AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Military Exercise: ‘ত্রিশূলে’ পাকিস্তানের হাঁটু তো কাঁপছেই, এবার বাংলাদেশের ঘুম ওড়াতে ‘রেডি’ সেনা, সীমান্তে হবে বিরাট কর্মকাণ্ড

India-Bangladesh: ভারতের এই মহড়ার সিদ্ধান্ত অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ঠিক যে সময়ে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই (ISI) বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নিজেদের কাজ শুরু করার সবুজ সঙ্কেত পেয়েছে, তাতে ভারতের উদ্বেগ বেড়েছে। আর তারপরই এবার সক্রিয় ভারতীয় সেনা।

Military Exercise: 'ত্রিশূলে' পাকিস্তানের হাঁটু তো কাঁপছেই, এবার বাংলাদেশের ঘুম ওড়াতে 'রেডি' সেনা, সীমান্তে হবে বিরাট কর্মকাণ্ড
ফাইল চিত্র।Image Credit: PTI
| Edited By: | Updated on: Nov 01, 2025 | 7:30 AM
Share

নয়া দিল্লি: স্যর ক্রিকে ভারতের ত্রিশূল (Trishul Exercise) দেখে থরহরিকম্প পাকিস্তান। ৩০ নভেম্বর থেকে ভারতীয় সেনা, নৌসেনা ও বায়ুসেনা একযোগে মহড়া চালাচ্ছে গুজরাটের এই উপকূলে। চলবে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত। ভারতের এই মহড়ায় ইতিমধ্যেই ঘুম উড়েছে পাকিস্তানের। ভয়ে নিজেরাও নোটাম জারি করে বসে আছে। তবে এবার শুধু পাকিস্তান নয়, এবার নজর বাংলাদেশের সীমান্তের দিকেও।

একসঙ্গে মায়ানমার, ভুটান এবং বাংলাদেশ সীমান্ত জুড়ে চলবে বিশাল মহড়া। সশস্ত্র বাহিনী এবং ভারতীয় বায়ুসেনার একসঙ্গে মহড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত। উড়বে রাফাল, সুখোইয়ের মতো শক্তিশালী যুদ্ধবিমান, নামবে সশস্ত্র বাহিনীর সবথেকে ভয়ঙ্কর ট্যাঙ্ক। তিন ধাপে এই মহড়া হবে বলেই জানা গিয়েছে। প্রথম ধাপের মহড়া হবে ৬ ও ২০ নভেম্বর। দ্বিতীয় ধাপে মহড়া হবে ৪ ও ১৮ ডিসেম্বর। শেষ ভাগে মহড়া হবে ২০২৬ সালের ১ ও ১৫ জানুয়ারি। 

এই মহড়ায় উত্তর-পূর্বের সব এয়ারবেস ও ফ্রন্টলাইন স্কোয়াড্রন অংশ নেবে বলেই জানা গিয়েছে। এর মূল উদ্দেশ্য হল, সীমান্তজুড়ে প্রস্তুতি ও প্রতিক্রিয়া সক্ষমতা আরও শক্তিশালী করা। ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছেও এর আগে মহড়া হয়েছে এবং বর্তমানেও চলছে। বিশাল আকারের মহড়ায় যেহেতু যুদ্ধবিমানগুলিও সামিল থাকবে, তার জন্য আগে ভাগেই নোটাম (NOTAM) জারি করা হয়েছে।

ভারতের এই মহড়ার সিদ্ধান্ত অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। ঠিক যে সময়ে পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই (ISI) বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নিজেদের কাজ শুরু করার সবুজ সঙ্কেত পেয়েছে, তাতে ভারতের উদ্বেগ বেড়েছে। আর তারপরই এবার সক্রিয় ভারতীয় সেনা।

স্বাভাবিকভাবেই এই মহড়া যে বাংলাদেশের ইউনূস প্রশাসনকে কড়া জবাব দেওয়ার জন্য, তা মহড়ার ব্যাপকতা দিয়েই বুঝিয়ে দিতে চলেছে ভারতীয় সেনা। এই মহড়ায় কার্যত বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে একযোগে বার্তা দেওয়া হবে।  উদ্দেশ্য একটাই, আঘাত করলে প্রত্যাঘাত হবে জোরদার। সেটা পাকিস্তান বা বাংলাদেশই হোক না কেন।