Weight Loss Tips: এই ৬ টিপস মানলেই ৭ দিনে ২ কেজি পর্যন্ত ওজন কমবে
Sukla Bhattacharjee |
Mar 04, 2024 | 3:05 PM
Diet tips: অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য অনেকে ব্রেকফাস্ট করেন না। স্বাস্থ্যকর খাবারও খান না। তবু ওজন বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রেকফাস্ট বাদ দিলে বা স্বাস্থ্যকর খাবার না খেলে পাচনক্রিয়া ঠিকমতো হয় না। তার ফলে ওজন কমার বদলে বেড়ে যায়। তবে নিয়মিত ব্রেকফাস্ট ও পরিকল্পনা করে খাবার খেলে ৭ দিনে ২ কেজি পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব।
1 / 8
ছোট থেকে বড়- অধিকাংশেরই বর্তমানে প্রধান সমস্যা হল, দেহের অতিরিক্ত ওজন। অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য অনেকে ব্রেকফাস্ট করেন না। স্বাস্থ্যকর খাবারও খান না। তবু ওজন বেড়ে যায়
2 / 8
বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্রেকফাস্ট বাদ দিলে বা স্বাস্থ্যকর খাবার না খেলে পাচনক্রিয়া ঠিকমতো হয় না। তার ফলে ওজন কমার বদলে বেড়ে যায়। তবে নিয়মিত ব্রেকফাস্ট ও পরিকল্পনা করে খাবার খেলে ৭ দিনে ২ কেজি পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব
3 / 8
ডায়েটের প্রথমদিন শুরু করুন এক গ্লাস জল দিয়ে। তাহলে শরীর সতেজ থাকবে, ফলে শরীর কম ক্যালোরি গ্রহণ করবে। এরপর ইডলি বা ধোসা দিয়ে ব্রেকফাস্ট করুন। এগুলি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে এবং পাচনক্রিয়াও ঠিক রাখে। এছাড়া মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে
4 / 8
মেদ ঝরাতে সাহায্য করে অ্যান্টি-অক্সিড্রেন্ট, যা সিয়া বীজ এবং ওটসে রয়েছে। এগুলি দিয়েও ব্রেকফাস্ট সারতে পারেন। এছাড়া কাঁচা ছোলা ফলও উপকারী। এগুলি শরীরে পুষ্টি জোগায় এবং পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা থাকে
5 / 8
ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার (রুটি, ওটস, ডালিয়া, ডিম, ফল, সবজি, টক দই, ডাল) ব্রেকফাস্টে রাখুন। ফাইবার হজমে এবং পেটের মেদ ঝরাতে সাহায্য করে। আর প্রোটিন শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি পাচনক্রিয়া ঠিক রাখে। এগুলিতে শরীরে মেদও জমে না
6 / 8
বেসন অথবা ডালের সঙ্গে সবজি সেদ্ধ দিয়ে ব্রেকফাস্ট করতে পারেন। ডাল যেমন শরীরে পুষ্টি জোগায়, তেমনই সবজি পাচনক্রিয়ায় সাহায্য করে। এছাড়া এগুলি খেলে দীর্ঘক্ষণ ক্ষিধে পায় না, মেদও জমার সম্ভাবনা নেই
7 / 8
স্বাস্থ্যকর খাবার দিয়ে দিন শুরু করতে হলে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার ডায়েটে রাখুন। দুধ, আমন্ড, কাঠবাদাম এবং তিসির বীজ, সূর্যমুখীর বীজে প্রচুর মাত্রায় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। তাই এগুলি দুধের সঙ্গে মিশিয়ে ব্রেকফাস্ট করতে পারেন
8 / 8
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম, মেডিটেশন, হাঁটা, সাঁতার, সাইক্লিংয়ের মতো শরীরচর্চা করুন। এগুলি নিয়মিত করলে ঘুম ভাল হবে। আর ঘুম ভাল হলে কর্টিসল হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং মানসিক চাপ কমবে