AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্তে নেমে গোয়েন্দাদের হাতে আটক ইলেকট্রিশিয়ান! কী করেছিল সে?

Delhi Blast Update: জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ কুলগামের চিকিৎসক মুজাফ্ফর আহমেদ রাঠোরেক বিরুদ্ধেও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। দিল্লি বিস্ফোরণকাণ্ডে এর সক্রিয় যোগ ছিল। চিকিৎসক অর্থাৎ হোয়াইট কলার মডিউলের সঙ্গে জইশ-ই-মহম্মদের হ্যান্ডলারদের যোগাযোগের মাধ্যম ছিলেন এই চিকিৎসক।

দিল্লি বিস্ফোরণের তদন্তে নেমে গোয়েন্দাদের হাতে আটক ইলেকট্রিশিয়ান! কী করেছিল সে?
ফাইল চিত্র।Image Credit: PTI
| Updated on: Nov 23, 2025 | 6:43 AM
Share

শ্রীনগর: দিল্লি বিস্ফোরণকাণ্ডে এবার পুলিশ-গোয়েন্দাদের হাতে ধরা পড়ল এক ইলেকট্রিশিয়ান। অনুমান, দিল্লির লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণের পিছনে যে জইশ-ই-মহম্মদ মডিউল কাজ করেছে, ধৃত ইলেকট্রিশিয়ানও সেই মডিউলের সদস্য। কী কাজ ছিল এদের?

শনিবার স্টেট ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি ও জম্মু-কাশ্মীরের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ পুলওয়ামা থেকে তুফাইল আহমেদ নামক এক যুবককে আটক করে। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান তুফাইল। শ্রীনগরে তাঁর আত্মীয় থাকে। সূত্র মারফতই গোয়েন্দাদের কাছে খবর মেলে যে দিল্লি বিস্ফোরণকাণ্ডের ষড়যন্ত্র তুফাইলও জড়িত। জইশ নেটওয়ার্কে তাঁর ভূমিকা ঠিক কী ছিল, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

সূত্রের খবর, তুফাইল সম্ভবত জঙ্গি চিকিৎসক ডঃ উমর নবির কাছে একে-৪৭ রাইফেল জোগাড় করে দিয়েছিল। এই জঙ্গি চিকিৎসকই লালকেল্লার সামনে বিস্ফোরণ ঘটায়। গোয়েন্দাদের আরও সন্দেহ, অনন্তনাগের সরকারি হাসপাতালে ডঃ আদিলের লকারে যে রাইফেল পাওয়া গিয়েছিল, তা ডঃ উমর এই তুফাইলের মাধ্যমেই পাঠানো হয়েছিল। এক পাকিস্তানি হ্যান্ডলার এই অস্ত্র সরবরাহ করেছিল। তাঁর খোঁজে তল্লাশি চলছে।

এদিকে, জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ কুলগামের চিকিৎসক মুজাফ্ফর আহমেদ রাঠোরেক বিরুদ্ধেও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। দিল্লি বিস্ফোরণকাণ্ডে এর সক্রিয় যোগ ছিল। চিকিৎসক অর্থাৎ হোয়াইট কলার মডিউলের সঙ্গে জইশ-ই-মহম্মদের হ্যান্ডলারদের যোগাযোগের মাধ্যম ছিলেন এই চিকিৎসক। মনে করা হচ্ছে, গত অগস্ট মাসেই ভারত ছেড়ে পালিয়েছেন ডঃ মুজাফ্ফর আহমেদ। বর্তমানে আফগানিস্তানে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন। ইতিমধ্যেই ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হয়েছে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ।