
চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, দিনে ১০ -১২টি সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে কয়েক বছরের মধ্যেই সিওপিডি-তে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। তবে কেবল সিগারেট নয়, পরিবেশ দূষণও সিওপিডি-তে আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম কারণ

সিগারেট হার্ট রেট বাড়িয়ে দেয়। সিগারেটে থাকা নিকোটিন অ্যাড্রিনালিন হরমোন ক্ষরণ বাড়ায়। যার জেরে হার্ট রেট বৃদ্ধি পায়।

প্রতীকী ছবি।

সিগারেট খাওয়ারয় জেরে শরীরে ঢুকে পড়ে কার্বন মনোক্সাইড। এর জেরে সিগারেট খাওয়ার পর আমাদের শরীরের অক্সিজেনের শোষণ কমে যায়।

সিগারেট খাওয়ার পর হৃদস্পন্দনের ছন্দও নষ্ট নয়। তা অনিয়মতি হয় বলে উঠে এসেছে একাধিক গবেষণায়।

সিগারেট রক্ত জমাট বাঁধিয়ে দিতে পারে। প্লেটলেটের কার্যক্রমে প্রভাব ফেলে এই ক্ষতি করে সিগারেট। এর জেরে হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

সিগারেট খাওয়ার পর ধমনীতে স্প্যাজম তৈরি হয়। এর জেরে রক্ত পরিবহনে বাধার তৈরি হয়। এমনকি হৃদযন্ত্রের পেশিতেও সমস্যা তৈরি হয়।

এ রকম একাধিক সমস্যা সিগারেটের জেরে দেখা দেয় শরীরে। তাই ধূমপান বা স্মোকিং করা থেকে বিরত থাকুন এবং সুস্থ জীবন যাপন করুন।