কলকাতা: সালটা ১৯৫৭। ঠিক সন্ধিপুজো আগে-আগে বা পরে-পরে কামান দেগে এই পুজো শুরু করেছিলেন মহারাজ নবকৃষ্ণ দেব। সেদিন থেকে আজও অন্যতম জনপ্রিয় বনেদি বাড়ির পুজো শোভাবাজার রাজবাড়ি। জানেন, ঘোটকমুখী সিংহে চেপে মা নাকি এখানে আসেন নাচ দেখতে।
রাজবাড়ির সদস্য দেবরাজ মিত্র বলেন, “মা এসে এখানে নাচ দেখতেন। সামনে যে জায়গাটা রয়েছে সেইটাই নাচ ঘর। আর এখানেই মায়ের মণ্ডপ। প্রচলিত আছে মা এখানে বসে ওই দিক থেকে নাচ দেখছে।”
তবে বাড়ির মহিলারা তখনও পর্দানশিন। তার উপর নাটমন্দিরে ম্লেচ্ছ সাহেবদের আনাগোনা। সব মিলিয়ে পুজোর আয়োজনে বাড়ির মহিলাদের কোনও যোগদান ছিল না। চিকের আড়াল থেকে তাঁরা শুধু পুজো দেখতেন। এই রীতিই এখনও অনুসৃত হয়ে আসছে এ বাড়িতে। একচালা ঠাকুর, দেবী দুর্গার বাহন ঘোটকমুখী সাদা রঙের সিংহ। পুজো হয় মূলত বৈষ্ণব মতে। ভোগ হিসেবে মূলত শুকনো খাবার নিবেদন করা হয়,ডালের কচুরি,ডালের শিঙাড়া, তার মধ্যে অন্যতম। আজও সেই ঐতিহ্য বজায় রেখেই চলছে পুজো। কালের নিয়মে বৈভব কমলেও আভিজাত্যে অভাব পড়েনি। বংশ পরমম্পরায় দুর্গা পুজো আজও কলকাতার জনগণের কাছে সমাদৃত।
রাজবাড়ির সদস্য দেবরাজ মিত্র বলেন, “এখানে প্রায় চোদ্দ থেকে পনেরো রকমের মিষ্টি তৈরি হয়। ব্রাহ্মণরা সেটা তৈরি করেন। মেদিনীপুর থেকে তাঁরা আসেন। বিভিন্ন ধরনের খাস্তা কচুরি হয়, জিলিপি হয়। দরবেশ, মতিচুর তৈরি হয়। আর তারপর সেটা মায়ের কাছে ভোগ হিসাবে পাঠানো হয়।”
কলকাতা: সালটা ১৯৫৭। ঠিক সন্ধিপুজো আগে-আগে বা পরে-পরে কামান দেগে এই পুজো শুরু করেছিলেন মহারাজ নবকৃষ্ণ দেব। সেদিন থেকে আজও অন্যতম জনপ্রিয় বনেদি বাড়ির পুজো শোভাবাজার রাজবাড়ি। জানেন, ঘোটকমুখী সিংহে চেপে মা নাকি এখানে আসেন নাচ দেখতে।
রাজবাড়ির সদস্য দেবরাজ মিত্র বলেন, “মা এসে এখানে নাচ দেখতেন। সামনে যে জায়গাটা রয়েছে সেইটাই নাচ ঘর। আর এখানেই মায়ের মণ্ডপ। প্রচলিত আছে মা এখানে বসে ওই দিক থেকে নাচ দেখছে।”
তবে বাড়ির মহিলারা তখনও পর্দানশিন। তার উপর নাটমন্দিরে ম্লেচ্ছ সাহেবদের আনাগোনা। সব মিলিয়ে পুজোর আয়োজনে বাড়ির মহিলাদের কোনও যোগদান ছিল না। চিকের আড়াল থেকে তাঁরা শুধু পুজো দেখতেন। এই রীতিই এখনও অনুসৃত হয়ে আসছে এ বাড়িতে। একচালা ঠাকুর, দেবী দুর্গার বাহন ঘোটকমুখী সাদা রঙের সিংহ। পুজো হয় মূলত বৈষ্ণব মতে। ভোগ হিসেবে মূলত শুকনো খাবার নিবেদন করা হয়,ডালের কচুরি,ডালের শিঙাড়া, তার মধ্যে অন্যতম। আজও সেই ঐতিহ্য বজায় রেখেই চলছে পুজো। কালের নিয়মে বৈভব কমলেও আভিজাত্যে অভাব পড়েনি। বংশ পরমম্পরায় দুর্গা পুজো আজও কলকাতার জনগণের কাছে সমাদৃত।
রাজবাড়ির সদস্য দেবরাজ মিত্র বলেন, “এখানে প্রায় চোদ্দ থেকে পনেরো রকমের মিষ্টি তৈরি হয়। ব্রাহ্মণরা সেটা তৈরি করেন। মেদিনীপুর থেকে তাঁরা আসেন। বিভিন্ন ধরনের খাস্তা কচুরি হয়, জিলিপি হয়। দরবেশ, মতিচুর তৈরি হয়। আর তারপর সেটা মায়ের কাছে ভোগ হিসাবে পাঠানো হয়।”