AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mount Everest: ছাদে উঠলেই ঝকঝকে সাদা পাহাড়, জয়নগর থেকে দেখা যাচ্ছে মাউন্ট এভারেস্ট! কীভাবে সম্ভব?

Mount Everest Visibility: নেপালের হিমবাহের জল থেকে তৈরি কমলা নদীর তীরেই ছোট শহর অবস্থিত। এর অবস্থান এমন যে মানচিত্র সোজাসুজি রয়েছে হিমালয় এবং মাউন্ট এভারেস্টের শৃঙ্গ। যখন আকাশে কোনও কুয়াশা-ধোঁয়াশা থাকে না, মেঘ থাকে না, দূষণমুক্ত পরিবেশ থাকে, তখন মাউন্ট এভারেস্ট দেখা যায়।  

Mount Everest: ছাদে উঠলেই ঝকঝকে সাদা পাহাড়, জয়নগর থেকে দেখা যাচ্ছে মাউন্ট এভারেস্ট! কীভাবে সম্ভব?
দেখা যাচ্ছে মাউন্ট এভারেস্ট।Image Credit: X
| Updated on: Oct 09, 2025 | 8:02 AM
Share

পটনা: মানচিত্র বলছে, দূরত্ব অনেকটা। কমপক্ষে ৩০০ কিলোমিটার তো হবেই। সেই দূরত্বে থাকা মাউন্ট এভারেস্ট নাকি দেখা যাচ্ছে! তাও আবার খালি চোখেই। অবাক স্থানীয় বাসিন্দারা। তারা কখনও ভাবতেই পারেননি যে বাড়ির ছাদে উঠলেই বিশ্বের উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ দেখা যাবে।

বিহারের সীমান্তবর্তী ছোট শহর জয়নগর। সেখান থেকেই বুধবার স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল মাউন্ট এভারেস্ট। নাহ, নকল নয়। আসল এভারেস্টই দেখা যাচ্ছিল। পরিষ্কার আবহাওয়া ও দূষণ মুক্ত বাতাসের কারণেই এটা সম্ভব হয়েছে।

নেপালের হিমবাহের জল থেকে তৈরি কমলা নদীর তীরেই ছোট শহর অবস্থিত। এর অবস্থান এমন যে মানচিত্র সোজাসুজি রয়েছে হিমালয় এবং মাউন্ট এভারেস্টের শৃঙ্গ। যখন আকাশে কোনও কুয়াশা-ধোঁয়াশা থাকে না, মেঘ থাকে না, দূষণমুক্ত পরিবেশ থাকে, তখন মাউন্ট এভারেস্ট দেখা যায়।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, চৈত্র থেকে বৈশাখ এবং আশ্বিন ও কার্তিক মাসে মাঝেমধ্যে মাউন্ট এভারেস্টের দেখা মেলে। বসন্ত পঞ্চমী থেকে হোলি বা রাম নবমী পর্যন্ত, আবার দুর্গা পুজো থেকে কার্তিক পূর্ণিমার সময়ে আকাশ পরিষ্কার থাকলে, হিমালয়ের এই রেঞ্জ দেখা যায়। দিনের বিভিন্ন সময়ে সূর্যের আলোয় কখনও সোনালি, কখনও রুপোলি রঙে মুড়ে যায় মাউন্ট এভারেস্ট। কখনও আবার শ্বেতশুভ্র উচু পর্বতশৃঙ্গ দেখা যায় খালি চোখেই।

প্রসঙ্গত, এই জয়নগর হল নেপালের রেলওয়ে লাইনের শুরু। ভারতেরও স্টেশন রয়েছে এখানে। ট্রেন থেকে নেমে ওভারব্রিজ পার করেই নেপালে প্রবেশ করা যায়।