মঙ্গলবার রাজ্যের দুই কেন্দ্রে উপনির্বাচন। বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের পাশাপাশি এদিন ভোটগ্রহণ আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে। সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ, চলবে সন্ধ্যা ৬.৩০টা পর্যন্ত। বালিগঞ্জে আড়াই লক্ষ্য ভোটার বেছে নেবেন তাঁদের প্রতিনিধি। বিজেপি থেকে তৃণমূলে আসা প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় তৃণমূলের প্রার্থী। বিজেপির প্রার্থী কেয়া ঘোষ, সিপিএম প্রার্থী সায়রা হালিম। অন্যদিকে আসানসোলে তৃণমূলের প্রার্থী শত্রুঘ্ন সিনহা। বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল। সিপিএমের মুখ পার্থ মুখোপাধ্যায়।
কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা সত্ত্বেও হুমকি। বুথে পুলিশ ঢুকছে, প্রার্থীর গাড়ি ভাঙচুর করা হচ্ছে, প্রার্থীর ওপর শারীরিক হামলা চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ জানাল বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলল বিরোধীরা। ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে ও উদ্বেগের কথা জানিয়েছে বিজেপি।
৬৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিশপ কলেজের ২১৩ নম্বর বুথে একটা ইভিএম মেশিন ঘিরে জটলা দেখা যায়। রিগিংয়ের অভিযোগ তুলেছেন বাম প্রার্থী সায়রা হালিম। কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের দাবি, ওই বুথে ভিভিপ্যাট খারাপ থাকায় ভোট গ্রহণ বন্ধ ছিল ওই সময়। তৃণমূল এজেন্টের দাবি, ভোট গ্রহণ বন্ধ ছিল, কমিশনের টেকনিক্যাল এক্সপার্টরাও উপস্থিত ছিলেন। তা ছাড়া কোনও জটলা ছিল না।
আসানসোল লোকসভার অন্তর্গত জামুড়িয়া বিধানসভার ১৮২ নম্বর বুথ চিচুড়িয়া আর এন কলোনিতে বিজেপির পোলিং এজেন্ট গৌতম মণ্ডলকে মারধরের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত অবস্থায় জামুড়িয়া বাহাদুরপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে গৌতম মণ্ডলকে।
বেলা ১টা অবধি আসানসোলে ভোট পড়েছে ৪৩.৭৭ শতাংশ। বালিগঞ্জে ভোট পড়েছে ২৬.২০ শতাংশ।
অনুব্রত মণ্ডলকে আসানসোলে ভোটের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। যদিও তিনি এখন হাসপাতালে ভর্তি। তাই ‘কেষ্টদা’র রীতি ধরে রেখে জামুড়িয়ায় চলল গুড় বাতাসা বিলি। একইসঙ্গে জামুড়িয়ার মডার্ন সাতগ্রাম কমিউনিটি হলের বাইরে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে হাতাহাতির অভিযোগ ওঠে এদিন।
সবিস্তারে পড়ুন: Asansol By-Election: ‘কেষ্টদা উডবার্নে’, ভাইয়েরা গুড় বাতাসা, নকুলদানা নিয়ে ভোট ময়দানে
কংগ্রেস প্রার্থী কামরুজ্জামান চৌধুরীর উপর হামলার অভিযোগ উঠল। অভিযোগ, বুথ জ্যামের খবর পেয়ে বালিগঞ্জ বিধানসভার বেনিয়াপুকুর বিদ্যাপীঠে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই হামলা হয়। কংগ্রেস প্রার্থীর অভিযোগ, তৃণমূলের তরফে পরিকল্পনা করে হামলা করা হয়েছে।
পুলিশের বিরুদ্ধে বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারির পথ আটকে দেওয়ার অভিযোগ উঠল। সাড়ে ১১টা থেকে তিনি দীর্ঘক্ষণ পাণ্ডবেশ্বরে নবঘনপুর মোড়ে আটকে থাকেন বলে অভিযোগ। যদিও এসিপি তাহিদ আনোয়ার জানান, এলাকার ভোটার না হওয়ায় আটকানো হয় জিতেন্দ্রকে। পাল্টা জিতেন্দ্র তিওয়ারির অভিযোগ, “আমার কাছে অনুমতিপত্রও রয়েছে। এই ওসি শাসকদলের হয়ে কাজ করছে। আমি এলাকার ভোটার কি না তা তো নির্বাচন কমিশনের দেখার কাজ।”
