Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bangladesh: ‘ভারতের একমুঠো মাটি নেওয়ার চেষ্টা করলে বাংলাদেশের হাত কেটে নেব’, গর্জে উঠলেন ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকী

Bangladesh: তবে শুধু বাংলাদেশ নয়, যে কোনও দেশ ভারতের দিকে আঙুল তুললে আঙুল কেটে নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকী। এখানেই না থেমে সুর চড়ান পাকিস্তানের বিরুদ্ধেও। আক্রমণের ধার বাড়িয়ে বলেন, “যদি পাকিস্তান-বাংলাদেশ হাত মিলিয়ে আমাদের দেশকে চমকাবে বলে মনে করে তবে বলব সেদিন চলে গিয়েছে। দুই দেশেরই সংখ্যালগু ও সংখ্যাগুরুরা সুখে শান্তিতে বসবাস করুক এটাই চাই।”

Bangladesh: ‘ভারতের একমুঠো মাটি নেওয়ার চেষ্টা করলে বাংলাদেশের হাত কেটে নেব’, গর্জে উঠলেন ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকী
ত্বহা সিদ্দিকীImage Credit source: TV 9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 11, 2024 | 2:28 PM

হুগলি: কখনও ভারতের মানচিত্র বদলের হুমকি, কখনও কলকাতা দখলের! হুমকি, হুঁশিয়ারির বন্যা! বাংলাদেশের কট্টরপন্থীদের মুখে শুধু যেন ভারত বিদ্বেষ। এদিকে ছেড়ে কথা বলছে না ভারতও। ইতিমধ্যেই ঢাকায় গিয়ে সে দেশে সংখ্যালঘু অর্থাৎ হিন্দুদের উপর বেলাগাম নির্যাতন নিয়ে কড়া বার্তা দিয়ে এসেছেন ভারতের বিদেশ সচিব। এমতাবস্থায় এবার হুঙ্কার ফুরফুরা শরীফের পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকীর। সাফ বললেন, “বাংলাদেশ যদি ভারতবর্ষের একমুঠো মাটি নেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে কবজি কেটে নেব”। 

তবে শুধু বাংলাদেশ নয়, যে কোনও দেশ ভারতের দিকে আঙুল তুললে আঙুল কেটে নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেন পীরজাদা ত্বহা সিদ্দিকী। এখানেই না থেমে সুর চড়ান পাকিস্তানের বিরুদ্ধেও। আক্রমণের ধার বাড়িয়ে বলেন, “যদি পাকিস্তান-বাংলাদেশ হাত মিলিয়ে আমাদের দেশকে চমকাবে বলে মনে করে তবে বলব সেদিন চলে গিয়েছে। দুই দেশেরই সংখ্যালগু ও সংখ্যাগুরুরা সুখে শান্তিতে বসবাস করুক এটাই চাই।” 

তাঁর দাবি, আমাদের সুখ, শান্তি, ঐক্য নষ্ট করার চেষ্টা করছে কিছু অসৎ চরিত্রের রাজনৈতিক নেতা। সেই চেষ্টা ব্যর্থ হবে। তাঁর কথায়, “দুই দেশের মধ্যে যাঁরা উষ্কানিমূলক মন্তব্য করছে তারা কখনও দেশের ভাল চাইছে না। যারা উস্কানিমূলক বক্তব্য রাখছেন তাঁদের আমরা পাত্তা দিচ্ছি না।” প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে অশান্তির আবহে উত্তেজনা বেড়েছে বাংলাদেশ সীমান্তেও। নজরদারি বাড়িয়েছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীও। বেড়েছে টহল। যে জায়গায় এখনও কাঁটাতারা ছেদ রয়েছে সেখানেও নেওয়া হচ্ছে ব্যবস্থা।