Police: গণপিটুনি থেকে ডাকাতির বাড়বাড়ন্ত, চিন্তায় এডিজি আইন-শৃঙ্খলা, গেল বড় নির্দেশ
Police: গত গত কয়েকদিনে গণপিটুনির সংখ্যা বাড়ছে। তাতেই চিন্তার ভাঁজ প্রশাসনের কপালে। সিভিক ভলান্টিয়ার এবং গ্রামীণ পুলিশকে আরও বেশি করে ব্যবহার করার নির্দেশ। তাঁদের দিয়ে তথ্য সংগ্রহের উপর জোরের কথা বলা হয়েছে।
কলকাতা: গণপিটুনিতে মৃত্যু থেকে ডাকাতির বাড়বাড়ন্ত, বিগত কয়েক সপ্তাহে প্রশ্নের মুখে পড়েছে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা। নড়েচড়ে বসেছে রাজ্য সরকারও। নতুন করে সব জেলার পুলিশ সুপার, কমিশনার, এডিজি সিআইডি, এসটিএফ থেকে শুরু করে সাইবার সেল এবং ট্রাফিকের কাছে গেল নতুন নির্দেশিকা। নির্দেশিকা এডিজি আইনশৃঙ্খলার তরফে।
গত গত কয়েকদিনে গণপিটুনির সংখ্যা বাড়ছে। তাতেই চিন্তার ভাঁজ প্রশাসনের কপালে। সিভিক ভলান্টিয়ার এবং গ্রামীণ পুলিশকে আরও বেশি করে ব্যবহার করার নির্দেশ। তাঁদের দিয়ে তথ্য সংগ্রহের উপর জোরের কথা বলা হয়েছে। গণপিটুনি নিয়ে পুলিশকে লাগাতার সচেতনতা বাড়ানোর নির্দেশও দেওা হয়েছে। এক্ষেত্রে ক্লাবগুলিকে সংযুক্ত করার কথাও বলা হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সোজা কথায় গুজব যাতে না ছড়াতে পারে তার জন্য বিশেষ পদক্ষেপের কথাই বারবার বলা হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার উপর নজরদারিতেও বিশেষভাবে জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।
অন্যদিকে ডাকাতি এবং অস্ত্রের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে এবার এসেছে বিশেষ নির্দেশিকা। গত কয়েকদিনে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে সোনার দোকানে ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। তাতে উদ্বেগ্ন প্রশাসন। এটা নিয়েও জেলা থেকে শুরু করে কমিশনারেট এলাকায় বিশেষ নির্দেশ পৌঁছে গিয়েছে বলে খবর। যে গ্যাংগুলির এই ক্ষেত্রে ট্র্যাক রেকর্ড আছে সেই গ্যংগুলির উপর বিশেষ নজরদারির উপর জোর দিতে বলা হয়েছে। তাঁদেক গতিবিধির উপরও চালাতে হবে নজরদারি। প্রতিনিয়ত নাকা চেকিংয়ের নির্দেশ। বিশেষ করে বর্ডার এলাকায়। বেআইনি অস্ত্র, বোমা উদ্ধারের উপর সক্রিয় অ্যাকশন নেওয়ারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই পদ্ধতি সারা বছর ধরে চালাতে হবে। মোটের উপর ফের একবার সর্বস্তরে পুলিশের নজরদারি বাড়ানোর উপর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্পষ্টভাবে।