Mustard Oil: ত্বক হোক বা চুল, তেল মালিশের জন্য বেছে নিন সর্ষের তেলকে! তফাৎ নিজেই বুঝতে পারবেন
ভারতীয় রান্নাঘরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সর্ষের তেল। প্রাচীনকাল থেকে মালিশের জন্য এই তেল ব্যবহার হয়ে আসছে। তার কারণ এই তেল ত্বক ও চুলের ক্ষেত্রেও একই ভাবে সহায়ক।
সর্ষের তেলের মধ্যে ৫৯ গ্রাম মনোয়ানস্যাচুরেটেড ফ্যাট ফ্যাট রয়েছে, ২১ গ্রাম পলিয়ানস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং ১২ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট রয়েছে। এই কারণেই এই তেলকে পুষ্টিকর হিসাবে বিবেচনা করা হয়। বিশেষত যাদের শুষ্ক ত্বক তাদের ওপর দারুণ প্রভাব ফেলে সর্ষের তেল।
1 / 6
যদি আপনার শুষ্ক ত্বক হয়ে থাকে, তাহলে স্নান করার আগে প্রতিদিন ত্বকের ওপর প্রয়োগ করুন সর্ষের তেল। টানা এক মাস এই পদ্ধতি আপনাকে অবলম্বন করতে হবে শুষ্ক ত্বকের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া জন্য।
2 / 6
সর্ষের তেল সান-ট্যানের সমস্যাও নিমেষের মধ্যে দূর করে দেয়। সর্ষের প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন হিসাবে কাজ করে আপনার ত্বকে। এই তেল ত্বকের ওপর প্রয়োগ করলে আপনার ত্বক শুধু যে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রেহাই পাবে তা নয়, বরং এর পুষ্টিতেও উপকৃত হবে আপনার ত্বক।
3 / 6
সর্ষের তেলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, মিনারেল, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, ডি, কে ও ই। এই কারণে সর্ষের তেল চুল পড়া রোধ করে।
4 / 6
এছাড়াও সর্ষের তেলের মধ্যে রয়েছে জিঙ্ক, বিটা ক্যারোটিন, সেলেনিয়াম ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, যা চুলকে বৃদ্ধি করতেও সাহায্য করে।
5 / 6
স্ক্যাল্পে সর্ষের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এতে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হবে ও চুলের গোড়া মজবুত হবে। অ্যান্টি-ফাঙ্গাল হিসেবেও এই তেল উপকারী। খুশকি ও স্ক্যাল্পের চুলকানি থেকেও রক্ষা করে এই তেল।
