Joint pain in winters: ঠান্ডায় গাঁটের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছে? শীতে এই ৫ খাবার রোজ খান
Food for Joint Pain: পারদ নেমেছে অনেকটাই। সোয়েটার, মাফলার ছাড়া বাইরে বেরোচ্ছেন না। কিন্তু তাতেও এড়ানো যাচ্ছে গাঁটের ব্যথা, কোমরের যন্ত্রণা। বয়স বাড়লে এই ধরনের সমস্যাগুলো জোরাল হয় শীতকালে। দেহে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি-এর অভাবেও গাঁটের ব্যথা, পেশির যন্ত্রণা বাড়ে।
পারদ নেমেছে অনেকটাই। সোয়েটার, মাফলার ছাড়া বাইরে বেরোচ্ছেন না। কিন্তু তাতেও এড়ানো যাচ্ছে গাঁটের ব্যথা, কোমরের যন্ত্রণা। বয়স বাড়লে এই ধরনের সমস্যাগুলো জোরাল হয় শীতকালে।
তাপমাত্রা কমলে অস্থিসন্ধির রক্তনালিগুলো সংকুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলে জয়েন্টের উপর চাপ পড়ে এবং এর জেরেই ব্যথা-যন্ত্রণা বাড়ে। এছাড়া আর্থ্রারাইটিস থাকলে শীতকালে আরও কষ্ট বাড়ে।
শীতকালে রোদের তেজ কম থাকে, এর জেরে দেহে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি তৈরি হয়। ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি-এর অভাবেও গাঁটের ব্যথা, পেশির যন্ত্রণা বাড়ে। তাই এই ঋতুতে গাঁটের ব্যথা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে এই ৫ খাবার রোজ খান।
সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ও ভিটামিন ডি রয়েছে। এগুলো দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে। সপ্তাহে অন্তত ৩ থেকে ৪ আউন্স মাছ খান।
প্রতিটা খাবারে রসুন ব্যবহার করেন? কাঁচা রসুন খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। তবে, রসুন খাওয়ার অভ্যাস আপনাকে গাঁটের ব্যথা থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে। এই খাবার শারীরিক প্রদাহ কমিয়ে ব্যথা-যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।
রসুনের মতো আদাও গাঁটের প্রদাহ কমাতে সহায়ক। পাশাপাশি শীতকালে আদা খেলে সর্দি-কাশির হাত থেকেও সুরক্ষিত থাকা যায়। আদা দিয়ে চা কিংবা শুকনো আদার গুঁড়ো দিয়ে গরম জল পান করতে পারেন।
শীতের ডায়েটে ড্রাই ফ্রুটস রাখুন। বাদাম ও বীজ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর হয়। জয়েন্টের ব্যথা-যন্ত্রণা কমাতে আপনি আখরোট, আমন্ড, ফ্ল্যাক্স সিড, চিয়া সিড ইত্যাদি খেতে পারেন।
শীতকালে দুগ্ধজাত পণ্য খান। চেষ্টা করুন লো-ফ্যাট দুধ, পনির, টক দই খাওয়ার। এগুলোতে ক্যালশিয়াম ও ভিটামিন ডি পাওয়া যায়, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এক গ্লাস দুধ খেলেও বাতের ব্যথা থেকে আরাম পাবেন।