Pakistan’s spy agency: বাংলেদেশের ডামাডোলের মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে চুপিচুপি ঘোঁট পাকাচ্ছে পাকিস্তান? সক্রিয় হচ্ছে গুপ্তচর সংস্থা ISI?
Pakistan's spy agency: গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন এই মডিউলের মূল লক্ষ্যই ছিল বাংলা ও অসমে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা ও একাধিক ঘটনা ঘটিয়ে অশান্তির আবহ তৈরি করা। পরিকল্পনা ছিল ব্যক্তি হত্যারও। সে কারণেই জায়গা বেছে বেছে অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার টার্গেট নেওয়া হয়েছিল।
কলকাতা: নেপালকে কেন্দ্র করে ফের সক্রিয় হচ্ছে পাক গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই। আনসার উল্লা বাংলা টিমের ৮ সদস্যকে জেরা করে মিলেছে সরাসরি পাক মদতের হদিশ। অত্যাধুনিক আগ্নেয়াস্ত্র হাতে পাওয়ার কথা ছিল এই মডিউলের। এমনটাই খবর সূত্রের। নেপাল থেকে উত্তর বাংলার চিকেন নেক, এই পথেই অস্ত্র পাচারের পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সেখান থেকে বাংলাদেশ, অসম এবং বাংলায় পৌঁছে দেওয়া হতো অস্ত্র।
সূত্রের খবর, নেপাল থেকে পাক হ্যান্ডলারের মাধ্যমে অস্ত্র পাওয়ার পরিকল্পনা ছিল জঙ্গিদের। ট্রানজিট করিডোর সুরক্ষিত রাখতে ফালাকাটায় পর পর বৈঠকে বসেছিলেন ধৃত মুজিবর এবং নুর ইসলামের। ফালাকাটা কেন্দ্র করে তৈরি হচ্ছিল নতুন স্লিপার সেল। কেবল, অস্ত্র নয়, বাংলাদেশ, চিকেন নেক হয়ে নেপাল পর্যন্ত যাতায়াতের মসৃণ করিডোর তৈরির পরিকল্পনা করছিল ধৃতরা। জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা।
গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন এই মডিউলের মূল লক্ষ্যই ছিল বাংলা ও অসমে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলা ও একাধিক ঘটনা ঘটিয়ে অশান্তির আবহ তৈরি করা। পরিকল্পনা ছিল ব্যক্তি হত্যারও। সে কারণেই জায়গা বেছে বেছে অস্ত্র পৌঁছে দেওয়ার টার্গেট নেওয়া হয়েছিল। তবে পুরোটাই হত নেপালের পথ ধরে। সেখানে ফালাকাটায় একের বৈঠক। সেখানে স্লিপার সেল তৈরি করার চেষ্টা চালিয়েছিল জঙ্গিরা। টার্গেট চিকেনস নেক। তাহলে বাংলাদেশ হয়ে নেপাল বরাবার একটা নতুন করিডোর তৈরি করা সম্ভব হত। কিন্তু গোয়েন্দাদের তৎপরতায় শেষ পর্যন্ত সেই পুরো পরিকল্পনাই সামনে এসে গিয়েছে?