RSS Sakha: হঠাৎ করে রাজ্যে বন্ধ আরএসএসের হাজারখানেক শাখা! নেপথ্যে কি বিজেপির কোন্দল?

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Feb 18, 2022 | 3:37 PM

RSS: নিঃসন্দেহে যে কোনও রাজ্যে বিজেপির শক্তি বাড়াতে সংঘের অবদান অনস্বীকার্য। এ রাজ্যেও বুথ স্তরে বিজেপির হাত শক্ত করতে আরএসএসের ভূমিকা দেখা গিয়েছে।

Follow Us

কলকাতা: একুশের বিধানসভা ভোটের আগে এ রাজ্যে কিছুটা শক্তি বাড়িয়েছিল বিজেপি। তবে দলের অন্দরে কোন্দলের অভিযোগ আর স্বজনপোষণের অভিযোগের কাঁটায় বিদ্ধ পদ্মশিবির আপাতত কিছুটা খেই হারিয়ে ফেলেছে বলেই বিজেপির (BJP) একাংশের দাবি। তারা মনে করছে, গত উপনির্বাচন কিংবা পুরনিগমের ভোটে বিজেপির যে ফল হল, তাতে মনোবল ভেঙেছে দলের নীচুতলার কর্মীদের। বারবার প্রথম সারির নেতাদের নিজেদের মধ্যে ‘ঝামেলা’য় জড়ানো, আকচা আকচিও বিড়ম্বনা বাড়িয়েছে। এসবের মধ্যেই আরও কিছুটা চাপে গেরুয়া শিবির। সূত্রের খবর, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস (RSS)-এর প্রায় হাজারখানেক শাখা বন্ধ হয়ে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। বিজেপির কোন্দলের কারণেই এই শাখাগুলি বন্ধ হয়েছে বলে সূত্রের দাবি। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ সংঘ পরিবার। সূত্রের খবর, বিজেপি যেভাবে চলছে, নেতাদের আচরণ, নতুন রাজ্য কমিটি নিয়ে ঝামেলা এই সমস্ত কিছুতে উৎসাহ হারাচ্ছেন কর্মীরা। সংঘ প্রধান এই ঘটনায় যথেষ্ট ক্ষুব্ধ বলেই জানা যাচ্ছে। ২০১১ সালের পর থেকেই বাংলায় বিজেপি নিজের মাটি শক্ত করার কাজ শুরু করে। সেইসঙ্গে আরএসএসের শাখা বিস্তারও বাড়তে থাকে। একটা সময় প্রায় আড়াই হাজার শাখা তৈরি হয় এ রাজ্যে।

নিঃসন্দেহে যে কোনও রাজ্যে বিজেপির শক্তি বাড়াতে সংঘের অবদান অনস্বীকার্য। এ রাজ্যেও বুথ স্তরে বিজেপির হাত শক্ত করতে আরএসএসের ভূমিকা দেখা গিয়েছে। সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত এর আগে যখন কলকাতায় এসেছিলেন, বার্তা দিয়েছিলেন — ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটকে সামনে রেখে প্রত্যেকটি বুথে একজন করে ‘হোলটাইমার’ সদস্য তৈরি করতে হবে আরএসএসকে।

সূত্রের খবর, এর কয়েক মাসের মধ্যেই হঠাৎ আরএসএসের হাজারখানেক শাখা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। হিসাব যা বলছে তাতে প্রায় ৯৯৮টি শাখা বন্ধ হয়েছে। এই রিপোর্টে আরএসএস নেতৃত্ব অত্যন্ত ক্ষুব্ধ বলেই খবর। কারণ, একটা লক্ষ্য নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে এগোচ্ছে তারা। সেখানে এই ধরনের ঘটনা কীভাবে ঘটছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

সূত্রের খবর, বিজেপির সদস্যরাই মূলত এই শাখায় যাতায়াত করেন। এদিকে এ রাজ্যে এই মুহূর্তে বিজেপির যা অবস্থা তাতে নিজেদের মধ্যে দলাদলি, কোনও সংগঠিত আন্দোলন না থাকার কারণে অনেকেই বাড়ি থেকে বেরোতে চাইছেন না বলে দাবি সূত্রের। শাখায় যাচ্ছেন না। ফলে প্রায় হাজারখানেক শাখা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, আরএসএসের এ রাজ্যের নেতৃত্বকে ডেকে পাঠানো হয়েছে নাগপুরে। সেখানে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলেই দাবি সূত্রের।

আরও পড়ুন: Group C Recruitment: এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সুখবর! এখনই চাকরি যাচ্ছে না, সিবিআই অনুসন্ধানেও স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের

আরও পড়ুন: Asha Workers Agitation: ‘কোনও প্রতিশ্রুতিই তো রাখল না সরকার!’ ধর্মতলায় আজ বেগুনি মিছিল

