AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

যে 4 কারণে ফিজ়িক্যাল SIM ফেলে দিয়ে e-SIM নিতে বলছে Airtel

Airtel e-SIM: ফিজ়িক্যাল সিম কার্ড যেমন একজনের ফোনের সিম ট্রেতে বসানো হয়। e-SIM এর ক্ষেত্রে বিষয়টি ঠিক তেমন নয়। e-SIM আপনি সরাসরি ফোনে এমবেড করতে পারেন। এর মধ্যে থাকে একটি সফটওয়্যার, যা এক ডিভাইসের eUICC চিপে ইনস্টল করা থাকে। e-SIM ট্রান্সফার করার জন্য আপনাকে একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।

যে 4 কারণে ফিজ়িক্যাল SIM ফেলে দিয়ে e-SIM নিতে বলছে Airtel
ই-সিম খুবই জরুরি, কেন তা জেনে নিন।
| Edited By: | Updated on: Nov 22, 2023 | 5:31 PM
Share

e-SIM দেশে চালু হয়েছে বেশ কিছু মাস আগেই। প্রায় প্রত্যেক সংস্থাই তাদের ব্যবহারকারীদের e-SIM দিতে প্রস্তুত। কিন্তু দেশের বেশিরভাগ মানুষই এখনও ফিজ়িক্যাল সিম ব্যবহার করেন। e-SIM থাকার সুবিধা হল, আপনি তা ফোনে এমবেড করে নিলেই হয়ে যাবে। স্মার্টওয়াচের ক্ষেত্রে e-SIM সবথেকে বেশি পরিমাণে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। এখন Airtel-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর গোপাল ভিত্তল পরামর্শ দিচ্ছেন, ফিজ়িক্যাল সিমের পরিবর্তে e-SIMই ভাল। কেন ভাল তার কারণ ব্যাখ্যায় এয়ারটেল এমডি বলছেন, e-SIM ব্যবহারের সবথেকে বড় সুবিধা হল এর দ্বারা আপনি হারিয়ে যাওয়া বা চুরি হওয়া স্মার্টফোন ট্র্যাক করতে পারবেন।

e-SIM ঠিক কী

ফিজ়িক্যাল সিম কার্ড যেমন একজনের ফোনের সিম ট্রেতে বসানো হয়। e-SIM এর ক্ষেত্রে বিষয়টি ঠিক তেমন নয়। e-SIM আপনি সরাসরি ফোনে এমবেড করতে পারেন। এর মধ্যে থাকে একটি সফটওয়্যার, যা এক ডিভাইসের eUICC চিপে ইনস্টল করা থাকে। e-SIM ট্রান্সফার করার জন্য আপনাকে একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে।

e-SIM কেন জরুরি: গোপাল ভিত্তল কী বলছেন

1) এয়ারটেল কাস্টমারদের কাছে পাঠানো একটি চিঠিতে গোপাল ভিত্তল e-SIM সম্পর্কে বলেছেন। পাশাপাশি ফিজ়িক্যাল সিমের তুলনায় এটি কেন ভাল অপশন, সেটাও তুলে ধরেছেন।

2) ইমেলে তিনি লিখছেন, কাস্টমাররা এর মাধ্যমে ঝক্কিহীন কানেক্টিভিটি পাবেন এবং বিভিন্ন ডিভাইসে e-SIM স্যুইচ করা এবংফিজ়িক্যাল থেকে তা স্থানান্তর করাও খুব সহজ।

3) যদি কারও ফোন চুরি হয়ে যায়, তাহলে চোর সেই ফোনের সিম কখনই খুলতে পারবে না। ফলে, চুরি যাওয়া ডিভাইসটি ট্র্যাক করাও খুব সহজ হবে বলে জানিয়েছেন গোপাল ভিত্তল।

4) তিনি আরও জানিয়েছেন, গ্রাহকরা চাইলে এখনই Airtel e-SIM ব্যবহার করতে পারেন। তবে তার জন্য ডিভাইস এমন হতে হবে, যা e-SIM সাপোর্ট করে। এয়ারটেল থ্যাঙ্কস অ্যাপ থেকে ই-সিম সক্রিয় করতে পারেন ব্যবহারকারীরা।

e-SIM প্রথম জনপ্রিয়তা পেয়েছিল iPhone 12 সিরিজ় থেকে। সেবার প্রথম কোনও iPhone-এর জন্য ডুয়াল-সিমের সাপোর্টও দেওয়া হচ্ছিল। iPhone 12 সিরিজ়ের ফোনগুলিতে ন্যানো সিম এবং e-SIM দুই ধরনের পরিষেবাই দেওয়া হচ্ছিল। পরবর্তীতে স্যামসাং, মোটোরলা, ওয়ানপ্লাস-সহ আরও একাধিক ব্র্যান্ড e-SIM সাপোর্টেড স্মার্টফোন নিয়ে আসে বাজারে।