কোন্নগর: সেই কবেই বেজে গিয়েছে ভোটের দামামা। রাজ্য থেকে দেশ, শাসক-বিরোধী তরজায় তপ্ত হচ্ছে রাজনীতির মাটি। রাত পোহালেই ভোটের দিনক্ষণের ঘোষণা করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। সব দলের তরফে না করা হলেও ইতিমধ্য়েই তৃণমূলের তরফে বাংলার ৪২ আসনের জন্য ৪২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রীরামপুরে যেমন পুরনো মুখে ভরসা রেখেছে দল, তেমনই হুগলিতে রয়েছে বড় চমক। শ্রীরামপুরে যেখানে ফের লড়তে চলেছেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তেমনই হুগলিতে লড়বেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন দু’জনের হয়ে ব্যাট ধরলেন উত্তরপাড়ার বিধায়ক তথা অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক। নিজে হাতে লিখলেন দেওয়াল। অংশ নিলেন প্রচারে। কিন্তু, বিয়ের কথা উঠতেই, স্পিকটি নট। সাফ কথা, পার্সোনাল জিনিস নিয়ে এখন কথা বলব না।
এদিন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারে এসে কোন্নগরে দেওয়াল লিখতে দেখা যায় উত্তরপাড়ার তৃণমূল বিধায়ককে। কল্য়াণের জয়ের ব্যাপারে যে তিনি আশাবাদী তাও বললেন সোচ্চারেই। কাঞ্চনের কথায়, “কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় তো জিতবেনই। ওনার কাজ নিয়ে তো নতুন করে বলার কিছু নেই। শ্রীরামপুরের সব মানুষ জানেন উনি কেমন কাজ করেছেন।” শুধু কল্যাণ নয়, হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের তারকা প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়ের বিষয়েও আশাবাদী তিনি। খোঁচা দিলেন লকেটকে। বললেন, “লকেটকে বোধহয় খুব কম দেখা গিয়েছে গত পাঁচ বছরে। সেখানকার মানুষও সেটা জানে। কিন্তু, টিভিতে হোক বা যেখানেই বলুন, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে মানুষকে নিয়ে কাজটা করেন, দিদিদের নিয়ে মায়েদের নিয়ে কাজ করেন, তাতে আমার মনে হয় সহজেই মানুষের কাছে যেতে পারবেন। আমার মনে হয় উনিই জিতবেন।”
প্রসঙ্গত, সদ্য তৃতীয় বিয়ে সেরে ফেলেছেন কাঞ্চন। কিছুদিন আগেই রীতিমতো জাঁকজমক করে বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজকে। তাঁদের বয়সের পার্থক্য, বিয়ের আমন্ত্রণপত্রে ‘প্রেসে নিষেধাজ্ঞা’ নিয়ে বিস্তর চর্চা-বিতর্কও হয়। এদিন বিয়ের প্রসঙ্গ উঠতেই একেবারে আঙুল দেখিয়ে কাঞ্চন বলেন, “এটা আমার পার্সোনাল লাইফ। আমি তো প্রচারে এসেছি। পার্সোনাল জিনিস নিয়ে এখন কথা বলব না। আমার ব্যক্তিগত বিষয়ের থেকে অনেক বড় একটা লোকসভা ভোট সামনে রয়েছে। তাই মা-মাটি-মানুষের সরকারের দিকে তাকিয়ে আগে সেটা নিয়ে ভাবা উচিত।”
কোন্নগর: সেই কবেই বেজে গিয়েছে ভোটের দামামা। রাজ্য থেকে দেশ, শাসক-বিরোধী তরজায় তপ্ত হচ্ছে রাজনীতির মাটি। রাত পোহালেই ভোটের দিনক্ষণের ঘোষণা করতে চলেছে নির্বাচন কমিশন। সব দলের তরফে না করা হলেও ইতিমধ্য়েই তৃণমূলের তরফে বাংলার ৪২ আসনের জন্য ৪২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রীরামপুরে যেমন পুরনো মুখে ভরসা রেখেছে দল, তেমনই হুগলিতে রয়েছে বড় চমক। শ্রীরামপুরে যেখানে ফের লড়তে চলেছেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, তেমনই হুগলিতে লড়বেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন দু’জনের হয়ে ব্যাট ধরলেন উত্তরপাড়ার বিধায়ক তথা অভিনেতা কাঞ্চন মল্লিক। নিজে হাতে লিখলেন দেওয়াল। অংশ নিলেন প্রচারে। কিন্তু, বিয়ের কথা উঠতেই, স্পিকটি নট। সাফ কথা, পার্সোনাল জিনিস নিয়ে এখন কথা বলব না।
এদিন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রচারে এসে কোন্নগরে দেওয়াল লিখতে দেখা যায় উত্তরপাড়ার তৃণমূল বিধায়ককে। কল্য়াণের জয়ের ব্যাপারে যে তিনি আশাবাদী তাও বললেন সোচ্চারেই। কাঞ্চনের কথায়, “কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় তো জিতবেনই। ওনার কাজ নিয়ে তো নতুন করে বলার কিছু নেই। শ্রীরামপুরের সব মানুষ জানেন উনি কেমন কাজ করেছেন।” শুধু কল্যাণ নয়, হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের তারকা প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়ের বিষয়েও আশাবাদী তিনি। খোঁচা দিলেন লকেটকে। বললেন, “লকেটকে বোধহয় খুব কম দেখা গিয়েছে গত পাঁচ বছরে। সেখানকার মানুষও সেটা জানে। কিন্তু, টিভিতে হোক বা যেখানেই বলুন, রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে মানুষকে নিয়ে কাজটা করেন, দিদিদের নিয়ে মায়েদের নিয়ে কাজ করেন, তাতে আমার মনে হয় সহজেই মানুষের কাছে যেতে পারবেন। আমার মনে হয় উনিই জিতবেন।”
প্রসঙ্গত, সদ্য তৃতীয় বিয়ে সেরে ফেলেছেন কাঞ্চন। কিছুদিন আগেই রীতিমতো জাঁকজমক করে বিয়ে করেছেন অভিনেত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজকে। তাঁদের বয়সের পার্থক্য, বিয়ের আমন্ত্রণপত্রে ‘প্রেসে নিষেধাজ্ঞা’ নিয়ে বিস্তর চর্চা-বিতর্কও হয়। এদিন বিয়ের প্রসঙ্গ উঠতেই একেবারে আঙুল দেখিয়ে কাঞ্চন বলেন, “এটা আমার পার্সোনাল লাইফ। আমি তো প্রচারে এসেছি। পার্সোনাল জিনিস নিয়ে এখন কথা বলব না। আমার ব্যক্তিগত বিষয়ের থেকে অনেক বড় একটা লোকসভা ভোট সামনে রয়েছে। তাই মা-মাটি-মানুষের সরকারের দিকে তাকিয়ে আগে সেটা নিয়ে ভাবা উচিত।”