হার্ট, লিভারের মতো শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল, কিডনি। বর্তমানের অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রায় কিডনির অসুখের হার বেড়ে গিয়েছে। বিশেষত, কিডনিতে পাথর হওয়ার কথা আকছার শোনা যায়
ধূমপান ফুসফুসের পাশাপাশি কিডনির অবস্থা বেশ খারাপ করে দেয়। রেনাল সেল কারসিনোমাস (আরসিসি)-এর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপের সমস্যাও আরসিসি-র সম্ভাবনা বাড়ায়। উচ্চ রক্তচাপের জেরে কিডনির কোষের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার প্রমাণ মিলেছে বিভিন্ন গবেষণায়।
স্থূলতাও কিডনির যম। এর সঙ্গে আরসিসি-র সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে। তাই দেহের অতিরিক্ত ওজন রাখলে চলবে না।
কর্মক্ষেত্রের জন্য যাঁরা ক্যাডমিয়াম, অ্যাবেস্টর এবং পেট্রোলিয়াম পণ্যের সংস্পর্শে আসেন। তাঁদের কিডনিতে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
অনেকেই রয়েছেন কথায় কথায় ব্যথার ওষুধ খান। চিকিৎসকের পরামর্শের ধার ধারেন না। অতিরিক্ত অ্যানালজেসিক সেবন কিডনি ক্ষতির সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।
ক্রনিক হেপাটাইটিস সি আরসিসি-র দিকে ঠেলে দেয়। কিডনির বেশ কিছু সমস্যা বাড়িয়ে দেয়।
ডায়াবেটিসও কিডনির পক্ষে ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস থাকলে কিডনি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।