অনিয়মিত পিরিয়ডের জন্য শুধু সিস্টই দায়ী নয়, এই ৫ কারণেও ঋতুস্রাব হয় না সময়মতো
megha |
Mar 12, 2024 | 4:31 PM
Irregular Periods: প্রতি মাসে পিরিয়ড হয় না। কখনও দু'মাস অন্তর পিরিয়ড হয়। আবার কখনও মাসে দু'বার পিরিয়ড হয়ে যায়। এই সমস্যায় ভুগছে ১৪ থেকে ৩৪ প্রায় সকলেই। প্রজনন বয়সকালে প্রায় ৮০ শতাংশ মহিলা অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যায় ভুগছে। কিন্তু কোন কারণে এমন হচ্ছে, এটা অনেকেরই অজানা।
1 / 8
প্রতি মাসে পিরিয়ড হয় না। কখনও দু'মাস অন্তর পিরিয়ড হয়। আবার কখনও মাসে দু'বার পিরিয়ড হয়ে যায়। এই সমস্যায় ভুগছে ১৪ থেকে ৩৪ প্রায় সকলেই। প্রজনন বয়সকালে প্রায় ৮০ শতাংশ মহিলা অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যায় ভুগছে।
2 / 8
অনিয়মিত পিরিয়ডসের সমস্যা ভুগলে প্রতি মাসে, ২৮ দিন অন্তর ঋতুস্রাব হয় না। আর ঋতুস্রাব হলেও অত্যধিক পরিমাণে রক্তপাত হয় (Heavy Periods)। পাশাপাশি তলপেটে ব্যথা, কোমরে-পায়ে ব্যথা, ডায়ারিয়া, ভার্টিগো, বমি বমি ভাবের মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়।
3 / 8
বয়ঃসন্ধির সময় থেকে ডিম্বাশয় এক ধরনের হরমোন তৈরি করে, যা জরায়ুর আস্তরনে পরিবর্তন ঘটায় এবং ডিম্বাণু উৎপাদনে সহায়তা করে। এই পুরো পদ্ধতিতে সময় লাগে ২৮ দিন। এই ২৮ দিনের চক্রে কোনও সমস্যা দেখা দিলে তখনই সময়মতো ঋতুস্রাব হয় না এবং অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দেয়।
4 / 8
অনিয়মিত পিরিয়ডের পিছনে এক নয়, একাধিক কারণ দায়ী হতে পারে। অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল থেকে শুরু করে থাইরয়েডের সমস্যার মতো একাধিক অবস্থা দায়ী অনিয়মিত পিরিয়ডের জন্য। কোন-কোন কারণে আপনার নিয়মিত ঋতুস্রাব হয় না, জেনে নিন।
5 / 8
১৫ থেকে ৪৫, প্রজনন বয়সকালে প্রায় ১৩ শতাংশ মহিলা পিসিওএস-এর সমস্যায় ভোগেন। এই অবস্থায় মহিলাদের দেহে অতিরিক্ত পরিমাণে পুরুষ হরমোন নির্গত। পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোমে ভুগলে সময়মতো পিরিয়ড নাও হতে পারে।
6 / 8
রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে কিংবা ডায়াবেটিসে ভুগলে পিরিয়ডের সমস্যা দেখা দিতে পারে। পিসিওডি, ডায়াবেটিসের কারণে ওজন বেড়ে যায়। ওবেসিটিতে ভুগলেও অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
7 / 8
হাইপারথাইরয়েডিজম বা হাইপোথাইরয়েডিজমে ভুগলে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয়। এর জেরেও অনিয়মিত পিরিয়ড হতে পারে। এছাড়া আপনি যদি ঘন ঘন গর্ভনিরোধক ওষুধ খান কিংবা অন্য কোনও চিকিৎসার জন্য ওষুধ খান, তার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবেও সময়মতো পিরিয়ড হয় না।
8 / 8
এন্ডোমেট্রিয়োসিস, জরায়ু ফাইব্রয়েডের মতো সমস্যা থাকলে অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা খুব কমন। এছাড়া আপনি যদি অত্যধিক পরিমাণে মানসিক চাপ নেন, ডিপ্রেশন, অ্যানজাইটিতে ভোগেন, তাহলে অনিয়মিত ঋতুস্রাবের সমস্যা দেখা দিতে পারে।