AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Kolkata Police Commissioner: গুলশন কলোনি ও একবালপুরের ঘটনায় কেন অধরা অভিযুক্তরা? কী বললেন মনোজ ভার্মা?

Gulshan colony violence: গত ১১ সেপ্টেম্বর দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল গুলশন কলোনি। কয়েক রাউন্ড গুলিও চলে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এখনও অধরা মূল অভিযুক্ত মিনি ফিরোজ। অন্যদিকে, কয়েকদিন আগে বাড়ির সামনে মদ্যপানের প্রতিবাদ করায় ধনরাজ প্রসাদ নামে এক যুবককে কুপিয়ে খুন করা হয়। ওই ঘটনাতেও অধরা অভিযুক্তরা।

Kolkata Police Commissioner: গুলশন কলোনি ও একবালপুরের ঘটনায় কেন অধরা অভিযুক্তরা? কী বললেন মনোজ ভার্মা?
কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 19, 2025 | 8:20 PM
Share

কলকাতা: ঘটনার পর কেটে গিয়েছে এক সপ্তাহের বেশি। আনন্দপুরের গুলশন কলোনিতে তাণ্ডবের ঘটনায় এখনও অধরা মূল অভিযুক্ত ফিরোজ খান ওরফে মিনি ফিরোজ। কেন তাঁকে এখনও গ্রেফতার করা যায়নি? এই নিয়ে এবার মুখ খুললেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা। একবালপুরে প্রতিবাদী যুবককে কুপিয়ে খুনের ঘটনায় অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতার করা হবে বলেও জানালেন তিনি।

এদিন কলকাতার একাধিক দুর্গা মণ্ডপ পরিদর্শন করেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার। সেখানেই গুলশন কলোনি ও একবালপুরের ঘটনা নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়েন। মনোজ ভার্মা বলেন, “এই দুটো ঘটনায় ডিটেলস এখনই বলা উচিত হবে না। কারণ পুলিশ ঘটনা দুটির তদন্ত করছে। দুটো ক্ষেত্রেই খুব শিগগির রেজাল্ট আসবে। ক্রিমিনাল যত বড়ই হোক, গ্রেফতার হবেই।”

গত ১১ সেপ্টেম্বর দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল গুলশন কলোনি। কয়েক রাউন্ড গুলিও চলে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবে এখনও অধরা মূল অভিযুক্ত মিনি ফিরোজ। অন্যদিকে, কয়েকদিন আগে বাড়ির সামনে মদ্যপানের প্রতিবাদ করায় ধনরাজ প্রসাদ নামে এক যুবককে কুপিয়ে খুন করা হয়। ওই ঘটনাতেও অধরা অভিযুক্তরা। দুটি ঘটনাতেই পুলিশ দ্রুত অভিযুক্তদের গ্রেফতার করবে বলে পুলিশ কমিশনার আশ্বাস দিলেন। ট্যাংরার বহুতল আবাসনে ঢুকে বহিরাগতদের তাণ্ডবের ঘটনা নিয়ে মনোজ ভার্মা বলেন, “ওই ঘটনায় ইতিমধ্যে ৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমাদের নজরে আছে বিষয়টি।”

এদিকে, একাধিক দুর্গা মণ্ডপ পরিদর্শনের পর পুলিশ কমিশনার জানান, “সাধারণ মানুষের সুরক্ষা আমাদের মূল লক্ষ্য। ইতিমধ্যে পুজো উদ্যোক্তাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক হয়েছে। পুজোর সময় যাতে শহরের ট্র্যাফিক ব্যবস্থা স্বাভাবিক থাকে, সেদিকে বিশেষ নজর রাখা হবে।”