AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

BJP: জুনিয়র চিকিৎসকরা আন্দোলন নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য নয়, বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকে কড়া বার্তা

BJP: সিতাই, মাদারিহাট, তালডাঙরা, মেদিনীপুর, নৈহাটি, হাড়োয়া, এই ছয় আসন নিয়েই চলেছে সিংহভাগ আলোচনা। কমিশন সূত্রে খবর, অক্টোবর নভেম্বরের মধ্যেই এই ৬ আসনে উপনির্বাচনে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উপনির্বাচনে দলের অবস্থা কি জানতে চেয়েছেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকেরা।

BJP: জুনিয়র চিকিৎসকরা আন্দোলন নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য নয়, বিজেপির কোর কমিটির বৈঠকে কড়া বার্তা
চর্চা রাজনৈতিক মহলে Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Sep 27, 2024 | 12:28 AM
Share

কলকাতা: শেষ মুহূর্তে বৈঠক আসতে পারলেন না সুনীল বনশাল। ওড়িশায় জে পি নাড্ডার বৈঠক থাকায় সেখানে চলে গিয়েছেন বঙ্গ বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক। তবে দায়িত্ব প্রাপ্ত আরও দুই কেন্দ্রীয় নেতা অমিত মালবিয়া ও মঙ্গল পাণ্ডে রয়েছেন। দফায় দফায় বিভিন্ন স্তরের বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় নেতারা।

তড়িঘড়ি ডাকা হল কোর কমিটি বৈঠক। আর তাতে যোগ দিতেই বৃস্পতিবার সন্ধ্যায় জি এন ২৭ এর বিজেপির সল্টলেক দফতরে এলেন দিলীপ ঘোষও। রাজ্যের ৬ টি উপভোটের প্রস্তুতি কোথায়? কোন স্তরে রয়েছে এই ৬ আসনে বিজেপির হাল, সংগঠনের কি অবস্থা? তা রিপোর্ট নিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। রাজ্যের ৬ বিধানসভা আসনে বিধায়ক থেকে সংসদ হওয়ায় তা শূন্য রয়েছে। সে গুলিতেই আগামী এক থেকে দু মাসের মধ্যে ভোট হতে পারে। সেই কারণেই প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছে বিজেপি।

সূত্রের খবর, সিতাই, মাদারিহাট, তালডাঙরা, মেদিনীপুর, নৈহাটি, হাড়োয়া, এই ছয় আসন নিয়েই চলেছে সিংহভাগ আলোচনা। কমিশন সূত্রে খবর, অক্টোবর নভেম্বরের মধ্যেই এই ৬ আসনে উপনির্বাচনে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উপনির্বাচনে দলের অবস্থা কি জানতে চেয়েছেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকেরা। দলের কোর কমিটির এই বৈঠকে বিজেপি নেতাদের বেশ কিছু পরামর্শও দিয়েছেন মঙ্গল পাণ্ডে। সূত্রের খবর, সাফ বলেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা আন্দোলন নিয়ে এমন কোনও মন্তব্য যেন না করা হয় যাতে ভুল বার্তা যেতে পারে। কোনওরকম নেতিবাচক বার্তা দেওয়া যাবে না। স্পষ্টতই নেতাদের বলেছেন, “ভেবেচিন্তে মন্তব্য করুন।” একদা বিহারের স্বাস্থ্য মন্ত্রী ছিলেন মঙ্গল পাণ্ডে। জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন নিয়ে অনেকে যে ধরনের মন্তব্য করেছিলেন, যা নেতিবাচক বলেই চর্চা হয়েছে বিভিন্ন স্তরে। সে কারণেই মঙ্গল পাণ্ডে এর সতর্ক বানী বলেই মত রাজনীতির কারবারিদের একাংশের। কারণ এহেন মন্তব্যের জেরে পশ্চিমবঙ্গের আমজনতার একাংশের কাছে বিজেপির ভাবমূর্তি ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে বলেই কেন্দ্রীয় নেতার এই পরামর্শ বলে চর্চা রাজনীতির কারবারিদের অনেকের মধ্যে।