Virat Kohli: অত্যন্ত হতাশ… পরিবার নিয়ে বিদেশ সফরে বোর্ডের ফতোয়ার বিরুদ্ধে মুখ খুললেন বিরাট কোহলি

Mar 16, 2025 | 1:42 PM

আসন্ন আইপিএলে কিং কোহলিকে আরসিবির জার্সিতে দ্যুতি ছড়াতে দেখাতে যাবে। তার আগে সরাসরি কোহলি বুঝিয়ে দিলেন যে, বোর্ডের সকল সিদ্ধান্তের সমর্থন তিনি করছেন না

Virat Kohli: অত্যন্ত হতাশ... পরিবার নিয়ে বিদেশ সফরে বোর্ডের ফতোয়ার বিরুদ্ধে মুখ খুললেন বিরাট কোহলি
অত্যন্ত হতাশ... পরিবার নিয়ে বিদেশ সফরে বোর্ডের ফতোয়ার বিরুদ্ধে মুখ খুললেন বিরাট কোহলি
Image Credit source: PTI

Follow Us

কলকাতা: বিরাট কোহলি (Virat Kohli) স্পষ্ট কথার মানুষ। এ বার তিনি আর রাখ ঢাক না করে জানিয়ে দিলেন, বোর্ড সদ্য যে বিদেশ সফরে পরিবারকে নিয়ে যাওয়ার বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছে, তা ভালোভাবে নিচ্ছেন না কোহলি। তিনি অত্যন্ত হতাশ। সদ্য ভারতকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে চ্যাম্পিয়ন বানিয়েছেন তিনি। সেখানে ফাইনালের শেষে দেখা গিয়েছিল অনুষ্কার সঙ্গে মাঠের পাশেই কথা বলছিলেন বিরাট। সেই সকল ছবি-ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছিল। বিরাটের যুক্তি দিনের শেষে সকল ক্রিকেটাররা পরিবারের মানুষদের সঙ্গে সময় কাটাতে চান। সেখানে বোর্ড যে নির্দেশিকা জারি করেছে, তাতে তিনি হতাশ।

আসন্ন আইপিএলে কিং কোহলিকে আরসিবির জার্সিতে দ্যুতি ছড়াতে দেখাতে যাবে। তার আগে সরাসরি কোহলি বুঝিয়ে দিলেন যে, বোর্ডের সকল সিদ্ধান্তের সমর্থন তিনি করছেন না। অতীতে ভারতীয় ক্রিকেটারদের সঙ্গে হোটেল রুম ও ড্রেসিংরুমে তাঁদের পরিবারের সদস্যরা যেতে পারতেন। এ বার ছবিটা বদলে গিয়েছে। বিশেষ করে বর্ডার গাভাসকর ট্রফিতে টিম ইন্ডিয়া হারার পর। বোর্ডের নির্দেশিকা অনুযায়ী, আর কোনও বিদেশ সফরে পূর্ণ সময়ের জন্য পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে রাখতে পারবেন না ভারতীয় টিমের ক্রিকেটাররা। একটি ৪৫ দিনের সফরে পরিবারের সদস্যদের সর্বাধিক ১৪দিন সঙ্গে রাখতে পারবেন ক্রিকেটাররা।

বোর্ডের এই নির্দেশিকার সঙ্গে একমত নন বিরাট কোহলি। তাঁর কথায়, “আমার মনে হয় ওদের জন্য এটা বোঝা কঠিন যে, পরিবারের উপস্থিতি আমাদের জন্য কতটা জরুরি। পুরো ব্যাপারটার জন্য আমি ভীষণ হতাশ। আমার মনে হয়, যাঁরা এই বিষয়গুলোর সঙ্গে কোনওভাবেই যুক্ত নন, তাঁদের পরামর্শ এক্ষেত্রে শোনা হয়েছে। দিনের শেষে বাড়ি ফিরে পরিবারের কাউকে পেলে এর থেকে ভালো কিছু হয় না। স্বাভাবিক থাকার জন্য এটা কতটা জরুরি, সেটা হয়তো বলে বোঝানো যাবে না।”

এই খবরটিও পড়ুন

বিরাট এও বলেন যে, “প্রতিদিন আমাদের জীবনে কঠিন কিছু না কিছু ঘটে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে পরিবারের সদস্যরা পাশে থাকলে স্বাভাবিক থাকা যায়। আর স্বাভাবিক থাকলে তবেই তো দায়িত্ব পালন করা যাবে। আমি আমার পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পেলেই তা কাজে লাগাই। আমার তাতে ভালোও লাগে। দিনের শেষে কেউ একা একা বিমর্ষ হয়ে থাকতে চায় না। পরিবার পাশে থাকলে এমন পরিস্থিতি চট করে আসে না।”

Next Article