AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Sukanta Majumder: ‘আদালতে যাব, আমি ওখানেই যাবই’, এবার শাহকে চিঠি করছেন সুকান্ত

Sukanta Majumder: ঘটনার সূত্রপাত শুক্রবার দুপুরে।  মুখ্যমন্ত্রীর খাসতালুক ভবানীপুরে এবং তার আশেপাশেই শুক্রবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্তের একের পর এক কর্মসূচি ছিল। সেখানে শ্যামাপ্রসাদের মূর্তিতে মাল্যদানের পর ১৮৬/বি হরিশ মুখার্জি রোডে চিকিৎসক রজতশুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল সুকান্ত মজুমদারের।

Sukanta Majumder: 'আদালতে যাব, আমি ওখানেই যাবই', এবার শাহকে চিঠি করছেন সুকান্ত
জামিনে মুক্তি পেলেন সুকান্ত মজুমদারImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Jun 20, 2025 | 8:29 PM
Share

কলকাতা: জামিনে ছাড়া পেলেন বিজেপি সাংসদ তথা রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ভবানীপুরের হরিশ মুখার্জি রোডে পুলিশি বাধার মুখে পড়ায় এবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে চিঠি করছেন সুকান্ত। ২ ঘণ্টা পর লালবাজারের লকআপ থেকে জামিনে মুক্তি পান তিনি। বেরিয়ে এসেই সাংবাদিকদের সামনে ক্ষোভ উগরে দেন।

সুকান্ত বলেন, “আমার দ্বারা যদি কারোর নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়, চার হাজার পুলিশ দিয়ে আমাকে ঘিরে নিয়ে আমাকে যান। আমি তো পুলিশকেই বলেছিলাম আমাকে পৌঁছে দিন। এটা বেআইনি কাজ হয়েছে।” বিষয়টি নিয়ে স্পিকারের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানিয়েছেন তিনি। বলেন, “আমি প্রিভিলেজ মোশন আনার জন্য স্পিকারকে চিঠি লিখব। আদালতে যাব। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকেও চিঠি করব। আদালতে যাব, আদালতের অনুমতি নেব।” পুলিশকে আগে থেকেই জানানো ছিল, তারপরও বাধার মুখে পড়তে হয়েছে বলে অভিযোগ করেন সুকান্ত।

ঘটনার সূত্রপাত শুক্রবার দুপুরে।  মুখ্যমন্ত্রীর খাসতালুক ভবানীপুরে এবং তার আশেপাশেই শুক্রবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্তের একের পর এক কর্মসূচি ছিল। সেখানে শ্যামাপ্রসাদের মূর্তিতে মাল্যদানের পর ১৮৬/বি হরিশ মুখার্জি রোডে চিকিৎসক রজতশুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে যাওয়ার কথা ছিল সুকান্ত মজুমদারের। তিনি বাইকে চিকিৎসকের বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেন। কিন্তু মাঝপথেই পুলিশি বাধার মুখে পড়েন তিনি। দীর্ঘক্ষণ চলে কথা কাটাকাটি। খবর পেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসেন চিকিৎসকও। তিনিও পুলিশি বাধার মুখে পড়েন। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। বিকালে দিকে দু’জনকেই নিয়ে যাওয়া হয় লালবাজারে। কিছুক্ষণ পর ছেড়ে দেওয়া হয় চিকিৎসককে। দু’ঘণ্টা পর লালবাজার থেকে জামিনে মুক্তি পান সুকান্ত। কিন্তু এই বিষয়টি নিয়ে তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবে বলে জানিয়ে দিলেন।