Sujay Krishna Bhadra: পৌষের হিমেল প্রাতে বেজে উঠেছে… আরেক ভদ্রের ‘কণ্ঠ’ নিয়ে মেতেছে বাঙালি!
Sujay Krishna Bhadra: "আলাদা করে আর কার্টুন আঁকার দরকার পড়ে না। সবাই নিজেরাই কার্টুন সেজে আমাদের বিনোদন জোগাচ্ছে। কিন্তু কার্টুন তো সবসময় রগড় জোগানোর ব্যাপার নয়, হয়তো কিছু বিষয়ে ঘুরিয়ে প্রশ্ন খুঁচিয়ে দেওয়ারও উপায়। ফলে সোশ্যাল মিডিয়াতেই বিনি পয়সায় আঁক কষে এসব নিয়ে একটু খোঁচাখুঁচি করি আরকি।"
চায়ের দোকান থেকে ক্যান্টিন কিংবা অফিসের বাইরে রাজনীতি চর্চায় সেটাই শিরোনামে। নেটিজেনদের কাছে তো বটেই। দুই ‘ভদ্রে’র বাস্তবিক মিল খুঁজে সামাজিক মাধ্যমে ঘুরছে নানা পোস্টার।
নেটিজেনরা তো তাঁদের দূরদৃষ্টিতে এটাও বলে ফেলছেন, বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র নাকি স্বর্গ থেকে বসেই এসব দেখছেন। আর ভাবছেন, ভদ্র কন্ঠ নিয়ে অসময়ে কেন এত মাতামাতি? তাহলে কি মহালয় চলেই এল? এই পোস্টারটি ভট্টবাবুর পেজ থেকে সংগৃহীত। যিনি এঁকেছেন, কার্টুনিস্ট শুভম ভট্টাচার্যের বক্তব্য, “আলাদা করে আর কার্টুন আঁকার দরকার পড়ে না। সবাই নিজেরাই কার্টুন সেজে আমাদের বিনোদন জোগাচ্ছে। কিন্তু কার্টুন তো সবসময় রগড় জোগানোর ব্যাপার নয়, হয়তো কিছু বিষয়ে ঘুরিয়ে প্রশ্ন খুঁচিয়ে দেওয়ারও উপায়। ফলে সোশ্যাল মিডিয়াতেই বিনি পয়সায় আঁক কষে এসব নিয়ে একটু খোঁচাখুঁচি করি আরকি।”
মিম ঘুরে ফিরছে সামাজিক মাধ্যমের দেওয়ালে। অনেকে তাতে নিজের মন্তব্যও ব্যক্ত করেছেন। কেউ ‘হা হা’ রিয়্যাক্ট দিচ্ছেন। কেউ লিখছেন, “পৌষের হিমেলপ্রাতে রব উঠেছে “কাক্কুউউউউ।” আশ্বিন আসতে দেরি। কিন্তু ‘কাকুউউউ’ ডাক পেরেছেন মর্ত্যবাসী, তাতে তো সন্ধিহান হয়ে পড়ছেন বাঙালির মনের ‘ভদ্র’।