কলকাতা: দফায় দফায় বৈঠকের পরও মেলেনি সমাধান সূত্র। লোকসভা ভোটের ঠিক মুখে দীর্ঘ টানাপোড়েন পর বামেদের সঙ্গে আইএসএফের আসন সমঝোতায় ইতি পড়েছে। তবে আইএসএফ চেয়ারম্যান নওশাদ সিদ্দিকীর মতে, বামেদের তরুণ প্রজন্ম যদি দায়িত্বে থাকত, তাহলে বাম-আইএসএফ জোট হয়ে যেত। টিভি নাইন বাংলাকে একান্ত সাক্ষাৎকারে অকপটে সে কথা জানিয়ে দিলেন নওশাদ। শুধু তাই নয়, আসন সমঝোতার রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকে বিমান বসু কিংবা মহম্মদ সেলিমের সঙ্গে তাঁর কোনও কথা হয়নি বলেও জানালেন বিধানসভায় একুশের সংযুক্ত মোর্চার একমাত্র প্রতিনিধি নওশাদ সিদ্দিকী।
টিভি নাইন বাংলাকে বেশ জোর গলায় আত্মবিশ্বাসের সুরেই নওশাদ বললেন, ‘সৃজনদা বা শতরূপদারা যদি দায়িত্বে থাকত, তাহলে জোট হয়ে যেত।’ উল্লেখ্য, এবারের লোকসভা ভোটে যাদবপুর থেকে নির্বাচনে লড়ছেন সিপিএমের যুব নেতা সৃজন ভট্টাচার্য। এই যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্র, যার বিধায়ক নওশাদ। আইএসএফ বিধায়ক জানালেন, সৃজনের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছিল। আসন সমঝোতার বিষয়ে বাম নেতৃত্বের সঙ্গে সৃজনকে কথা বলার জন্যও তিনি অনুরোধ করেছিলেন বলে দাবি নওশাদের। বললেন, ‘সৃজনদা, শতরূপদারা যদি ফাইনাল অথরিটি হত, তাহলে এই জোটটা হয়ে যেত।’
যদিও নওশাদ সিদ্দিকী এসবের জন্য বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু কিংবা সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের দিকে সরাসরি আঙুল তুলতে রাজি নন। তাঁর কথায়, বিমান বসু, মহম্মদ সেলিমদের একার দোষ নয়, আমি তাঁদের দোষারোপ করছিও না।’ বরং, বামফ্রন্টের সঙ্গে যুক্ত অন্যান্য দলগুলিও বাম-আইএসএফ জোট না হওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক। বললেন, ‘এখনকার যুব প্রজন্ম বাস্তবটা বুঝতে পারছে, তারা থাকলে জোটটা হয়ে যেত।’
তাহলে কি জোট না হওয়ার নেপথ্য বামেদের ‘বৃদ্ধতন্ত্রের’ দিকেই আঙুল তুললেন নওশাদ? লাল ঝান্ডার বয়স্ক নেতাদের দিকেই কি ঘুরিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন তিনি? যদিও প্রবীণ নেতাদের দিয়ে দল চলছে না, একথা বলতে নারাজ আইএসএফ চেয়ারম্যান। প্রবীণ নেতাদের অভিজ্ঞতা যে রাজনীতিতে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ সে কথাও অকপটে স্বীকার করলেন তিনি। বললেন, ‘বয়স্কদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়েই তো আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
কলকাতা: দফায় দফায় বৈঠকের পরও মেলেনি সমাধান সূত্র। লোকসভা ভোটের ঠিক মুখে দীর্ঘ টানাপোড়েন পর বামেদের সঙ্গে আইএসএফের আসন সমঝোতায় ইতি পড়েছে। তবে আইএসএফ চেয়ারম্যান নওশাদ সিদ্দিকীর মতে, বামেদের তরুণ প্রজন্ম যদি দায়িত্বে থাকত, তাহলে বাম-আইএসএফ জোট হয়ে যেত। টিভি নাইন বাংলাকে একান্ত সাক্ষাৎকারে অকপটে সে কথা জানিয়ে দিলেন নওশাদ। শুধু তাই নয়, আসন সমঝোতার রাস্তা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকে বিমান বসু কিংবা মহম্মদ সেলিমের সঙ্গে তাঁর কোনও কথা হয়নি বলেও জানালেন বিধানসভায় একুশের সংযুক্ত মোর্চার একমাত্র প্রতিনিধি নওশাদ সিদ্দিকী।
টিভি নাইন বাংলাকে বেশ জোর গলায় আত্মবিশ্বাসের সুরেই নওশাদ বললেন, ‘সৃজনদা বা শতরূপদারা যদি দায়িত্বে থাকত, তাহলে জোট হয়ে যেত।’ উল্লেখ্য, এবারের লোকসভা ভোটে যাদবপুর থেকে নির্বাচনে লড়ছেন সিপিএমের যুব নেতা সৃজন ভট্টাচার্য। এই যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে ভাঙড় বিধানসভা কেন্দ্র, যার বিধায়ক নওশাদ। আইএসএফ বিধায়ক জানালেন, সৃজনের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছিল। আসন সমঝোতার বিষয়ে বাম নেতৃত্বের সঙ্গে সৃজনকে কথা বলার জন্যও তিনি অনুরোধ করেছিলেন বলে দাবি নওশাদের। বললেন, ‘সৃজনদা, শতরূপদারা যদি ফাইনাল অথরিটি হত, তাহলে এই জোটটা হয়ে যেত।’
যদিও নওশাদ সিদ্দিকী এসবের জন্য বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু কিংবা সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিমের দিকে সরাসরি আঙুল তুলতে রাজি নন। তাঁর কথায়, বিমান বসু, মহম্মদ সেলিমদের একার দোষ নয়, আমি তাঁদের দোষারোপ করছিও না।’ বরং, বামফ্রন্টের সঙ্গে যুক্ত অন্যান্য দলগুলিও বাম-আইএসএফ জোট না হওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক। বললেন, ‘এখনকার যুব প্রজন্ম বাস্তবটা বুঝতে পারছে, তারা থাকলে জোটটা হয়ে যেত।’
তাহলে কি জোট না হওয়ার নেপথ্য বামেদের ‘বৃদ্ধতন্ত্রের’ দিকেই আঙুল তুললেন নওশাদ? লাল ঝান্ডার বয়স্ক নেতাদের দিকেই কি ঘুরিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন তিনি? যদিও প্রবীণ নেতাদের দিয়ে দল চলছে না, একথা বলতে নারাজ আইএসএফ চেয়ারম্যান। প্রবীণ নেতাদের অভিজ্ঞতা যে রাজনীতিতে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ সে কথাও অকপটে স্বীকার করলেন তিনি। বললেন, ‘বয়স্কদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়েই তো আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’