নয়া দিল্লি: ভোটের আগে রাজ্য পুলিশের ডিজি বদল। ডিজি পদ থেকে রাজীব কুমারকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। আদর্শ আচরণবিধি চালুর পরই পদক্ষেপ কমিশনের। গত শনিবার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার সময়ই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে কঠোর পদক্ষেপ করবে নির্বাচন কমিশন। ভোট ঘোষণার পর এ রাজ্যের ডিজিপি রাজীব কুমারকে সরিয়ে কি প্রথম পদক্ষেপ কমিশনের? নির্বাচন কমিশন যে নোটিস নির্দেশিকা জারি করেছে, সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, রাজীব কুমারকে ‘নন ইলেকশন রিলেটেড পোস্ট’ অর্থাৎ ভোটের সঙ্গে যুক্ত থাকে না এমন কোনও পোস্টে পাঠাতে বলা হয়েছে।
শুধু রাজীব কুমারই নয়, সরানো হয়েছে পদ থেকে সরানো হয়েছে রাজ্য পুলিশের আইজিকেও। নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত এমন কোনও কাজে তাঁদের রাখা যাবে না। আজ বিকেল ৫টার মধ্যে ডিজি এবং আইজি পদে নিয়োগ করার জন্য তিনজন অফিসারের প্যানেল চেয়ে পাঠাল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
২০১৬ সালে রাজীব কুমারকে সরিয়ে কলকাতা পুলিশের কমিশনার করা হয় সোমেন মিত্রকে। ২০১৯ সালে অনুজ শর্মা কলকাতার পুলিশ কমিশনার ছিলেন। তাঁকে সরিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় রাজেশ কুমারকে। ২০২১ সালে ডিজিপি বীরেন্দ্রকে নির্বাচন কমিশন সরিয়ে দায়িত্ব দেয় পি নীরজনয়ন পাণ্ডেকে।
ভোট ঘোষণার এক মাস আগে প্রত্যেক রাজ্যে একটি নির্দেশিকা গিয়েছিল। সেখানে বলা ছিল, যেখানে ৩ বছরের বেশি সময় ধরে কোনও আধিকারিক কাজ করছেন, তাঁদের বদলি করতে হবে। নির্বাচন ঘোষণার পর প্রথম যে পদক্ষেপ করা হল, তারমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে সরিয়ে দেওয়া।
এর পাশাপাশি গুজরাট, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, বিহার, ঝাড়খণ্ড, হিমাচল প্রদেশের স্বরাষ্ট্র সচিবকে পদ থেকে সরানো হয়েছে। সূত্রের খবর, এটা চলবে। অর্থাৎ প্রশাসনের শীর্ষ পদ থেকে শুরু করা হল। এবার ডিএম, এসপিদেরও সরানো হতে পারে। যাঁদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ আছে, যাঁদের তিন বছর এক জায়গায় থাকার পরও রাজ্য প্রশাসন সরায়নি সকলকেই সরানো হবে বলে খবর।
নয়া দিল্লি: ভোটের আগে রাজ্য পুলিশের ডিজি বদল। ডিজি পদ থেকে রাজীব কুমারকে সরিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন। আদর্শ আচরণবিধি চালুর পরই পদক্ষেপ কমিশনের। গত শনিবার নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার সময়ই মুখ্য নির্বাচন কমিশনার স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে কঠোর পদক্ষেপ করবে নির্বাচন কমিশন। ভোট ঘোষণার পর এ রাজ্যের ডিজিপি রাজীব কুমারকে সরিয়ে কি প্রথম পদক্ষেপ কমিশনের? নির্বাচন কমিশন যে নোটিস নির্দেশিকা জারি করেছে, সেখানে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে, রাজীব কুমারকে ‘নন ইলেকশন রিলেটেড পোস্ট’ অর্থাৎ ভোটের সঙ্গে যুক্ত থাকে না এমন কোনও পোস্টে পাঠাতে বলা হয়েছে।
শুধু রাজীব কুমারই নয়, সরানো হয়েছে পদ থেকে সরানো হয়েছে রাজ্য পুলিশের আইজিকেও। নির্বাচনের সঙ্গে যুক্ত এমন কোনও কাজে তাঁদের রাখা যাবে না। আজ বিকেল ৫টার মধ্যে ডিজি এবং আইজি পদে নিয়োগ করার জন্য তিনজন অফিসারের প্যানেল চেয়ে পাঠাল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
২০১৬ সালে রাজীব কুমারকে সরিয়ে কলকাতা পুলিশের কমিশনার করা হয় সোমেন মিত্রকে। ২০১৯ সালে অনুজ শর্মা কলকাতার পুলিশ কমিশনার ছিলেন। তাঁকে সরিয়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় রাজেশ কুমারকে। ২০২১ সালে ডিজিপি বীরেন্দ্রকে নির্বাচন কমিশন সরিয়ে দায়িত্ব দেয় পি নীরজনয়ন পাণ্ডেকে।
ভোট ঘোষণার এক মাস আগে প্রত্যেক রাজ্যে একটি নির্দেশিকা গিয়েছিল। সেখানে বলা ছিল, যেখানে ৩ বছরের বেশি সময় ধরে কোনও আধিকারিক কাজ করছেন, তাঁদের বদলি করতে হবে। নির্বাচন ঘোষণার পর প্রথম যে পদক্ষেপ করা হল, তারমধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারকে সরিয়ে দেওয়া।
এর পাশাপাশি গুজরাট, উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, বিহার, ঝাড়খণ্ড, হিমাচল প্রদেশের স্বরাষ্ট্র সচিবকে পদ থেকে সরানো হয়েছে। সূত্রের খবর, এটা চলবে। অর্থাৎ প্রশাসনের শীর্ষ পদ থেকে শুরু করা হল। এবার ডিএম, এসপিদেরও সরানো হতে পারে। যাঁদের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ আছে, যাঁদের তিন বছর এক জায়গায় থাকার পরও রাজ্য প্রশাসন সরায়নি সকলকেই সরানো হবে বলে খবর।