AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mamata-Abhishek: ৬ ডিসেম্বর একমঞ্চে দেখা যেতে পারে মমতা-অভিষেককে, বড় বার্তার ইঙ্গিত?

TMC Sanhati Divas: আগামী ৯ ডিসেম্বর এসআইআর-র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন। তার তিনদিন আগেই তৃণমূলের সংহতি দিবসের অনুষ্ঠান। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের দিনটিকে (৬ ডিসেম্বর) সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে তৃণমূল। বিগত দিনে এই সমাবেশ পালন করত তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেল। এবছর পালন করবে তৃণমূলের ছাত্র যুব শাখা।

Mamata-Abhishek: ৬ ডিসেম্বর একমঞ্চে দেখা যেতে পারে মমতা-অভিষেককে, বড় বার্তার ইঙ্গিত?
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 18, 2025 | 4:44 PM
Share

কলকাতা: ৪ নভেম্বরের পর ফের তৃণমূলের অনুষ্ঠানে একসঙ্গে দেখা যেতে পারে দলের সুপ্রিমো এবং সেকেন্ড ইন কম্যান্ডকে। আগামী ৬ ডিসেম্বর তৃণমূলের সংহতি দিবসের অনুষ্ঠান রয়েছে। সেখানে মঞ্চে থাকতে পারেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এসআইআরের আবহে দলের সংহতি দিবসের মঞ্চ থেকে মমতা ও অভিষেক কী বার্তা দেবেন, তা নিয়ে বাড়ছে কৌতূহল।

৪ নভেম্বর রাজ্যে এসআইআর-র জন্য এনুমারেশন ফর্ম বিলি শুরু হয়েছিল। ওইদিন ‘এসআইআর আতঙ্কের’ প্রতিবাদে কলকাতার রাজপথে হেঁটেছিলেন মমতা ও অভিষেক। এসআইআর নিয়ে ২ জনই জাতীয় নির্বাচন কমিশন ও বিজেপিকে নিশানা করেন।

আগামী ৯ ডিসেম্বর এসআইআর-র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন। তার তিনদিন আগেই তৃণমূলের সংহতি দিবসের অনুষ্ঠান। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের দিনটিকে (৬ ডিসেম্বর) সংহতি দিবস হিসেবে পালন করে তৃণমূল। বিগত দিনে এই সমাবেশ পালন করত তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেল। এবছর পালন করবে তৃণমূলের ছাত্র যুব শাখা। তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, ছাব্বিশের ভোটের আগে সংহতি দিবসে বড় সমাবেশ করতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্যের শাসকদল। গত বছর দলের এই অনুষ্ঠানে তৃণমূল সুপ্রিমো কিংবা দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ছিলেন না। এবার ২ জনেরই থাকার কথা। এসআইআর আবহে মমতা ও অভিষেক সংহতি দিবসের মঞ্চ থেকে কী বার্তা দেন, সেদিকে তাকিয়ে রয়েছে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা।

সংহতি দিবসের মঞ্চে মমতা ও অভিষেকের থাকার সম্ভাবনা নিয়ে তৃণমূলের রাজ্য সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, “৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ধ্বংস করা হয়েছিল। সর্বধর্ম সমন্বয়ের মাধ্যমে সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ওই দিনে সংহতি দিবস পালন করে তৃণমূল। এর আগেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব ধর্মের লোককে নিয়ে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে সম্প্রীতির বার্তা দিয়েছেন। এবছর সংহতি দিবসে সমাবেশ পালন করবে যুব তৃণমূল কংগ্রেস। তাদের সহায়তা করবে তৃণমূলের ছাত্র পরিষদ ও অন্য শাখা সংগঠনগুলি। এর মধ্যে কোনও রাজনীতি নেই। অনেকে বলছেন, গতবছর তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেল সমাবেশ আয়োজন করেছিল। আমরা মাইনরিটি, মেজরিটি বলে সংহতি দিবস করি না। সংহতি দিবস হচ্ছে, সমস্ত ধর্মের সমানাধিকারের বার্তা ও সবাইকে নিয়ে চলার বার্তা। এই নিয়ে কোনও বিতর্ক নেই। ২০২৬-র ভোটের আগে বিজেপি বলছে, মুসলমানদের নাম আমরা বাদ দেব। সেক্ষেত্রে সংহতি দিবসে আমাদের উচ্চ নেতৃত্ব থাকবেন। তাঁরা সংহতি ও সবাইকে নিয়ে চলার বার্তা দেবেন।”