Mi-17 হেলিকপ্টারে ত্রাণ নিয়ে কার্গিলে গিয়েছিলেন মোদী, শুনেছিলেন সেনাদের আত্মত্যাগের কথা

Kargil War: "পিলগ্রিমেজ অব অ্য় লাইফটাইম" নামক পোস্টে তুলে ধরা হয়েছে যে ১৯৯৯ সালে নরেন্দ্র মোদী, যিনি তৎকালীন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, তিনি কার্গিল যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়েছিলেন। এমআই-১৭ হেলিকপ্টারে চেপে তিনি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে পৌঁছেছিলেন।

Mi-17 হেলিকপ্টারে ত্রাণ নিয়ে কার্গিলে গিয়েছিলেন মোদী, শুনেছিলেন সেনাদের আত্মত্যাগের কথা
কার্গিলের হিরোদের সঙ্গে নরেন্দ্র মোদী।Image Credit source: Twitter
Follow Us:
| Updated on: Jul 26, 2024 | 3:05 PM

নয়া দিল্লি: কার্গিল বিজয় দিবসে শহিদ বীর জওয়ানদের শ্রদ্ধার্ঘ জানাতে লাদাখে প্রধানমন্ত্রী মোদী। দ্রাসে কার্গিল ওয়ার মেমোরিয়ালে শ্রদ্ধার্ঘ জানান প্রধানমন্ত্রী মোদী। জওয়ানদের আত্মত্যাগকে স্বীকৃতি দিয়ে, তাদের মনোবল বাড়াতে যেমন বার্তা দেন প্রধানমন্ত্রী, একইসঙ্গে তিনি পাকিস্তান, যাদের সঙ্গে ২৫ বছর আগে যুদ্ধ হয়েছিল, তাদেরও কড়া বার্তা দেন। কার্গিল যুদ্ধের সময়ও নরেন্দ্র মোদী গিয়েছিলেন যুদ্ধক্ষেত্রে, দেখা করেছিলেন বীর জওয়ানদের সঙ্গে। তাদের জুগিয়েছিলেন মনোবল।

মোদী আর্কাইভ, যেখানে প্রধানমন্ত্রীর জীবনের নানা অধ্যায় ও কাহিনি তুলে ধরা হয়, সেখানেই কার্গিল যুদ্ধের সময়ে নরেন্দ্র মোদী জওয়ানদের সঙ্গে সাক্ষাতের বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।

“পিলগ্রিমেজ অব অ্য় লাইফটাইম” নামক পোস্টে তুলে ধরা হয়েছে যে ১৯৯৯ সালে নরেন্দ্র মোদী, যিনি তৎকালীন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন, তিনি কার্গিল যুদ্ধক্ষেত্রে গিয়েছিলেন। এমআই-১৭ হেলিকপ্টারে চেপে তিনি অত্যাবশ্যকীয় পণ্য নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে পৌঁছেছিলেন। সেই অভিজ্ঞতা এবং সেনা জওয়ানদের কাছ থেকে কী অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন, তাও ভাগ করে নেওয়া হয়েছে ওই থ্রেডে।

কার্গিল যুদ্ধের বীর জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলে নরেন্দ্র মোদী জানতে পেরেছিলেন যে জওয়ানরা তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীকে কৃতিত্ব দিয়েছিলেন নেতৃত্বের জন্য। শক্তিশালী রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ও নেতৃত্ব কীভাবে জওয়ানদের সাহস জোগায় এবং তাদের আত্মত্যাগে অনুপ্রাণিত করে, তা বুঝতে পেরেছিলেন নরেন্দ্র মোদী।

পরে তিনি টাইগার হিলের বীর জওয়ানদের সঙ্গেও দেখা করেছিলেন। পাকিস্তান নিয়ে কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধীর চুপ করে থাকা এবং জাতীয় নিরাপত্তা নিয়েও বিরোধীদের রাজনীতি করা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন নরেন্দ্র মোদী। ১৯৯৯ সালে একটি ম্যাগাজিনে সাক্ষাৎকারে মোদী বলেছিলেন যে কঠিন সময়েও রাজনীতি করা অত্যন্ত দুঃখজনক। তিনি সকলকে মনে করিয়েছিলেন যে বিরোধী আসনে থাকা সত্ত্বেও অটল বিহারি বাজপেয়ীজি কীভাবে ১৯৭১ সালের যুদ্ধের সময় ইন্দিরা গান্ধীকে সমর্থন করেছিলেন।