AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

FIR Against BLO: ৬০ জন বিএলও-র বিরুদ্ধে FIR দায়ের জ্ঞানেশ কন্যার, সাসপেন্ড দুই

UP Govt Crackdown on BLOs: একটি প্রতিবেদন তরফে জানা গিয়েছে, জনপ্রতিনিধি আইন ৩২-এর ধারা ভিত্তিতে এই বিএলও-দের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়েরের নির্দেশ দেন নয়ডার জেলাশাসক মেধা রূপম। তিনি বর্তমানে এসআইআর-এর কাজের জন্য জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের দায়িত্ব পালন করছেন।

FIR Against BLO: ৬০ জন বিএলও-র বিরুদ্ধে FIR দায়ের জ্ঞানেশ কন্যার, সাসপেন্ড দুই
প্রতীকী ছবিImage Credit: PTI
| Updated on: Nov 25, 2025 | 9:47 AM
Share

লখনউ: বুথ স্তরীয় আধিকারিকের বিরুদ্ধে দায়ের হল এফআইআর। নিলম্বিত (সাসপেন্ড) করা হল আরও দু’জনকে। যখন একদিকে কমিশনের বিরুদ্ধে লাগাতর অভিযোগ তুলে যাচ্ছেন বিএলও-রা। সেই আবহে এই পদক্ষেপ কার্যত নজিরবিহীন। ইতিমধ্যে বাংলায় প্রাণ গিয়েছে ৩ জন বিএলও-র। কাঠগড়ায় দাঁড়িয়েছে কমিশন। একই অবস্থা এসআইআর প্রক্রিয়া চলা কেরলেরও। সেখানে ‘কাজের চাপে’ আত্মঘাতী এক বিএলও। এবার এই আবহেই ৬০ জন বিএলও-র বিরুদ্ধে দায়ের হল FIR।

ঘটনা উত্তর প্রদেশের। ভোটার তালিকার নিবিড় পরিমার্জনের কাজে যুক্ত থাকা ৬০ জন বিএলও এবং সাত জন সুপারভাইজ়ারের বিরুদ্ধে তিনটি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নয়ডা জেলা প্রশাসন। এসআইআর-এর কাজে উর্ধ্বতনের নির্দেশ অমান্য করার অভিযোগ তাঁদের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি উত্তর প্রদেশের বেহরিচেই নিলম্বিত হয়েছেন আরও দু’জন বিএলও।

সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের একটি প্রতিবেদন তরফে জানা গিয়েছে, জনপ্রতিনিধি আইন ৩২-এর ধারা ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট বিএলওদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়েরের নির্দেশ দিয়েছেন নয়ডার জেলাশাসক মেধা রূপম। তিনি বর্তমানে এসআইআর-এর কাজে জেলা নির্বাচনী আধিকারিকের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। পাশাপাশি, দেশের মুখ্য় নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমারের মেয়ে এই জেলাশাসক।

প্রশাসনিক দফতর সূত্রে খবর, এই বিএলও-দের বারংবার নোটিস পাঠানো হয়েছিল। তারপরেও তাঁরা তাঁদের কাজের রিপোর্ট দফতরে পাঠাননি। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ দিনের পর দিন অমান্য করেছেন বলেই অভিযোগ। তাই সেই সূত্র ধরেই তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের নির্দেশ দেন জেলাশাসক। অন্যদিকে বেহরিচে নিলম্বিত হয়েছেন দু’জন বিএলও। প্রথম জনের নাম শামা নাফিজ়, তিনি স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধানশিক্ষিকা। তাঁকে কমিশন বিএলও হিসাবে নিযুক্ত করলেও, কোনও কাজই করেননি তিনি। পাশাপাশি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তরফে ফোন করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি। সাসপেন্ড হওয়া দ্বিতীয় বিএলও-র নাম অনুরাগ। তিনিও নিজের দায়িত্ব পূরণ না করায় তাঁকে সাসপেন্ড করেছে কমিশন।