Sudden Weight Gain: ডায়েট-ওয়ার্কআউটের পরও এক চুল ওজন কমছে না? কোথায় ভুল হচ্ছে?
Weight Loss Tips: দেহের বাড়তি ওজন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যদি আপনি সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলেন এবং শরীরচর্চা করেন তাহলে দেহের ওজনও ঠিক থাকবে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ডায়েটিং ও ওয়ার্কআউট করার পরও ওজন বেড়েই চলেছে। নেপথ্যে কোন কারণ দায়ী?
দেহের বাড়তি ওজন আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যে কারণে চিকিৎসকেরা দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণের উপর সবসময় জোর দেন। কিন্তু হঠাৎ করে ওজন বাড়তে শুরু করলে সাবধান।
কেউ কেউ প্রথম থেকেই মোটা হন। হাজার চেষ্টা করেও ওজন কমে না। আবার কারও ভুল জীবনযাপনের জেরে ওজন বাড়তে থাকে। আবার অনেকে হঠাৎ করেই মোটা হয়ে যান।
যদি আপনি সঠিক খাদ্যাভ্যাস মেনে চলেন এবং শরীরচর্চা করেন তাহলে দেহের ওজনও ঠিক থাকবে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ডায়েটিং ও ওয়ার্কআউট করার পরও ওজন বেড়েই চলেছে। নেপথ্যে কোন কারণ দায়ী?
রাতে যদি ঠিকমতো ঘুম না হয়, তাহলে হাজার চেষ্টা করেও ওজন কমাতে পারবেন না। রোগা হওয়ার জন্য ও সুস্থ থাকার জন্য রাতে ৭-৮ ঘণ্টার ঘুম জরুরি।
অফিসে চাপ, বাড়িতে নানা সমস্যা, কোনও কাজেই মন বসছে—এমন মানসিক চাপ নিয়ে ওজন কমানো সম্ভব নয়। স্ট্রেসের কারণে যদি ওজন বাড়ে, সেক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখা জরুরি।
মানসিক চাপের জেরে দেহে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। আবার পিসিওডি, থাইরয়েডের মতো সমস্যাতেও হরমোনের গোলযোগ ঘটে। এসব ক্ষেত্রে ওজন বাড়লে তাকে কমানো কঠিন হয়ে পড়ে।
কোনও শারীরিক অবস্থার জন্য ওষুধ খাচ্ছেন। সেই ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও ওজন বাড়তে পারে। এসব ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভীষণ জরুরি।
রোগা হতে গেলে এবং সুস্থ থাকতে গেলে পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খাওয়া দরকার। জল আমাদের শরীরকে হাইড্রেট রাখে। তাই দেহে তরলের পরিমাণ কমে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়।