AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kurmi Protest: কুড়মি নেতার সঙ্গে নওশাদের বৈঠক, ‘খেলা’ কি নতুন দিকে ঘুরছে?

Loksabha Vote: নভেম্বরে তৃণমূল বিজেপি বিরোধী সব দলগুলির সঙ্গে আলাপ আলোচনার কথা ছিল সিপিআইএমের। ধাপে ধাপে সেই বৈঠক হওয়ার কথা বলেছিলেন সিপিআইএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। সিপিআইএমের অন্দরে প্রথম সেই বৈঠক হওয়ার কথা। পরের ধাপে বামফ্রন্টের মধ্যে বৈঠক। সেখানের নির্যাস নিয়ে কংগ্রেস ও আইএসএফের সঙ্গে বৈঠক হবে, তেমনই বলেছিলেন সেলিম।

Kurmi Protest: কুড়মি নেতার সঙ্গে নওশাদের বৈঠক, 'খেলা' কি নতুন দিকে ঘুরছে?
কুড়মি নেতার সঙ্গে দেখা করেন নওশাদ। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 21, 2023 | 12:42 PM
Share

কলকাতা: লোকসভায় কি আবারও সংযুক্ত মোর্চা নাকি নতুন কোনও ফ্রন্ট, জোর জল্পনা বঙ্গ রাজনীতির অলিন্দে। জল্পনা উস্কে দিচ্ছে কুড়মি সমাজের নেতা অজিতপ্রসাদ মাহাতোর সঙ্গে নওশাদ সিদ্দিকীর বৈঠক। শোনা যাচ্ছে আইএসএফ চেয়ারম্যান বৈঠক করছেন আদিবাসী দলিতদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন স্বরাজ দলের সঙ্গেও। সূত্রের দাবি, জয় ভিমের নেতৃত্বের সঙ্গেও আলাপ আলোচনা চলছে নওশাদের। তবে কি এই সমস্ত সংগঠন মিলে নতুন কোনও ফ্রন্ট হবে বাংলায়, যার দেখা মিলবে লোকসভা ভোটে? চর্চা চলছে রাজনীতির কারবারিদের মধ্যে।

নওশাদ সিদ্দিকী বলেন, “অজিতপ্রসাদ মাহাতো কুড়মি আন্দোলনের বড় মুখ। আমরা সব সম্প্রদায়কে সম্মান করি। রাজ্যের শাসকদলের পক্ষ থেকে কুড়মি ও আদিবাসীদের মধ্যে একটা ঝগড়া লাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। তাদের সজাগ থাকতে বলব।”

এহেন আবহে নভেম্বরে তৃণমূল বিজেপি বিরোধী সব দলগুলির সঙ্গে আলাপ আলোচনার কথা ছিল সিপিআইএমের। ধাপে ধাপে সেই বৈঠক হওয়ার কথা বলেছিলেন সিপিআইএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। সিপিআইএমের অন্দরে প্রথম সেই বৈঠক হওয়ার কথা। পরের ধাপে বামফ্রন্টের মধ্যে বৈঠক। সেখানের নির্যাস নিয়ে কংগ্রেস ও আইএসএফের সঙ্গে বৈঠক হবে, তেমনই বলেছিলেন সেলিম।

কিন্তু এখনও পর্যন্ত এরকম বৈঠক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি বামেদের বাইরে থাকা দুই শক্তিকে। অর্থাৎ কংগ্রেস ও আইএসএফকে। সূত্রের খবর, অন্য কয়েকটি বিষয় নিয়ে টেক্সট মেসেজ চালাচালি হয়েছে সেলিম ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর। তাতে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনও সিলমোহর পড়েনি। আইএসএফের সঙ্গে আলোচনার জন্য কোনও বার্তা আদান প্রদান কোনও পক্ষেই হয়নি।

প্রকাশ্যে এই বৈঠক না হওয়া নিয়ে একুশের মোর্চার সদস্যরা মুখ না খুললেও বলছেন, আর কবে বৈঠক হবে? একেই অনেকটা দেরি হয়ে গিয়েছে। আর কবে মানুষকে বোঝানো যাবে? দেরি করার জন্য মানুষ বিভ্রান্ত হন, ভোটে তার প্রভাব পড়ে। এখন কোন পথে এগোয় বিরোধী রাজনীতির এই সমীকরণ, নজর সেদিকেই।