ICC World Cup: এয়ারটেল 5G প্লাসের মাধ্যমে বিশ্বকাপে মেতে উঠুন, ভেসে যান নস্ট্যালজিয়ায়
ICC World Cup 2023, Airtel Share Your Cheer: সকলের পক্ষে যে মাঠে গিয়ে ম্যাচ দেখা সম্ভব হয়েছিল, তা নয়। অনেকেই চোখ রেখেছিলেন টেলিভিশন কিংবা মোবাইলের স্ক্রিনে। তেইশের বিশ্বকাপে লক্ষ লক্ষ ক্রিকেট প্রেমীর কাছে মূল ভরসা কিন্তু মোবাইলের স্ক্রিনই। ব্যস্ত সময়ের মধ্যে, যাতায়াতের পথে, কিংবা বাড়িতে বসেও মোবাইল স্ক্রিনে দেশের খেলা উপভোগ করছেন। আর সে সময় সেরা ইন্টারনেট পরিষেবা না থাকলে! বিশেষ কোনও মুহূর্তই যদি মিস হয়ে যায়!
স্বপ্নের দিন, স্মরণীয় মুহূর্ত। সেই দিন কি ভোলা যায়? মহেন্দ্র সিং ধোনির শট গ্যালারিতে আছড়ে পড়তেই ঐতিহাসিক মুহূর্ত। তার আগে ২৮টা বছর কেটেছে অপেক্ষায়। সেই ১৯৮৩ সালে কপিল দেবের নেতৃত্বে প্রথম বার ওয়ান ডে বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত। ২০০৩ সালে দ্বিতীয় বার বিশ্বজয়ের খুব কাছে পৌঁছেছিল ভারতীয় দল। যদিও স্বপ্ন পূরণ হয়নি।
দীর্ঘ এক যুগ পর ভারতের মাটিতে হচ্ছে বিশ্বকাপ। দুর্দান্ত ছন্দে ভারতীয় দল। লিগ পর্বে এখনও অবধি আটটি ম্যাচ খেলেছে ভারত। সবকটিতেই জয়। স্বাভাবিক ভাবেই ক্রিকেট প্রেমীরা নস্ট্যালজিয়ায় ডুবেছেন। ২০১১ সালে যে ঘরের মাঠেই বিশ্বকাপ জিতেছিল ভারত!
প্রত্যাশার পাহাড় প্রমাণ চাপ নিয়ে নেমেছিল মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বাধীন দল। সচিন তেন্ডুলকরের মতো কিংবদন্তি চ্যাম্পিয়নের ট্রফি হাতে তোলার অপেক্ষায়। তেমনই ক্রিকেট প্রেমীরাও। পাহাড় প্রমাণ প্রত্যাশার চাপ নিয়ে নেমেছিল ভারত। চোখ ধাঁধানো পারফরম্যান্সে ২৮ বছরের অপেক্ষার অবসান হয়েছিল।
Yipppeeeeee!!!! We are world champions again after 28 yrs:) I can’t stop crying..M S DHONI n our men in blue..take a bow!!! I love u guys!!
— sushmita sen (@thesushmitasen) April 2, 2011
আবার একই স্বপ্ন দেখছেন ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীরা। সেই দলে যেমন সচিন তেন্ডুলকরের মতো একজন স্বপ্নের সওদাগর ছিলেন, বর্তমান দলে বিরাট কোহলি। সচিনের ব্যাটন ভালো ভাবেই বয়ে নিয়ে চলেছেন। সেই দলে বীরেন্দ্র সেওয়াগের মতো একজন বিধ্বংসী ওপেনার ছিলেন। এ বার অধিনায়ক রোহিত শর্মা তেমনই মেজাজে। ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীরা বর্তমানে থেকেও বারবার ফিরছেন ২০১১-র সেই মুহূর্তে। ওয়াংখেড়ের সেই রাতে গ্যালারি যেমন আনন্দে উদ্বেল হয়েছিল, সারা দেশ উৎসবে মেতেছিল। এই একটা বিষয়ে কোনও ভেদাভেদ নেই। ক্রিকেটের হাত ধরে পুরো দেশ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল।
suddenly remembered 1983 and the young student who felt proud. it will stay with me for life!!
