AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Rajasthan: হেল্পারকে বাস চালাতে বলে পাশে বসলেন, চালকের হাতে স্টিয়ারিং থাকলে কী হত ভেবেই শিউরে উঠছেন যাত্রীরা

Driver died in Rajasthan: ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, হেল্পারের পাশে পা মুড়ে বসে রয়েছেন সতীশ রাও। পাশে এক মহিলা বসে রয়েছেন। আচমকা জ্ঞান হারান সতীশ। সঙ্গে সঙ্গে কয়েকজন যাত্রী চালকের চেম্বারে আসেন। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সতীশকে। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

Rajasthan: হেল্পারকে বাস চালাতে বলে পাশে বসলেন, চালকের হাতে স্টিয়ারিং থাকলে কী হত ভেবেই শিউরে উঠছেন যাত্রীরা
বাসে বসে থাকতে থাকতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন চালকImage Credit: Social Media
| Updated on: Aug 29, 2025 | 6:36 PM
Share

জোধপুর: শরীরটা একটু খারাপ লাগছিল। তাই, হেল্পারকে বললেন, একটু বাস চালিয়ে নিয়ে যেতে। কিন্তু, কিছুক্ষণের মধ্যেই যে চালক চিরদিনের জন্য স্টিয়ারিং ছেড়ে চলে যাবেন, তা বোধহয় কেউ কল্পনাও করতে পারেননি। বাসের মধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন চালক। মৃতের নাম সতীশ রাও। ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের পালিতে।

জানা গিয়েছে, বেসরকারি বাসটি মধ্য প্রদেশের ইন্দোর থেকে রাজস্থানের জোধপুর যাচ্ছিল। পথে অসুস্থ বোধ করেন সতীশ রাও। তিনি হেল্পারকে বাস চালাতে বলেন। পাশেই বিশ্রাম নিচ্ছিলেন তিনি। আচমকা চালকের শরীর আরও খারাপ হতে থাকে। তখন রাস্তার ধারে একটি ওষুধের দোকানে বাস থামান হেল্পার। কিন্তু, ওষুধের দোকান বন্ধ ছিল। সামনে সাহায্যের আসায় বাসটি ফের চালিয়ে নিয়ে যান হেল্পার। ভেবেছিলেন, কাছের কোনও হাসপাতালে ভর্তি করাবেন চালককে। কিন্তু, হাসপাতালে যাওয়ার পথেই মারা যান সতীশ।

ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, হেল্পারের পাশে পা মুড়ে বসে রয়েছেন সতীশ রাও। পাশে এক মহিলা বসে রয়েছেন। আচমকা জ্ঞান হারান সতীশ। সঙ্গে সঙ্গে কয়েকজন যাত্রী চালকের চেম্বারে আসেন। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সতীশকে। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

চিকিৎসকরা বলছেন, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে সতীশ রাওয়ের। ঘটনার খবর পাওয়ার পর তাঁর পরিবার জানায়, তারা কোনও তদন্ত চায় না। মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করতেও চায়নি তারা। বাসের যাত্রীরা বলছেন, অসুস্থতার পরও ওই চালক স্টিয়ারিং হেল্পারের হাতে না দিলে বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত।