Prawns-Weight Loss: চিংড়ির পদ দিয়ে এক থালা ভাত খেয়ে ফেলেন? চিন্তা নেই, জলের পোকাই কমাবে ভুঁড়ি
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
Sep 27, 2023 | 5:16 PM
Health Benefits: মাছ না হলেও অনেকের প্রিয় খাবারের তালিকায় থাকে চিংড়ি। যদিও চিংড়ি মালাইকারি, সর্ষে চিংড়ি, ডাব চিংড়ি ইত্যাদি অনেকেরই পছন্দ। কিন্তু চিংড়ি স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপযোগী, জানেন? এমনকী চিংড়ি খেলে আপনার ওজন বাড়বে না কমবে, তা জানা আছে কি?
1 / 8
মাছ না হলেও অনেকের প্রিয় খাবারের তালিকায় থাকে চিংড়ি। যদিও চিংড়ি মালাইকারি, সর্ষে চিংড়ি, ডাব চিংড়ি ইত্যাদি অনেকেরই পছন্দ। কিন্তু চিংড়ি স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপযোগী, জানেন? এমনকী চিংড়ি খেলে আপনার ওজন বাড়বে না কমবে, তা জানা আছে কি?
2 / 8
চিংড়ির মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই পুষ্টি হার্টের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি ফ্যাটি অ্যাসিড শারীরিক প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। এমনকী ফ্যাট গলাতেও সাহায্য করে চিংড়ি।
3 / 8
চিংড়ির মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি৩ এবং জিঙ্ক রয়েছে। যাঁরা ওজন কমানোর জন্য কার্বোহাইড্রেট-মুক্ত খাবারের সন্ধানে রয়েছেন, তাঁদের জন্য চিংড়ি দারুণ বিকল্প।
4 / 8
চিংড়িতে জিঙ্ক থাকায় এটি দেহে লেপটিনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। এই লেপটিন হরমোন শরীরে ফ্যাট সঞ্চয়, খিদে নিয়ন্ত্রণে এবং শক্তি ব্যয় করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করুন। লেপটিনের মাত্রা কম থাকলে আপনার মধ্যে মুখরোচক খাবার খাওয়া আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়। এভাবে চিংড়ি ওজন কমায়।
5 / 8
অনেক সময় থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতা ওজন বাড়িয়ে তোলে। চিংড়ির মধ্যে আয়োডিন রয়েছে। এটি বেসাল মেটাবলিক রেট নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই থাইরয়েডের রোগী হয়ে যদি ওজনকে বশে রাখতে চান, তাহলে চিংড়ি খেতে পারেন।
6 / 8
চিংড়ির মধ্যে ক্যালশিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ভিটামিন এ, ভিটামিন ই ইত্যাদি প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে। এছাড়াও চিংড়ির মধ্যে রয়েছে বি১২, বি৬ এবং নিয়াসিন। এছাড়া আয়রন রয়েছে, যা দেহে লোহিত রক্তকণিকার উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
7 / 8
ক্যালোরির দিক দিয়ে বিচার করলে, চিংড়ি অবশ্যই আপনার ডায়েটে যোগ করা উচিত। চিংড়ির মধ্যে ক্যালোরির পরিমাণ কম। ১০০ গ্রাম চিংড়িতে ১১৫ ক্যালোরি রয়েছে। তাই চিংড়ি খেলে ওজন বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় নেই।
8 / 8
প্রতি ২ আউন্স চিংড়ির মধ্যে প্রায় ১২ গ্রাম প্রোটিন থাকে। প্রোটিন দেহে শক্তির পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং হজম হতে বেশি সময় নেয়। এতে দীর্ঘক্ষণ পেট ভর্তি থাকে এবং সহজেই ক্যালোরি পোড়ানো যায়। এভাবে চিংড়ি ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।