Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: শহিদ মিনারে ক্ষেতমজুর সমিতির অবস্থানে ‘না’, হাইকোর্টে জানিয়ে দিল সেনা

Calcutta High Court: সংগঠনগুলি লাগাতার ১২ দিন অবস্থান-বিক্ষোভ কর্মসূচির জন্য অনুমতি চেয়েছিল। তাদের দাবি ছিল, দীর্ঘ ১৬ মাস বেতন বন্ধ এবং চাকরিতে স্থায়ীকরণের ক্ষেত্রেও কোনও পদক্ষেপ করা হচ্ছে না।

Calcutta High Court: শহিদ মিনারে ক্ষেতমজুর সমিতির অবস্থানে 'না', হাইকোর্টে জানিয়ে দিল সেনা
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 10, 2023 | 12:12 PM

কলকাতা: বকেয়া বেতন ও স্থায়ীকরণের দাবিতে শহিদ মিনারে (Shahid Minar) অবস্থান বিক্ষোভের অনুমতি দিল না সেনা। কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) সেনার তরফে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। এর আগে হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার নির্দেশ ছিল, সেনা চাইলে পশ্চিমবঙ্গ ক্ষেতমজুর সমিতি সহ বাকি মামলাকারী সংগঠনগুলি শহিদ মিনার চত্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শনে বসতে পারে। সংগঠনগুলি লাগাতার ১২ দিন অবস্থান-বিক্ষোভ কর্মসূচির জন্য অনুমতি চেয়েছিল। তাদের দাবি ছিল, দীর্ঘ ১৬ মাস বেতন বন্ধ এবং চাকরিতে স্থায়ীকরণের ক্ষেত্রেও কোনও পদক্ষেপ করা হচ্ছে না। এর আগে পুলিশের কাছে অবস্থানের অনুমতি চেয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু সেই আবেদন খারিজ করা হয়েছিল। এরপরই সংগঠনগুলির তরফে কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করা হয়। হাইকোর্ট সেই সময় জানিয়েছিল, সেনা যদি অনুমতি দেয় তাহলে কর্মসূচি করতে পারবে সংগঠনগুলি। কিন্তু এদিন সেনার তরফে শহিদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে আপত্তির কথা জানিয়ে দেওয়া হল আদালতে।

প্রসঙ্গত, এর আগে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার ক্ষেতমজুর সমিতি ও অন্যান্য সংগঠনগুলিকে অবস্থানে বসার অনুমতি দিলেও সেখানে শর্ত বেঁধে দিয়েছিলেন তিনি। বলা হয়েছিল, সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টা পর্যন্ত অবস্থানে বসতে পারবেন শ্রমিকেরা। সেনাবাহিনী অনুমতি দিলে তবেই অবস্থানে বসতে পারবেন মামলাকারীরা। আদালত এবং পুলিশের দেওয়া শর্ত মেনে করতে হবে আন্দোলন। শর্ত না মানলে পুলিশ পদক্ষেপ করতে পারবে পুলিশ। তবে এবার সেনার তরফে অনুমতি না দেওয়ার ফলে, ক্ষেতমজুর সমিতির এই বিক্ষোভ ও অবস্থান কর্মসূচি ঘিরে আবারও ধোঁয়াশা তৈরি হল।

উল্লেখ্য, প্রথমে যখন আন্দোলনকারীরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন, সেই সময় তাঁদের দাবি ছিল কলকাতা পুরনিগমের পাশেই অবস্থানে বসার অনুমতি দেওয়া হোক। শহরের একেবারে প্রাণকেন্দ্রে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে চেয়েছিলেন তাঁরা। যদিও পুরনিগমের পাশে অবস্থানে বসার অনুমতি সেই সময় দেয়নি আদালত।