দুপুর ১২টা অবধি ৩২টি ভিভিপ্যাট বদল করা হয়েছে, জানাল নির্বাচন কমিশন। একইসঙ্গে কমিশন জানিয়েছে, আসানসোলের ১৭৫ ও ১৭৬ বুথের কাছাকাছি যেখানে অগ্নিমিত্রা পালের গাড়িতে ভাঙচুরের অভিযোগ ওঠে সেখানে সেক্টর পুলিশ অফিসার ও সেক্টর ম্যাজিস্ট্রেট সেখানে পৌঁছন। ক্যুইক রেসপন্স টিমও সেখানে যায়। একদিকে বড় কনভয়, অন্যদিকে জনবহুল এলাকা বলে প্রথমে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশের অসুবিধা হয়। কমিশনারেট তদন্ত শুরু করেছে।
ভোট দিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য। তবে এই নিয়ে চারবার ভোট দিতে পারলেন না বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য জানান, শরীর অসুস্থ থাকলেও রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক সমস্ত খবরই রাখেন বুদ্ধবাবু। এদিন ভোট দিতে এসে সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিমকে শুভেচ্ছাও জানান তিনি।
বালিগঞ্জে কংগ্রেস প্রার্থী ও বিজেপি প্রার্থী একসঙ্গে এক পুলিশ কর্মীকে ঘিরে ধরেন বলে অভিযোগ। ওই পুলিশ কর্মী ভোটারদের প্রভাবিত করছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনা ঘিরে সেন্ট লরেন্স স্কুলে উত্তেজনা ছড়ায়।
আসানসোলের গুরুদ্বারে সস্ত্রীক শত্রুঘ্ন সিনহা।
বিজেপি শেষ হাসি হাসবে। পাণ্ডবেশ্বরের ঝাঁঝরায় ভোটের সকালে এমনই বক্তব্য বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারির। জিতেন্দ্র তিওয়ারি বলেন, ‘তৃণমূলের শেষের শুরু হয়ে গিয়েছে।’
সকাল ১১টা অবধি আসানসোলে ভোট পড়েছে ২৬.৬৮ শতাংশ। বালিগঞ্জে ভোট পড়েছে ১৬.২০ শতাংশ।
অগ্নিমিত্রা পালের নিরাপত্তা, নজরদারিতে রাজ্য পুলিশ। অগ্নিমিত্রার সঙ্গে থাকা কেন্দ্রীয় নিরাপত্তাও বাড়ানো হল।
বিশপ কলেজে ৬টি বুথ রয়েছে। অভিযোগ, সচিত্র পরিচয়পত্র ছাড়াই বুথে বুথে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন এক মহিলা ভোটার। হাতেনাতে সেই মহিলাকে ধরেন সিপিএম প্রার্থী। এই কলেজে তৃণমূলের পোলিং এজেন্ট বুথের ভিতরে না বসে বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ভোটারদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন বলেই অভিযোগ সিপিএম প্রার্থীর।
সকাল ৯টা পর্যন্ত আসানসোলে ভোট পড়েছে ১২.৭৭ শতাংশ। বালিগঞ্জে ভোট পড়েছে ৮ শতাংশ।
উত্তর আসানসোলের কারনানি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট দিলেন মন্ত্রী মলয় ঘটক। তিনি ভোট দিয়ে বেরিয়ে অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী ও অবজারভার বিজেপির হয়ে কাজ করছে। পাশাপাশি তাঁর অভিযোগ, বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল একাধিক গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। সঙ্গে গুন্ডা নিয়ে ঘুরছেন বলেও অভিযোগ করেন মলয় ঘটক।
বারাবনিতে অগ্নিমিত্রা পালকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ। স্থানীয়দের অভিযোগ, অগ্নিমিত্রা প্রার্থী তিনি আসতেই পারেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে অরিজিৎ রায় নামে এক যুবক রয়েছেন। তাঁর আসা নিয়েই ঝামেলা বলে জানা গিয়েছে। আসানসোল পুলিশ কমিশনারেটের পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। ১৭৫, ১৭৬ বুথের সামনে এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে অগ্নিমিত্রা পালের অভিযোগ, “বাঁশ দিয়ে মারা হচ্ছে, গাড়ি ভাঙচুর হচ্ছে। পুলিশ, ওসি বারাবনি এখানে দাঁড়িয়ে রয়েছেন।” অগ্নিমিত্রার নিরাপত্তারক্ষীর মাথায় ইটের আঘাত লাগে বলে অভিযোগ।