— Harsha Bhogle (@bhogleharsha) April 2, 2011
এক যুগ সময়টা কম নয়। কীভাবে পেরিয়ে গিয়েছে এখনও অনেকেই বুঝে পান না। মনে হয়, যেন সেদিনের ঘটনা। মহেন্দ্র সিং ধোনি বিশ্বকাপ জেতানো ছয়টা যেন এই মাত্র মারলেন। আপনারও কি সেই মুহূর্তগুলো মনে পড়ছে? সেগুলো ভাগ করে নিতে চাইছেন? এয়ারটেল সেই সুযোগই করে দিচ্ছে। নস্ট্যালজিয়ায় ফিরে যান। যেমন অনেকেই ২০১১ বিশ্বকাপের অভিজ্ঞতা গুলো ভাগ করে নিচ্ছেন! বলিউড অভিনেত্রী তথা প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেনের নস্ট্যালজিয়ার টুইট যেমন। ২০১১ সালে ২ এপ্রিল বিশ্বজয়ের রাতে সুস্মিতা সেন টুইটার (বর্তমানে X) হ্যান্ডেলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তেমনই জনপ্রিয় ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হর্ষ ভোগলের সেই টুইট। অবিস্মরণীয় সেই রাত মনে করানোর মতো এমন অনেক কিছুই রয়েছে।
সকলের পক্ষে যে মাঠে গিয়ে ম্যাচ দেখা সম্ভব হয়েছিল, তা নয়। অনেকেই চোখ রেখেছিলেন টেলিভিশন কিংবা মোবাইলের স্ক্রিনে। তেইশের বিশ্বকাপে লক্ষ লক্ষ ক্রিকেট প্রেমীর কাছে মূল ভরসা কিন্তু মোবাইলের স্ক্রিনই। ব্যস্ত সময়ের মধ্যে, যাতায়াতের পথে, কিংবা বাড়িতে বসেও মোবাইল স্ক্রিনে দেশের খেলা উপভোগ করছেন। আর সে সময় সেরা ইন্টারনেট পরিষেবা না থাকলে! বিশেষ কোনও মুহূর্তই যদি মিস হয়ে যায়!
দেশকে ফের একসূত্রে বাঁধছে এয়ারটেল 5G প্লাস। এক যুগে বদলেছে অনেক কিছুই। তেমনই উন্নত হয়েছে টেকনোলজি। সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যবহার বেড়েছে। দ্রুত নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে নেওয়ার জন্যও প্রয়োজন হাইস্পিড ইন্টারনেট। খেলা দেখার ক্ষেত্রে যাতে সমস্যা না হয়, বাফারিং ইস্যু যাতে না থাকে সে দিকেই নজর এয়ারটেলের। ক্রিকেটের হাইডেফিনেশন কভারেজ, নিজের কোনও ভিডিয়ো, উচ্ছ্বাসের মুহূর্ত আপলোড করার ক্ষেত্রেও যাতে কোনও বাধা তৈরি না হয়, সচেতন এয়ারটেল। এয়ারটেল 5G প্লাসের হাইস্পিড ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরিষেবা ব্য়বহারকারীরা যাতে দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকেই মোবাইলে এই বিশ্বকাপের প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করতে পারেন, সে বিষয়ে সচেষ্ট এয়ারটেল।
এয়ারটেল 5G প্লাস নেটওয়ার্ক দ্রুত বড় ভিডিয়ো লোড করতে পারে। বাফারিং ইস্যুও নেই। বাড়িতে বসে কিংবা যাতায়াতের পথেও যেন গ্যালারি থেকে খেলা দেখার অনুভূতি। যাঁরা গ্যালারিতে বসে খেলা দেখছেন! নিজেদের উচ্ছ্বাসের মুহূর্ত সরাসরি মাঠ থেকে যাতে দ্রুত সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিতে পারেন, বিশ্বকাপের ভেনু, বড় শহর, শহরতলি, গ্রাম সমস্ত জায়গাতেই এই পরিষেবা দিচ্ছে এয়ারটেল 5G।
আর এই বিশ্বকাপে সেরা পরিষেবা দেওয়ার পাশাপাশি #ShareYourCheer ক্যাম্পেনের মাধ্যমে সকলেই মেন ইন ব্লুর জন্য উচ্ছ্বাসে মেতে ওঠার সুযোগ করে দিচ্ছে। বিশ্বকাপ মরসুমে ক্রিকেটের প্রতি আবেগ, ভালোবাসার প্রকাশে দেশকে একসূত্রে বাঁধার লক্ষ্যে এয়ারটেলের এই #ShareYourCheer ক্যাম্পেন।