্যকর্মী ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, এমন ব্যক্তিরা এই বিভাগদের অন্তর্গত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে প্রথমে এই বিভাগের মানুষদেরই বুস্টার ডোজ় দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
২. উচ্চ অগ্রাধিকারে ব্যবহার: এই বিভাগে যাদের কোমর্ডিবিটি রয়েছে এবং গর্ভবতী মহিলা, শিক্ষিকা, জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত এবং সামাজিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষ, যাদের সংক্রমিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, তাদের বুস্টার টিকা দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৩. মাঝারি অগ্রাধিকারে ব্যবহার: এই বিভাগে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্ক এবং কোমর্ডিবিটিযুক্ত শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের রাখা হয়েছে।
৪. সর্বনিম্ন অগ্রাধিকারে ব্যবহার: বুস্টার ডোজ় পাওয়ার ক্ষেত্রে এই বিভাগকে সর্বশেষে রাখা হয়েছে। এই বিভাগে সম্পূর্ণ সুস্থ শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের রাখা হয়েছে। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ১২ বছরের কম বয়সীদের বুস্টার ডোজ়ের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হয়নি।
বিস্তারিত পড়ুন: WHO on Booster Dose: অবশেষে বুস্টার ডোজ়ে সম্মতি, কারা আগে পাবেন সুরক্ষা কবচ, জানাল WHO
গতকাল একটি সাংবাদিক বৈঠকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী সৌমা স্বামীনাথন ও টিকাকরণের ডিরেক্টর ডঃ কেট ও’ব্রায়েন জানান, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে বুস্টার ডোজ় হিসাবে ফাইজ়ার-বায়োএনটেকের ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এই বুস্টার টিকা প্রয়োজনীয়তা অনুসারে দেওয়ার দেওয়া উচিত। একইসঙ্গে জানানো হয়, করোনা টিকার প্রথম দুটি ডোজ় নেওয়ার কমপক্ষে চার থেকে ছয় মাস পর বুস্টার ডোজ় নেওয়া উচিত।
করোনা টিকা (COVID Vaccine) নেওয়ার ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক কো-উইনে (Co-WIN) নাম নথিভুক্ত করা। দেশের টিকাকরণের হিসাব রাখার জন্যই কেন্দ্রের তরফে এই পোর্টালের সূচনা করা হয়। টিকা সংক্রান্ত যাবতীয় প্রশ্নের জবাবই মেলে এই প্ল্যাটফর্মে, কিন্তু সেই পোর্টাল থেকেই নাকি সাধারণ মানুষের যাবতীয় ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। এমনই গুঞ্জন ছড়িয়েছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে, তবে শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) তরফে এই জল্পনার অবসান করা হয়। জানানো হয়, কো-উইন পোর্টাল থেকে কোন তথ্য ফাঁস হয়ে যাচ্ছে না।
বিস্তারিত পড়ুন: Co-WIN Data Leak: গুগল সার্চেই দেখা যাচ্ছে নাম-ঠিকানা! সত্যিই কি ফাঁস হচ্ছে কো-উইনের তথ্য, কী বলল স্বাস্থ্যমন্ত্রক?
দুদিনের রেকর্ড ভাঙা দৈনিক সংক্রমণের পর অবশেষে কিছুটা কমল দেশের দৈনিক করোনা সংক্রমণ। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৩ লক্ষ ৩৭ হাজার মানুষ, যা গতকালের তুলনায় ২.৭ শতাংশ কম। এই নিয়ে দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ কোটি ৮৮ লক্ষে।