সবিস্তারে পড়ুন: উপনির্বাচন ঘিরে তুলকালাম আসানসোলে, অগ্নিমিত্রাকে ঘিরে বিক্ষোভ, ভাঙল গাড়ির কাচ
নিরাপত্তারক্ষী নিয়ে সকাল থেকে বুথে বুথে ঘুরছেন আসানসোলের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল। তৃণমূল এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনকে জানায়। আসানসোল উত্তরের ৪৩ নম্বর বুথে অগ্নিমিত্রা তাঁর নিরাপত্তা রক্ষী নিয়ে ঢোকেন বলে অভিযোগ করা হয়। এরপরই সতর্ক করা হয় অগ্নিমিত্রা পালকে। নিরাপত্তারক্ষী নিয়ে বুথে ঢোকা যাবে না জানিয়ে দেয় কমিশন।
সুদর্শনা মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশনে নালিশ বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষের। বুথে ঝামেলা করছেন কলকাতা পুরসভার ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুদর্শনা মুখোপাধ্যায়, অভিযোগ কেয়ার। কিছু আগেই সুদর্শনা অভিযোগ করেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোটারদের মোবাইল নিয়ে ভিতরে ঢুকছে দিচ্ছে না।
বয়স্ক ভোটারদের ফিরিয়ে দিচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। এমনই অভিযোগ তুললেন কলকাতা পুরসভার ৬৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুদর্শনা মুখোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, মোবাইল ফোন নিয়ে বুথে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না বয়স্ক ভোটারদের। এই নিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে সাউথ পয়েন্ট স্কুলে। অন্যদিকে এই সময় আবার বুথের ভিতরে বিজেপির প্রার্থী কেয়া ঘোষ।
আসানসোলের বারাবনিতে অভিযোগ ওঠে একজনের হয়ে আরেকজন ভোট দিচ্ছেন। তড়িঘড়ি রিপোর্ট তলব করে কমিশন। এরপরই সরিয়ে দেওয়া হয় প্রিসাইডিং অফিসারকে।
ভোট শুরু হতেই পোলিং এজেন্ট বসতে না দেওয়ার অভিযোগ তুললেন বালিগঞ্জের (Ballygunge By Election) বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ (Keya Ghosh)। মঙ্গলবার সকাল ৭টা নাগাদ অশোক হলে ১৭৪ নম্বর বুথে গিয়ে পৌঁছন বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ। তাঁর অভিযোগ, বিজেপি এজেন্টকে বসতে দেওয়া হচ্ছে না। তিনি এজেন্ট বসানোর জন্য এসেছেন। এর আগে কেয়া ঘোষ গিয়েছিলেন পাঠভবন স্কুলে। সেখানে তিনি অভিযোগ তোলেন, কলকাতা পুলিশের কর্মীরা বসে রয়েছেন। কেন বুথের ভিতর কলকাতা পুলিশের কর্মী, তা নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কেয়া।
সবিস্তারে পড়ুন: বালিগঞ্জে বিজেপি পোলিং এজেন্টকে বসতে না দেওয়ার অভিযোগ, সরব প্রার্থী কেয়া ঘোষ
বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের পার্ক লেন। এখানকার ৬৩ নম্বর বুথে এক ঘণ্টা অতিক্রান্ত হলেও ভোটগ্রহণপর্ব শুরু করা যায়নি। সম্ভব হয়নি মকপোলিংও। ভোটকর্মীরা জানান, শুরু থেকেই ভিভিপ্যাট খারাপ। সে কারণে ভোটাররা এসে ফিরে যাচ্ছেন। এখানকার সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম বলেন, মেশিন চলছে না। সকাল সকাল খারাপ হয়ে পড়ে রয়েছে।
সবিস্তারে পড়ুন: ‘রমজান মাসে ফিরতে হচ্ছে মানুষকে’, ৬৩ নম্বর বুথে ভোট শুরু না হওয়া নিয়ে বিরক্ত সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম
আসানসোলে অনেক বুথের ভিতরে রাজ্য পুলিশ রয়েছে। নির্বাচন কমিশনে এমনই অভিযোগ জানালেন অগ্নিমিত্রা পাল। লিখিত অভিযোগ জানানোর কথাও বলেন তিনি।
আসানসোলে জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী শত্রুঘ্ন সিনহা। তাঁর বক্তব্য, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মনোনীত প্রার্থী তিনি। এটাই জয়ের জন্য যথেষ্ট বলে মনে করছেন তিনি। আসানসোল জিটি রোডের দুর্গামন্দির এলাকায় একটি হোটেলে রয়েছেন তৃণমূলের এই তারকা প্রার্থী। সূত্রের খবর, ভোটের আগের রাতেও দলীয় নেতা, কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন শত্রুঘ্ন। আজ ৮টার পর পরই ভোটপর্ব কেমন চলছে তা ঘুরে দেখবেন বলে জানা যাচ্ছে।
বালিগঞ্জ ২০৬ নম্বর বুথে ভিভিপ্যাট ঠিকমত কাজ করছে না। ভোট শুরু হতেই অভিযোগ সিপিআইএমের।
সকাল থেকে ময়দানে আসানসোলে বিজেপির প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল। অগ্নিমিত্রা আসানসোলের ভোটার। তিনি আসানসোল দক্ষিণের বিধায়কও। আসানসোল বিদ্যাসাগর সরণিতে এলআইসি ক্যান্টিনে ভোট দেবেন তিনি। জয় নিয়ে আত্মবিশ্বাসী অগ্নিমিত্রা জানান, এর আগেও মানুষ নরেন্দ্র মোদীর উপর ভরসা রেখেছেন। এবারও তা হবে। একইসঙ্গে তিনি অভিযোগ করেন, নানাভাবে তৃণমূলে হুমকি, শাসানির রাজনীতি করছে। যদিও তাতে ভোটবাক্সে কিছুই প্রভাব পড়বে না বলেই দাবি আসানসোলের ভূমিকন্যার।
অশোক হলে ১৭৪ নম্বর বুথে সকাল ৭টা নাগাদ বিজেপি প্রার্থী কেয়া ঘোষ এসে পৌঁছন। তাঁর অভিযোগ, বিজেপি এজেন্টকে বসতে দেওয়া হচ্ছে না। তিনি এজেন্ট বসানোর জন্য এসেছেন। এর আগে কেয়া ঘোষ গিয়েছিলেন পাঠভবন স্কুলে। সেখানে তিনি অভিযোগ তোলেন, কলকাতা পুলিশের কর্মীরা বসে রয়েছেন। কেন বুথের ভিতর কলকাতা পুলিশের কর্মী, তা নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন কেয়া। কেয়া ঘোষ প্রশ্ন তোলেন, “১৭৪ নম্বর বুথে এসে দেখছি আমাদের পোলিং এজেন্টকে প্রিসাইডিং অফিসার বসতে দিচ্ছেন না।”
হাজরায় ল’ কলেজের বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর পাহারা।
মোট ভোটার- ২ লক্ষ ৪৯ হাজার ২১৫
পুরুষ – ১,৩৩,৮২৪
মহিলা – ১,১৫,৩৮৩
তৃতীয় লিঙ্গ – ৮
মোট প্রার্থী – ১০
মোট বুথ – ৩০০
সাধারণ পর্যবেক্ষক -১
এক্সপেন্ডিচার পর্যবেক্ষক-১
মাইক্রো পর্যবেক্ষক- ৪০
সবক’টি বুথেই ইভিএম মেশিন এবং ভিভিপ্যাট থাকছে।
ওয়েব কাস্টিং হবে মোট ২৪০টি বুথে।
সিসিটিভি থাকছে ৬০টি বুথে
আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রেও ভোট। ১৭ লক্ষের বেশি ভোটার রয়েছেন এই কেন্দ্রে। ২ হাজার ১০২টি বুথে ভোট নেওয়া হবে। প্রায় ১১ হাজার কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকছে। থাকছে ৫ হাজার রাজ্য পুলিশ। তবে ১০০ শতাংশ বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। ১৭টি ক্যুইক রেসপন্স টিম থাকছে। প্রায় দেড় হাজার বুথে থাকবে ওয়েব কাস্টিং ব্যবস্থা। ৫ জন পর্যবেক্ষকের সঙ্গে থাকবেন ৪৪২ জন মাইক্রো অবজারভার।
বালিগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রে ৩০০টি বুথ। এর মধ্যে ২৩টি স্পর্শকাতর। সব বুথেই থাকবে সিসিটিভির নজরদারি। সিসিটিভি থাকছে ৬০টি বুথে। ২৪০ বুথে থাকছে ওয়েবকাস্টিংয়ের ব্যবস্থা। বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা বলবৎ থাকছে। নিরাপত্তায় মোতায়েন থাকছে ১৭ কোম্পানি আধা সেনা। থাকছে মাইক্রো অবজারভার। থাকছে লাঠিধারী পুলিশও। সবক’টি বুথেই ইভিএম মেশিন এবং ভিভিপ্যাট থাকছে।