AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mahua Moitra: মামলা প্রত্যাহার করে নিলেন মহুয়া, হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত কৃষ্ণনগরের প্রাক্তন সাংসদের?

৮ ডিসেম্বর বহিষ্কারের দিন কয়েক পরেই সাংসদ বাংলো খালি করতে তাঁকে নির্দেশ দেওয়া হয় লোকসভা সচিবালয়ের তরফে। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া। দায়ের করেছিলেন মামলা। সেই মামলা বৃহস্পতিবার প্রত্যাহার করে নিলেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্র।

Mahua Moitra: মামলা প্রত্যাহার করে নিলেন মহুয়া, হঠাৎ কেন এমন সিদ্ধান্ত কৃষ্ণনগরের প্রাক্তন সাংসদের?
দিল্লি হাইকোর্ট থেকে মামলা প্রত্যাহার মহুয়ারImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jan 04, 2024 | 1:28 PM
Share

নয়াদিল্লি: ‘ঘুষ নিয়ে প্রশ্ন’ কাণ্ডে লোকসভা থেকে বহিষ্কৃত হয়েছেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। ৮ ডিসেম্বর বহিষ্কারের দিন কয়েক পরেই সাংসদ বাংলো খালি করতে তাঁকে নির্দেশ দেওয়া হয় লোকসভা সচিবালয়ের তরফে। এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মহুয়া। দায়ের করেছিলেন মামলা। সেই মামলা বৃহস্পতিবার প্রত্যাহার করে নিলেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্র। বিচারপতি সুব্রহ্মণ্যম প্রসাদের এজলাসে দায়ের হয়েছিল সেই মামলা। দিল্লি হাইকোর্টে মহুয়ার আইনজীবী জানিয়েছেন, সাংসদ বাংলো খালি নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারে ডিরেক্টরেট অব এস্টেট-এ আবেদন করবেন মহুয়া।

ডিরেক্টরেট অব এস্টেট কেন্দ্রীয় সরকারেরই একটি অফিস। এই অফিস সাংসদ-মন্ত্রীদের বাংলো সংক্রান্ত বিষয়টি দেখভাল করেন। হাইকোর্ট থেকে মামলা তুলে সেখানেই আবেদন করবেন মহুয়া। তাঁর আইনজীবী জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের ফল প্রকাশ পর্যন্ত ওই বাংলোতে যাতে মহুয়াকে থাকতে দেওয়া হয়, সে জন্য আবেদন জানাবেন তৃণমূল সাংসদ। দিল্লি হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, তথ্য এবং পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে আইন মোতাবেক পদক্ষেপ করতে হবে ডিরেক্টরেট অফ এস্টেটকে।

সংসদে ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্ন করার অভিযোগ মহুয়ার বিরুদ্ধে তুলেছিলেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে হয় তদন্ত করে লোকসভার এথিক্স কমিটি। লোকসভার শীতকালীন অধিবেশন কমিটি রিপোর্ট পেশ হয় লোকসভায়। এর পর মহুয়াকে বহিষ্কার করা হয়। যা নিয়ে বিতর্ক ছড়িয়েছে। মহুয়াকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়েই বহিষ্কার করার অভিযোগ ওঠে। তৃণমূল-সহ দেশের অধিকাংশ বিরোধী দল এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদও করেন। এর পর তাঁকে বাংলো খালির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাংলো খালি করতে বলা হয়। লোকসভা থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ। সুপ্রিম কোর্টে চলছে সেই মামলা।