এই দাবদাহে মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত হওয়ার জোগাড়। কেউ কেউ এসি কেনার প্ল্যান করে ফেলেছেন, তো কেউ সকাল সন্ধ্যা বাড়িতে এসি চালাচ্ছেন। গরমে এসির বিক্রি বেড়ে যায়, যার কারণে এসি কেনা আরও ব্যয়বহুল হয়ে ওঠে। তবে একটি এসি কেনার পরে, যদি গ্যাস লিকিং সমস্যা হতে শুরু করে, তবে তার থেকে খারাপ বিষয় আর কী-ই বা হতে পারে।
1 / 8
যারা নতুন এসি কেনার কথা ভাবছেন তারা অনলাইনের অফার দেখে দুর্দান্ত এসি কিনে ফেলুন কিন্তু যাদের বাড়িতে এসি রয়েছে তারা ছোটখাটো কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখুন।
2 / 8
আপনার এসি থেকে গ্যাস লিক হয়ে খারাপ হয়ে যেতে পারে। আসুন জেনে নেওয়া যাক, এসি থেকে যাতে গ্যাস লিক না হয় তার জন্য কী-কী বিষয় খেয়াল রাখতে হবে-
3 / 8
নিয়মিত এসি পরিষ্কার করুন: প্রতিটি মেশিনের জন্য পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা গুরুত্বপূর্ণ, মেশিন যাই হোক না কেন। ময়লা এবং মরচে পড়লে মেশিনের কর্মক্ষমতা অনেক কমে যায়। ফলে তখন যে শুধুই গ্যাস লিক হয় তা নয়, এমনকি এসির ঠান্ডা করার ক্ষমতাও অনেক কমে যায়।
4 / 8
এসি ফিল্টার পরিবর্তন করুন: কিছুদিন পরে পরেই এসির ফিল্টার পরীক্ষা করে নিন। যদি মনে হয় ফিল্টারে কোনও রকম কোনও ফুটো রয়েছে হলে ভুলেও এসি চালাবেন না এতে ফিল্টারের ভেতরে থাকা গ্যাস বেরিয়ে এসে ঘরে ছড়িয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
5 / 8
কনডেন্সার পাইপে ক্ষয় হয়েছে কি না দেখুন: AC এর কনডেন্সার পাইপে ক্ষয় হয়েছে কি না তাও একবার পরীক্ষা করে নিন। শুধু তাই নয়, কার্বন জমে আসলে গ্যাস বের হতে থাকে।
6 / 8
এসির পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণের দিকে নজর দিলে এ ধরনের সমস্যা হয় না। একইভাবে, এসি ইউনিটেরও যত্ন নেওয়া দরকার। এসির পাইপের দিকেও নজর রাখুন।
7 / 8
এসির ঘরে খুব বেশি জিনিস রাখবেন না: যে ঘরে এসি লাগানো রয়েছে, চেষ্টা করবেন সেখানে বেশি জিনিসপত্র না রাখার। এতে এসির ঠান্ডা হাওয়া এইসব জিনিসে ব্যাঘাত পাবে, ফলে ঘরটি ঠান্ডা হতে বেশি সময় লাগবে।
