AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

B.Ed College: ‘উচ্চশিক্ষা দফতর সব জানে’, বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল নিয়ে দাবি উপাচার্যের

B.Ed College: সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, "বারবার বলেছি এনসিটিই-এর ক্রাইটেরিয়া পূরণ করতে হবে। বারবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে মানবিক দিক থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কিছু কলেজ ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল না করে অফলাইনে তাদের ভর্তি নিয়েছে। আমরা তাদের পরীক্ষায় বসার সুযোগ দিয়েছি। সেটাও মানবিকতার কারণেই। তারা পরীক্ষা দিতে পেরেছিলেন।"

B.Ed College: ‘উচ্চশিক্ষা দফতর সব জানে’, বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল নিয়ে দাবি উপাচার্যের
উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়। Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 14, 2023 | 11:35 AM
Share

কলকাতা: ২৫৩টি বিএড কলেজের অনুমোদন বাতিল নিয়ে এই মুহূর্তে তোলপাড় চলছে। নির্দেশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বাবা সাহেব আম্বেদকর এডুকেশন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রারকে চিঠি লিখেছেন প্রাক্তন উপাচার্য মিতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অধ্যাপক মনোজিৎ মণ্ডল। সোমবার এ নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে মুখ খুললেন পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক প্রশিক্ষণ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, গুরুত্বপূর্ণ চিঠি। অথচ আমাকে দেওয়ার আগে ভাইরাল করা হয়েছে। এই চিঠিতে কোনও সইও নেই।” একইসঙ্গে তিনি বলেন, এই ২৫৩টি বিএড কলেজকে ২০২৩-২৫ শিক্ষাবর্ষে ছাত্র ভর্তি করানোর অনুমোদন বিশ্ববিদ্যালয় দেয়নি। এ নিয়ে অনেক কলেজই মামলা করেছিল। একইসঙ্গে এদিন উপাচার্য দাবি করেন, কর্মসমিতির বৈঠক করেছিলেন তাঁরা। সে সংক্রান্ত তথ্য জানানো হয়েছিল উচ্চশিক্ষা দফতরকেও।

উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, গত ৮ জুন উচ্চশিক্ষা দফতর একটি বিজ্ঞপ্তি দেয়। ভর্তি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি। অথচ দেখা গিয়েছে অনেক বিএড কলেজই বেধে দেওয়া মাপকাঠি পূরণ করতে পারছে না। এরপরই গত ৩০ জুন কর্মসমিতির বৈঠক হয়। সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথায়, “বারবার বলেছি এনসিটিই-এর ক্রাইটেরিয়া পূরণ করতে হবে। বারবার সুযোগ দেওয়া হয়েছে মানবিক দিক থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কিছু কলেজ ক্রাইটেরিয়া ফুলফিল না করে অফলাইনে তাদের ভর্তি নিয়েছে। আমরা তাদের পরীক্ষায় বসার সুযোগ দিয়েছি। সেটাও মানবিকতার কারণেই। তারা পরীক্ষা দিতে পেরেছিলেন।”

তিনি জানান, ইসির সিদ্ধান্তের কথা ৩ অগস্ট উচ্চ শিক্ষা দফতরকে জানানো হয়। জানানো হয়, যে সমস্ত কলেজ ক্রাইটেরিয়া পূরণ করতে পারবে না, তাদের অনুমোদন বাতিল হবে। উপাচার্য বলেন, ‘ইউনিভার্সিটি ইজ নট অ্যা পোস্ট অফিস, নট রানড বাই এনি পলিটিক্যাল ডাইরেক্টিভস।’ একইসঙ্গে উপাচার্য দাবি করেন, উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদের বিধায়ক তথা শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মণ চিঠি দিয়ে বলেন বিএড, ডিএলএড কলেজগুলি বেআইনিভাবে চলছে। পরবর্তী চিঠি আসে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের কাছ থেকে। তিনিও জানান জালিয়াতি করে কলেজ চলছে।” এতবার সুযোগ দেওয়ার পরও মিথ্যা কথা বলছেন কলেজ মালিকরা, দাবি উপাচার্যের।