Junior Doctors: ‘আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না এরকম জিনিস হতে পারে!’ হাসপাতালে এসে ক্ষোভে ফুঁসে উঠলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
Junior Doctors: এদিন দুপুরে আন্দোলন চলাকালীন সময়েই পুলিশের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন তিলোত্তমার মা। তাঁর সাফ কথা, “কলকাতা পুলিশ মেরেছে। কয়েকজন পুরুষ পুলিশ, কয়েকজন মহিলা পুলিশ এসে আমাকে মেরেছে। হাতের শাঁখাটা ভেঙে দিয়েছে। পিঠে লেগেছে।”

কলকাতা: তিলোত্তমার মাকে দেখতে হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। গিয়েছিলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের একাংশ। হাসপাতাল থেকেই পুলিশের বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন আরজি কর আন্দোলনের অন্যতম প্রতিবাদী মুখ দেবাশিস হালদার।
দেবাশিসের স্পষ্ট কথা, “উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই সবটা করা হয়েছে। ওরা ভয় পাচ্ছে। আমাদের মিছিল আটকানোর জন্য আমাদের বাড়িতে বাড়িতে পুলিশের সমন পাঠানো হয়েছে। কিন্তু কারও বাড়িতে পুলিশের সমন পাঠানো আলাদা। কিন্তু তাই বলে তিলোত্তমার মা-বাবার গায়ে হাত উঠবে? এটা কীভাবে কল্পনা করা যেতে পারে? আমরা বিশ্বাস করতে পারছি না যে এরকম জিনিস হতে পারে!”
এদিন দুপুরে আন্দোলন চলাকালীন সময়েই পুলিশের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছিলেন তিলোত্তমার মা। তাঁর সাফ কথা, “কলকাতা পুলিশ মেরেছে। কয়েকজন পুরুষ পুলিশ, কয়েকজন মহিলা পুলিশ এসে আমাকে মেরেছে। হাতের শাঁখাটা ভেঙে দিয়েছে। পিঠে লেগেছে।” তাঁর স্বামীও মার খেয়েছিলেন বলে জানিয়েছিলেন। এরইমধ্যে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। নিয়ে যেতে হয় হাসপাতালে। তা নিয়েও গর্জে ওঠে বিজেপি। শুভেন্দুর স্পষ্ট কথা, এই সরকার হিন্দু বিরোধী তাই শাঁখা ভেঙে দিয়েছে। তুলোধনা করেন কলকাতা পুলিশের। এবার দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা গেল জুনিয়র চিকিৎসকদেরও।
