কলকাতা: থেঁতলে গিয়েছে মাথা। রক্তে ভেসেছে গোটা শরীর। রবিবার সকালে নোনাডাঙায় যুবকের রহস্যমৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, বিশ্বজিৎ জানা নামে ওই যুবর পেশায় অটোচালক। শনিবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে বেরিয়েছিলেন তিনি। তারপর আর বাড়ি ফেরেননি। রবিবার সকালে তাঁর মৃতদেহ (dead body) উদ্ধার হয় নোনাডাঙার একটি পরিত্যক্ত এলাকা থেকে। তদন্তে নেমেছে আনন্দপুর থানার পুলিশ।
সূত্রের খবর, ঘটনাস্থলে মিলেছে কয়েকটি মদের বোতল। তদন্তকারীরা জানিয়েছে, একাধিক ব্যক্তির ষড়যন্ত্রেই খুন করা হয়েছে বিশ্বজিৎকে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, বিশ্বজিতের সঙ্গীরাই তাঁকে খুন করে থাকতে পারেন। গোটা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। মৃতের বাবার কথায়, “ছেলের তো নিজের গাড়ি ছিল না। মালিকের গাড়ি চালাত। তাই মাঝেমধ্যেই ফিরতে রাত হত। শনিবার জানিয়েছিল, ও ওর বন্ধুদের সঙ্গে বেরচ্ছে। তাই জানতাম। সারারাত বাড়ি ফেরেনি। সকালে শুনি এই ঘটনা।”
অটোচালককে হত্যার ঘটনায় তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান, মদ্যপানের পর সঙ্গীদের মধ্যে বিশ্বজিতের বচসার জেরেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাস্থলে ইতিমধ্য়েই আনা হয়েছে স্নিফার ডগ। এদিকে, ঘটনাস্থল থেকে অনতিদূরেই একটি মদের দোকানে ভাঙচুর চালায় উত্তেজিত জনতা। অভিযোগ, এই প্রথম নয়, মদের দোকানে বচসার জেরে এইভাবে হাতাহাতি ও সংঘটিত অপরাধ প্রথম নয়। তাই, ক্ষোভে মদের দোকানেই ভাঙচুর চালান স্থানীয়রা।
আনন্দপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই খুনের ঘটনায় মঙ্গল মণ্ডল নামে এক গাজর ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বিশ্বজিৎকে খুনের ঘটনায় মঙ্গল যুক্ত ছিল বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। এছাড়াও আরও দুই অভিযুক্ত পলাতক। তাদের খোঁজ করা হচ্ছে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। তাঁদের আরও অনুমান, এই খুনের নেপথ্যে কেবলমাত্র বচসাই কারণ নয়, আরও কোনও গভীর রহস্য থাকতে পারে। গোটা ঘটনাই তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: Suvendu Adhikari on TMC: ‘প্রতিশ্রুতি পালন করছেন মাননীয়া, ত্রিপুরার পর গোয়ায়…ডবল-ডবল চাকরি দিচ্ছেন!’
আরও পড়ুন: Crime in Kolkata: ফের মহানগরে আতঙ্ক! আচমকা গুলির শব্দে কেঁপে উঠল শরৎ বোস রোড
কলকাতা: থেঁতলে গিয়েছে মাথা। রক্তে ভেসেছে গোটা শরীর। রবিবার সকালে নোনাডাঙায় যুবকের রহস্যমৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। জানা গিয়েছে, বিশ্বজিৎ জানা নামে ওই যুবর পেশায় অটোচালক। শনিবার রাতে বন্ধুদের সঙ্গে বেরিয়েছিলেন তিনি। তারপর আর বাড়ি ফেরেননি। রবিবার সকালে তাঁর মৃতদেহ (dead body) উদ্ধার হয় নোনাডাঙার একটি পরিত্যক্ত এলাকা থেকে। তদন্তে নেমেছে আনন্দপুর থানার পুলিশ।
সূত্রের খবর, ঘটনাস্থলে মিলেছে কয়েকটি মদের বোতল। তদন্তকারীরা জানিয়েছে, একাধিক ব্যক্তির ষড়যন্ত্রেই খুন করা হয়েছে বিশ্বজিৎকে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, বিশ্বজিতের সঙ্গীরাই তাঁকে খুন করে থাকতে পারেন। গোটা ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। মৃতের বাবার কথায়, “ছেলের তো নিজের গাড়ি ছিল না। মালিকের গাড়ি চালাত। তাই মাঝেমধ্যেই ফিরতে রাত হত। শনিবার জানিয়েছিল, ও ওর বন্ধুদের সঙ্গে বেরচ্ছে। তাই জানতাম। সারারাত বাড়ি ফেরেনি। সকালে শুনি এই ঘটনা।”
অটোচালককে হত্যার ঘটনায় তদন্তকারীদের প্রাথমিক অনুমান, মদ্যপানের পর সঙ্গীদের মধ্যে বিশ্বজিতের বচসার জেরেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাস্থলে ইতিমধ্য়েই আনা হয়েছে স্নিফার ডগ। এদিকে, ঘটনাস্থল থেকে অনতিদূরেই একটি মদের দোকানে ভাঙচুর চালায় উত্তেজিত জনতা। অভিযোগ, এই প্রথম নয়, মদের দোকানে বচসার জেরে এইভাবে হাতাহাতি ও সংঘটিত অপরাধ প্রথম নয়। তাই, ক্ষোভে মদের দোকানেই ভাঙচুর চালান স্থানীয়রা।
আনন্দপুর থানার পুলিশ জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই খুনের ঘটনায় মঙ্গল মণ্ডল নামে এক গাজর ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বিশ্বজিৎকে খুনের ঘটনায় মঙ্গল যুক্ত ছিল বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। এছাড়াও আরও দুই অভিযুক্ত পলাতক। তাদের খোঁজ করা হচ্ছে জানিয়েছেন তদন্তকারীরা। তাঁদের আরও অনুমান, এই খুনের নেপথ্যে কেবলমাত্র বচসাই কারণ নয়, আরও কোনও গভীর রহস্য থাকতে পারে। গোটা ঘটনাই তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: Suvendu Adhikari on TMC: ‘প্রতিশ্রুতি পালন করছেন মাননীয়া, ত্রিপুরার পর গোয়ায়…ডবল-ডবল চাকরি দিচ্ছেন!’
আরও পড়ুন: Crime in Kolkata: ফের মহানগরে আতঙ্ক! আচমকা গুলির শব্দে কেঁপে উঠল শরৎ বোস রোড