Flood Situation In Arambag: বন্যা দুর্গতদের দেওয়া হল ১ লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণ, কারা পেলেন?
Arambag: রবিবার প্রথমে হুগলির পুরশুড়ায় আসেন তাঁরা। সেখানে কথা বলার পর তারা আসেন আরামবাগের হরিণখোলা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার হরাদিত্য গ্রামে। সেখানেও দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর সোজা চলে যান খানাকুল কিশোরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলিতে।
আরামবাগ: বন্যা পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে আরামবাগ মহকুমায় এলেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ। তিনি ছাড়াও একাধিক উচ্চ পদস্থ আধিকারিক আসেন এলাকায়। বৈঠকের পাশাপাশি বন্যা প্রবণ এলাকা ঘুরে দেখেন। কথা বলেন সাধারণ মানুষের সঙ্গে। পাশাপাশি তুলে দেওয়া হয় এক লক্ষ টাকার ক্ষতিপূরণ।
রবিবার প্রথমে হুগলির পুরশুড়ায় আসেন তাঁরা। সেখানে কথা বলার পর তাঁরা পৌঁছন আরামবাগের হরিণখোলা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার হরাদিত্য গ্রামে। সেখানেও দুর্গতদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর সোজা চলে যান খানাকুল কিশোরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলিতে। এখানেই জলের তোড়ে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে বাড়ি গুলি। ভেসে যায় বড়-বড় সাতটি পাকার বাড়ি।
এরপর এলাকায় একটি অস্থায়ী যে ক্যাম্প করা হয়। সেখানে এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ জনকে ত্রাণ সামগ্রী, নানা সরঞ্জাম,শুকনো খাবার,ছাত্র ছাত্রীদের বই পত্র দেন মুখ্য সচিব ও একাধিক আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, এলাকার বাসিন্দা এখানে বাড়ি ভেঙে পড়ে শম্পা পাত্র,পারমিতা লাল,কাশিনাথ বাগ,ঝালাবালা বেরা, রমা রাজপণ্ডিত,পুষ্প মণ্ডল,গোবিন্দ পাত্রদের বাড়িগুলি একেবারে ধূলিস্যাৎ হয়ে গিয়েছে। এদের পরিবারগুলিকে আর্থিক ভাবে সহযোগিতা করা হয়েছে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। প্রত্যেককে এক লক্ষ টাকা করে চেক দেওয়া হয়েছে। তবে বন্যা দুর্গতদের সাথে কথা বলে ও ত্রাণ সামগ্রী দেওয়ার পরে তারা যান খানাকুল ২ নং বিডিও অফিসে। সেখানেও তাঁরা কথা বলবেন বন্যা দুর্গতদের সঙ্গে।