Minor Pregnant: অন্তঃসত্ত্বা স্কুল ছাত্রীর গর্ভপাতের চেষ্টা, অভিযুক্ত যুবক ওষুধ খাওয়াতেই মৃত্যু নাবালিকার

Tamil Nadu: স্কুলে নিয়ে যাওযার সূত্রেই নাবালিকার সঙ্গে তাঁৎ সম্পর্ক গড়ে ওঠে বলে পুলিশি জেরায় জানিয়েছেন অভিযুক্ত। তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কও ছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।

Minor Pregnant: অন্তঃসত্ত্বা স্কুল ছাত্রীর গর্ভপাতের চেষ্টা, অভিযুক্ত যুবক ওষুধ খাওয়াতেই মৃত্যু নাবালিকার
প্রতীকী ছবি
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jul 04, 2022 | 10:00 AM

চেন্নাই: ১৫ বছরের নাবালিকাকে স্কুলে নিয়ে যেত ২৭ বছরের এক যুবক। স্কুলে নিয়ে যাওয়ার সূত্রেই তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওই নাবালিকার সঙ্গে একাধিক বার শারীরিক সম্পর্কও করেছিল ওই যুবক। এর জেরে অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন ওই নাবালিকা কিশোরী। সে কথা জানাতেই ওই যুবক ও তাঁর বন্ধু নাবালিকাকে নিয়ে যায় কোয়াক ডাক্তারের কাছে। গর্ভপাত করানোর জন্য নাবালিকাকে ওষুধ খাওয়ানো হয়। এর পরই অসুস্থ হয়ে পড়ে ওই নাবালিকা। সে সময় হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত ঘোষণা করেন হাসপাতালের চিকিৎসক। এর পরই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নাবালিকার বাবা। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত যুবক এবং তাঁর বন্ধুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গর্ভপাত করানোর ওষুধ দেওয়া অভিযুক্ত কোয়াক ডাক্তারের খোঁজও চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সম্প্রতি ঘটনাটি ঘটেছে তামিলনাড়ুর তিরুভান্নামালাই জেলায়।

তিরুভান্নামালাই জেলার চেনগামে থাকত ১৫ বছরের ওই স্কুল ছাত্রী। এস মুরুগান নামের ২৭ বছরের ওই যুবক তাঁকে স্কুলে পৌঁছে দিত বলে জানা গিয়েছে। স্কুলে নিয়ে যাওযার সূত্রেই নাবালিকার সঙ্গে তাঁৎ সম্পর্ক গড়ে ওঠে বলে পুলিশি জেরায় জানিয়েছেন অভিযুক্ত। তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কও ছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। এর জেরেই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ওই নাবালিকা।

অন্তঃসত্ত্বার হয়ে পড়ার কথা মুরুগানকে জানিয়েছিল নাবালিকা। তা জানার পরই স্কুলে নিয়ে যাওয়ার নাম করে নাবালিকাকে এক কোয়াক ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায় অভিযুক্ত মুরুগান। সে সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন তাঁর বন্ধু প্রভু। গর্ভপাত করানোর জন্য ওই ডাক্তার ওষুধ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ, সেই ওষুধ খাওনাোর পর অজ্ঞান হয়ে যায় নাবালিকা। তখন তাঁকে নিয়ে হাসপাতালে যায় অভিযুক্ত। তিরুভান্নামালাই সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক নাবালিকাকে মৃত ঘোষণা করেন। সেখানেই ময়নাতদন্ত করা হয় নাবালিকার। খবর যায় নাবালিকার পরিবারের লোকের কাছে। এর পরই অভিযোগ দায়ের করা হয় থানায়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে মুরুগান ও প্রভুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাঁদের বিরুদ্ধে পকসো আইনে মামলা রুজু করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত কোয়াক ডাক্তারের খোঁজ চালানো হচ্ছে বলেও জানিয়েছেন ঘটনার তদন্তকারী অফিসার।