আরও পড়ুন: Contai Municipal Election 2022: আর মেজাজ হারালেন না, জোড়হাতে বিক্ষোভকারীদের প্রণাম! আজও ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের মুখে শুভেন্দু

 

কলকাতা: একুশের বিধানসভা ভোটের আগে এ রাজ্যে কিছুটা শক্তি বাড়িয়েছিল বিজেপি। তবে দলের অন্দরে কোন্দলের অভিযোগ আর স্বজনপোষণের অভিযোগের কাঁটায় বিদ্ধ পদ্মশিবির আপাতত কিছুটা খেই হারিয়ে ফেলেছে বলেই বিজেপির (BJP) একাংশের দাবি। তারা মনে করছে, গত উপনির্বাচন কিংবা পুরনিগমের ভোটে বিজেপির যে ফল হল, তাতে মনোবল ভেঙেছে দলের নীচুতলার কর্মীদের। বারবার প্রথম সারির নেতাদের নিজেদের মধ্যে ‘ঝামেলা’য় জড়ানো, আকচা আকচিও বিড়ম্বনা বাড়িয়েছে। এসবের মধ্যেই আরও কিছুটা চাপে গেরুয়া শিবির। সূত্রের খবর, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ বা আরএসএস (RSS)-এর প্রায় হাজারখানেক শাখা বন্ধ হয়ে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। বিজেপির কোন্দলের কারণেই এই শাখাগুলি বন্ধ হয়েছে বলে সূত্রের দাবি। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ সংঘ পরিবার। সূত্রের খবর, বিজেপি যেভাবে চলছে, নেতাদের আচরণ, নতুন রাজ্য কমিটি নিয়ে ঝামেলা এই সমস্ত কিছুতে উৎসাহ হারাচ্ছেন কর্মীরা। সংঘ প্রধান এই ঘটনায় যথেষ্ট ক্ষুব্ধ বলেই জানা যাচ্ছে। ২০১১ সালের পর থেকেই বাংলায় বিজেপি নিজের মাটি শক্ত করার কাজ শুরু করে। সেইসঙ্গে আরএসএসের শাখা বিস্তারও বাড়তে থাকে। একটা সময় প্রায় আড়াই হাজার শাখা তৈরি হয় এ রাজ্যে।

নিঃসন্দেহে যে কোনও রাজ্যে বিজেপির শক্তি বাড়াতে সংঘের অবদান অনস্বীকার্য। এ রাজ্যেও বুথ স্তরে বিজেপির হাত শক্ত করতে আরএসএসের ভূমিকা দেখা গিয়েছে। সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত এর আগে যখন কলকাতায় এসেছিলেন, বার্তা দিয়েছিলেন — ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটকে সামনে রেখে প্রত্যেকটি বুথে একজন করে ‘হোলটাইমার’ সদস্য তৈরি করতে হবে আরএসএসকে।

সূত্রের খবর, এর কয়েক মাসের মধ্যেই হঠাৎ আরএসএসের হাজারখানেক শাখা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। হিসাব যা বলছে তাতে প্রায় ৯৯৮টি শাখা বন্ধ হয়েছে। এই রিপোর্টে আরএসএস নেতৃত্ব অত্যন্ত ক্ষুব্ধ বলেই খবর। কারণ, একটা লক্ষ্য নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে এগোচ্ছে তারা। সেখানে এই ধরনের ঘটনা কীভাবে ঘটছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

সূত্রের খবর, বিজেপির সদস্যরাই মূলত এই শাখায় যাতায়াত করেন। এদিকে এ রাজ্যে এই মুহূর্তে বিজেপির যা অবস্থা তাতে নিজেদের মধ্যে দলাদলি, কোনও সংগঠিত আন্দোলন না থাকার কারণে অনেকেই বাড়ি থেকে বেরোতে চাইছেন না বলে দাবি সূত্রের। শাখায় যাচ্ছেন না। ফলে প্রায় হাজারখানেক শাখা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, আরএসএসের এ রাজ্যের নেতৃত্বকে ডেকে পাঠানো হয়েছে নাগপুরে। সেখানে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলেই দাবি সূত্রের।

আরও পড়ুন: Group C Recruitment: এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সুখবর! এখনই চাকরি যাচ্ছে না, সিবিআই অনুসন্ধানেও স্থগিতাদেশ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের

আরও পড়ুন: Asha Workers Agitation: ‘কোনও প্রতিশ্রুতিই তো রাখল না সরকার!’ ধর্মতলায় আজ বেগুনি মিছিল

আরও পড়ুন: Contai Municipal Election 2022: আর মেজাজ হারালেন না, জোড়হাতে বিক্ষোভকারীদের প্রণাম! আজও ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের মুখে শুভেন্দু

 

Next Article