Sachin Tendulkar : ডিআরএসে ‘আম্পায়ার্স কল’; রেগে আগুন সচিন তেন্ডুলকর

TV9 Bangla Digital

TV9 Bangla Digital | Edited By: Dipankar Ghoshal

Updated on: Mar 19, 2023 | 4:25 PM

DRS-Umpires Call : মানুষমাত্রই ভুল হতে পারে। সে কারণেই টেকনোলজি ব্য়বহার করা হয়। যাতে ভুলের মাত্র কমানো যায়। ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্য়ে সচিন তেন্ডুলকর জোরালো সওয়াল করেছিলেন, এই পদ্ধতি কতটা নিখুঁত।

Sachin Tendulkar : ডিআরএসে 'আম্পায়ার্স কল'; রেগে আগুন সচিন তেন্ডুলকর
Image Credit source: twitter

মুম্বই : ক্রিকেট মাঠে প্লেয়াররা যাতে কোনও ভুল সিদ্ধান্তের শিকার না হন, সে কারণেই ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম। কিন্তু এরপরও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক থেকেই যায়। সদ্য সমাপ্ত বর্ডার-গাভাসকর ট্রফিতেও এমন বেশ কিছু সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। দিল্লি টেস্টে বিরাট কোহলির লেগবিফোর নিয়ে ব্য়পক বিতর্ক তৈরি হয়। বল আগে ব্য়াটে লেগেছে না প্য়াডে, এই নিয়ে কোনও নিশ্চিত সিদ্ধান্তে আসা যায়নি। মাঠের আম্পায়ার নীতীন মেনন আউট দিয়েছিলেন। ফলে রিভিউ নিয়েও লাভ হয়নি। আম্পায়ার্স কলে মাঠের আম্পায়ারের সিদ্ধান্তই বহাল থাকে। এমন অনেক সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি এর আগে এই নিয়ে মুখ খুলেছিলেন। এ বার কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকরও ক্ষোভ প্রকাশ করলেন। বিস্তারিত TV9Bangla-য়।

মানুষমাত্রই ভুল হতে পারে। সে কারণেই টেকনোলজি ব্য়বহার করা হয়। যাতে ভুলের মাত্র কমানো যায়। ক্রিকেটে ২০০৮ সালে ডিআরএস আনা হয়। ভারতীয় বোর্ড প্রথম থেকেই বিরোধিতা করে আসছিল। ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্য়ে সচিন তেন্ডুলকর জোরালো সওয়াল করেছিলেন, এই পদ্ধতি কতটা নিখুঁত। দীর্ঘ সময় এই পদ্ধতি বিরোধিতা করলেও পরবর্তীতে আরও কিছু বিষয় যোগ হওয়ায় ভারতও মেনে নেয়। ২০০৮ সালে টেস্ট, ২০১১ সালে ওডিআই এবং ২০১৭ সালে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটেও ডিআরএস চালু হয়। ক্রিকেটার হিসেবে তাঁর কেরিয়ার ইতি হলেও ক্রিকেটের সঙ্গে নানা ভাবে জড়িয়ে সচিন তেন্ডুলকর। বর্ডার-গাভাসকর ট্রফির রেশ ধরেই আরও একবার ডিআরএস নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন সচিন।

একটি অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি সচিন তেন্ডুলকর বলেন, ‘ডিআরএসের নিয়ম নিয়ে আমি সহমত নই। যদি ট্র্য়াকারে দেখা যায়, বল উইকেটে লাগছে তাহলে আউট। না হলে ব্য়াটার ব্য়াট করুক। যখন কোনও ব্য়াটার কিংবা বোলার মাঠের আম্পারের সিদ্ধান্তে অখুশি হয়ে ডিআরএস নেয়, তৃতীয় আম্পায়ারের মত চাওয়া হয়। এরপর তিনি সিদ্ধান্ত জানান মাঠের আম্পায়ারকে। তৃতীয় আম্পায়ারও যদি মাঠের আম্পায়ারের কলই বজায় রাখে, তা হলে ডিআরএসের কী প্রয়োজন?’ অধিনায়ক থাকাকালীন বিরাট কোহলিও এমন প্রশ্নই তুলেছিলেন। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, বলের ইমপ্য়াক্ট এবং উইকেটে বল লাগার ক্ষেত্রে আম্পায়ার্স কলে বেঁচে যান কিংবা উল্টোটাও হয়। এই নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন বিরাট। আম্পায়ার্স কল না দেখে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার পক্ষেই মত বিরাটের।

Latest News Updates

Follow us on

Related Stories

Most Read Stories

Click on your DTH Provider to Add TV9 Bangla