AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: বন সহায়ক পদে নতুন ইন্টারভিউ এখনই নয়, অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ ডিভিশন বেঞ্চের

Calcutta High Court: নিয়ম মেনে বন সহায়ক পদে নিয়োগের তালিকা তৈরি হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। মে মাসে কলকাতা হাইকোর্টের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়, আগামী দু’মাসের মধ্যে আবার নতুন করে ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে।

Calcutta High Court: বন সহায়ক পদে নতুন ইন্টারভিউ এখনই নয়, অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ ডিভিশন বেঞ্চের
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 08, 2023 | 5:24 PM
Share

কলকাতা: বন সহায়ক পদে নতুন ইন্টারভিউ নেওয়ার রাজ্যের বিজ্ঞপ্তির উপর স্থগিতাদেশ। পাশাপাশি বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চের নির্দেশের ওপরও অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ভিএম ভেলুমণি এবং বিচারপতি রাই চট্টোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। আগামী ৬ জুলাই পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ থাকবে। বন সহায়ক পদে চুক্তিভিত্তিক বা অস্থায়ী ২ হাজার পদে নতুন করে ইন্টারভিউ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশ ছিল, আগামী ২ মাসের মধ্যে ইন্টারভিউ নিয়ে নতুন করে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। সেই মতো রাজ্য সরকার বিজ্ঞপ্তিও জারি করে।

উল্লেখ্য, নিয়ম মেনে বন সহায়ক পদে নিয়োগের তালিকা তৈরি হয়নি বলে অভিযোগ ওঠে। মে মাসে কলকাতা হাইকোর্টের একক বেঞ্চের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়, আগামী দু’মাসের মধ্যে বনসহায়ক পদে ২ হাজার জনের নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করে আবার নতুন করে ইন্টারভিউ নিতে হবে। পুরনো তালিকায় থাকা কারোর নাম যদি নতুন তালিকা থেকে বাদ যায়, তাহলে তাঁর চাকরি বাতিল হতে পারে বলে জানিয়ে দিয়েছিল আদালত।

২০২০ সালে বন সহায়ক পদে নিয়োগের প্রক্রিয়ায় বেশ কিছু ত্রুটি ছিল বলে অভিযোগ ওঠে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। সেই মামলায় বিচারপতি লপিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের একক বেঞ্চ জানিয়েছিল, আগের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গলদ রয়েছে। হাইকোর্ট নিয়োগ প্যানেল বাতিল করে দেওয়ায় গত ১৯ মে রাজ্যের তরফ থেকে নতুন করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপরই বাতিল হওয়া প্যানেলের ৫০ জন অবকাশকালীন ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করেন। মামলাকারীদের আইনজীবীর বক্তব্য, সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশ কার্যকরী হলে পুরনো প্যানেলে থাকা দু’হাজার মানুষ চাকরি হারাতে পারেন। গোটা পরিস্থিতি বিবেচনা করেই ডিভিশন বেঞ্চ আপাতত দু’হাজার অস্থায়ী কর্মীর প্যানেল বাতিলের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দেয়।