সেনাবাহিনীর সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’র পর কৃষকদের উপর ‘আঘাত’, বাজেট সমালোচনা রাহুলের
তাঁর মতে, কৃষি আইনের পর এবার বাজেটের মাধ্যমেও দেশের কৃষকদের উপর আঘাত হেনেছে মোদী সরকার।
নয়া দিল্লি: সম্প্রতি প্রকাশিত কেন্দ্রীয় বাজেট (Union Budget)-কে কৃষি সহায়ক বলেই অ্যাখা দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী(Narendra Modi)। কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্নমত কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)-র। তাঁর মতে, কৃষি আইনের পর এবার বাজেটের মাধ্যমেও দেশের কৃষকদের উপর আঘাত হেনেছে মোদী সরকার।
১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশের পরই সরকারের সমালোচনা করেছিলেন রাহুল গান্ধী। শুক্রবার টুইটে ফের একবার বাজেট নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। হিন্দিতে লেখা টুইটে তিনি বলেন, “মোদীর মিত্র কেন্দ্রিক বাজেটে কৃষকদের পেট্রোল-ডিজেলের জন্য অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হবে এবং কোনও আর্থিক সাহায্যও মিলবে না। তিনটি কৃষি আইন গিয়ে অন্নদাতাদের পিষে মারার প্রচেষ্টার পর কেন্দ্রীয় বাজেটের সাহায্যে ফের আঘাত করল মোদী সরকার।”
मोदी के ‘मित्र’ केंद्रित बजट में-
किसान को पेट्रोल-डीज़ल के ज़्यादा दाम देने होंगे और कोई आर्थिक मदद भी नहीं मिलेगी।
तीन कृषि-विरोधी क़ानूनों से कुचले जाने के बाद देश के अन्नदाता पर एक और वार!
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) February 5, 2021
আরও পড়ুন: আজ দেশজুড়ে চাক্কা জ্যামের ডাক অন্নদাতাদের, নিরাপত্তার ঘেরাটোপে রাজধানী
এর আগে দেশের প্রতিরক্ষাখাতে বরাদ্দ নিয়েও সরব হন রাহুল গান্ধী। আরেকটি টুইটে তিনি বলেন, “মোদীর মিত্র কেন্দ্রিক কেন্দ্রীয় বাজেটের অর্থ হল চরম আবহাওয়া ও পরিস্থিতিতেও চিনের সঙ্গে সীমান্তে লড়াই চালিয়ে যাওয়া জওয়ানদের জন্য কোনও সহায়তা নেই। দেশের সুরক্ষাদাতাদের সঙ্গেই বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে।”
मोदी के ‘मित्र’ केंद्रित बजट का मतलब है-
विषम परिस्थितियों में चीन से जूझ रहे जवानों को सहायता नहीं।
देश की रक्षा करने वालों के साथ विश्वासघात!
— Rahul Gandhi (@RahulGandhi) February 5, 2021
এমএসএমই ও জিএসটি নিয়েও কথা বলেছিলেন রাহুল গান্ধী। দুদিন আগেই টুইটে তিনি জানিয়েছিলেন, এমএসএমইতে কম সুদে ঋণ দেওয়ার কোনও ব্যবস্থা করা হয়নি, জিএসটিতেও কোনও ছাড় দেওয়া হয়নি। দেশের কর্মীদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে। এছাড়াও বাজেট পেশের দিনই তিনি টুইট করে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেছিলেন। রাহুল বলেছিলেন, “কেন্দ্রীয় বাজেটে দেশের সম্পত্তিকে স্বার্থান্বেষী কিছু ব্যক্তির কাছে বিক্রি করে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে মোদী সরকার।”
আরও পড়ুন: ১৮ মাস পর 4G ইন্টারনেট পরিষেবা ফিরল কাশ্মীরে