AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

ঠায় ৩ ঘণ্টা রোদে দাঁড় করিয়ে ‘ইন্ট্রো’ নিচ্ছিল সিনিয়র দাদারা, হস্টেলের ছাদেই যা হয়ে গেল মেডিক্যাল পড়ুয়ার সঙ্গে…

Ragging: তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়ারা মিলে প্রথম বর্ষের নবাগত পড়ুয়াদের র‌্যাগিং করছিল। 'ইন্ট্রোডাকশন'-র নামে নবাগতদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা হস্টেলের ছাদে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়।

ঠায় ৩ ঘণ্টা রোদে দাঁড় করিয়ে 'ইন্ট্রো' নিচ্ছিল সিনিয়র দাদারা, হস্টেলের ছাদেই যা হয়ে গেল মেডিক্যাল পড়ুয়ার সঙ্গে...
মৃত পডুয়া।Image Credit: X
| Updated on: Nov 18, 2024 | 11:52 AM
Share

আহমেদাবাদ: সামাজিক ব্যধিতে পরিণত হয়েছে র‌্যাগিং। কিছুতেই এই ব্যধি নিরাময়ের ওষুধ মিলছে না। এবার র‌্যাগিংয়ের শিকার প্রথম বর্ষের মেডিক্যাল পড়ুয়া। ঠাটাপোড়া রোদে টানা তিন ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখায় মৃত্যু হল মেডিক্যাল পড়ুয়ার।

ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাটের একটি মেডিক্যাল কলেজ-হাসপাতালে। জানা গিয়েছে, তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়ারা মিলে প্রথম বর্ষের নবাগত পড়ুয়াদের র‌্যাগিং করছিল। ‘ইন্ট্রোডাকশন’-র নামে নবাগতদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা হস্টেলের ছাদে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার জেরেই অনিল মেথানিয়া নামক এক যুবক অসুস্থ হয়ে পড়ে। অজ্ঞান হয়ে যায়।

এরপর তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সংজ্ঞা ফিরলে, পুলিশ বয়ান রেকর্ড করে ওই যুবকের। র‌্যাগিংয়ের কথা জানায় যুবক। কিন্তু এরপরই ওই যুবকের শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। কিছুক্ষণ পর তাঁর মৃত্যু হয়।

কী কারণে ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে, তা জানা যায়নি। দুর্ঘটনার কারণে মৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে। রিপোর্ট পেলেই মৃত্যুর আসল কারণ সম্পর্কে জানা যাবে। পরিবারের দাবি, “গতকাল কলেজ থেকে ফোন আসে। জানানো হয় যে অনিল অজ্ঞান হয়ে গিয়েছে। তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে আমরা যখন হাসপাতালে যাই, তখন জানতে পারি যে তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়ারা ওকে র‌্যাগিং করেছে। আমরা এর সুবিচার চাই।”