BJP: লকেটের হুগলিতে এবার অন্য কেউ প্রার্থী? দেওয়াল লিখন ঘিরে জোর চর্চা

Ashique Insan | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Feb 29, 2024 | 7:00 AM

Locket Chatterjee: ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে তৃণমূলের রত্না দে নাগকে প্রায় ৭৩ হাজার ভোটে হারিয়ে ছিলেন লকেট। সেবার শাসকশিবিরকে নিরাশ করে সিঙ্গুর, বলাগড়, চুঁচুড়া কেন্দ্র। ২০২১-এর বিধানসভা ভোটের নিরিখে লকেটের কেন্দ্রে প্রায় ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিল তৃণমূল।

Follow Us

হুগলি: হুগলি লোকসভায় গতবার জিতেছিলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। ২০২৪-এ তিনিই যে ওই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হচ্ছেন, এমন ইঙ্গিতও দিয়েছেন। গত ৮ ফেব্রুয়ারি লকেট বলেছিলেন, “২০১৯-এ আমি হুগলি থেকে ৮০ হাজারের কাছাকাছি ভোটে জিতেছিলাম। দ্বিতীয়বারও হুগলি থেকে নিশ্চয়ই লড়ব। পুরোটাই আমাদের সংসদীয় বোর্ড ঠিক করে।” এদিকে লকেটের এই হুগলি কেন্দ্রেই দেওয়ালে প্রার্থীর নাম লেখা শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে লকেটের নাম নয়, বদলে অন্য তিনজনের নামে লেখা হয়েছে দেওয়াল। বিজেপির অবশ্য দাবি, তৃণমূলের কাজ এসব। তৃণমূল বলছে, বিজেপি আসল কথাটা লুকোতে তাদের ঘাড়ে দায় ঠেলছে।

২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে তৃণমূলের রত্না দে নাগকে প্রায় ৭৩ হাজার ভোটে হারিয়ে ছিলেন লকেট। সেবার শাসকশিবিরকে নিরাশ করে সিঙ্গুর, বলাগড়, চুঁচুড়া কেন্দ্র। ২০২১-এর বিধানসভা ভোটের নিরিখে লকেটের কেন্দ্রে প্রায় ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিল তৃণমূল।

সুবীর নাগ হুগলি সাংগঠনিক জেলার প্রাক্তন সভাপতি। এই মুহুর্তে তিনি হুগলি লোকসভার আহ্বায়ক। এমন অভিযোগও শোনা গিয়েছিল, গত লোকসভা ভোটের পর থেকে লকেটের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব তৈরি হয়েছে। যদিও ইদানিং তাঁকে আবার লকেটের সমস্ত অনুষ্ঠানেই দেখা যাচ্ছে।

দেওয়াল লেখা হয়েছে গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের নামেও। হুগলির প্রাক্তন সভাপতি তিনি। বর্তমানে শ্রীরামপুরের পর্যবেক্ষক। শিশু চিকিৎসক ইন্দ্রনীল চৌধুরীর নামও রয়েছে দেওয়ালে। চুঁচুড়া স্টেশন রোডের বাসিন্দা তিনি। ২০১৯ সালে ইন্দ্রনীল চৌধুরীর নাম শোনা গিয়েছিল হুগলির প্রার্থী হিসাবে। যদিও শেষ পর্যন্ত লকেটকে প্রতীক দেয় বিজেপি।

এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিজেপি নেতা সুবীর নাগের অবশ্য দাবি, লকেটই এবারও জিতবেন। কিছু মানুষ বিজেপির ঐক্যে ফাটল ধরাতে এসব করছে। দলের নিচুতলার কর্মীদের ভুল বার্তা দিতে এসব। সুবীরের দাবি, যাঁদের নামে দেওয়াল লিখন হচ্ছে, তাঁরা কোনওভাবেই এতে যুক্ত নন।

লকেট চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “এটা তৃণমূলের ষড়যন্ত্র। উপর থেকে খুব তাড়াতাড়ি নাম ঘোষণা হয়ে যাবে। সকলেই দেখতে পাবেন। যাঁকে দেওয়া হবে আমরা তাঁকে নিয়েই কাজ করব। এসব বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা আমাদের দল থেকে কেউ করে না।”

তবে বিরোধীরা কিন্তু এই দেওয়াল-চিত্রকে ইস্যু করতে শুরু করেছে। চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, “বিজেপির টাকার অভাব নেই। প্রার্থী হতে পারলেও কোটি কোটি টাকা। সেই লোভেই অনেকে দেওয়ালে নিজেদের নাম লেখাতে ছেলে ঠিক করেছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগই নেই।”

হুগলি: হুগলি লোকসভায় গতবার জিতেছিলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। ২০২৪-এ তিনিই যে ওই কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হচ্ছেন, এমন ইঙ্গিতও দিয়েছেন। গত ৮ ফেব্রুয়ারি লকেট বলেছিলেন, “২০১৯-এ আমি হুগলি থেকে ৮০ হাজারের কাছাকাছি ভোটে জিতেছিলাম। দ্বিতীয়বারও হুগলি থেকে নিশ্চয়ই লড়ব। পুরোটাই আমাদের সংসদীয় বোর্ড ঠিক করে।” এদিকে লকেটের এই হুগলি কেন্দ্রেই দেওয়ালে প্রার্থীর নাম লেখা শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে লকেটের নাম নয়, বদলে অন্য তিনজনের নামে লেখা হয়েছে দেওয়াল। বিজেপির অবশ্য দাবি, তৃণমূলের কাজ এসব। তৃণমূল বলছে, বিজেপি আসল কথাটা লুকোতে তাদের ঘাড়ে দায় ঠেলছে।

২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে তৃণমূলের রত্না দে নাগকে প্রায় ৭৩ হাজার ভোটে হারিয়ে ছিলেন লকেট। সেবার শাসকশিবিরকে নিরাশ করে সিঙ্গুর, বলাগড়, চুঁচুড়া কেন্দ্র। ২০২১-এর বিধানসভা ভোটের নিরিখে লকেটের কেন্দ্রে প্রায় ১ লক্ষ ৫৩ হাজার ভোটে এগিয়ে ছিল তৃণমূল।

সুবীর নাগ হুগলি সাংগঠনিক জেলার প্রাক্তন সভাপতি। এই মুহুর্তে তিনি হুগলি লোকসভার আহ্বায়ক। এমন অভিযোগও শোনা গিয়েছিল, গত লোকসভা ভোটের পর থেকে লকেটের সঙ্গে তাঁর দূরত্ব তৈরি হয়েছে। যদিও ইদানিং তাঁকে আবার লকেটের সমস্ত অনুষ্ঠানেই দেখা যাচ্ছে।

দেওয়াল লেখা হয়েছে গৌতম চট্টোপাধ্যায়ের নামেও। হুগলির প্রাক্তন সভাপতি তিনি। বর্তমানে শ্রীরামপুরের পর্যবেক্ষক। শিশু চিকিৎসক ইন্দ্রনীল চৌধুরীর নামও রয়েছে দেওয়ালে। চুঁচুড়া স্টেশন রোডের বাসিন্দা তিনি। ২০১৯ সালে ইন্দ্রনীল চৌধুরীর নাম শোনা গিয়েছিল হুগলির প্রার্থী হিসাবে। যদিও শেষ পর্যন্ত লকেটকে প্রতীক দেয় বিজেপি।

এ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে বিজেপি নেতা সুবীর নাগের অবশ্য দাবি, লকেটই এবারও জিতবেন। কিছু মানুষ বিজেপির ঐক্যে ফাটল ধরাতে এসব করছে। দলের নিচুতলার কর্মীদের ভুল বার্তা দিতে এসব। সুবীরের দাবি, যাঁদের নামে দেওয়াল লিখন হচ্ছে, তাঁরা কোনওভাবেই এতে যুক্ত নন।

লকেট চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “এটা তৃণমূলের ষড়যন্ত্র। উপর থেকে খুব তাড়াতাড়ি নাম ঘোষণা হয়ে যাবে। সকলেই দেখতে পাবেন। যাঁকে দেওয়া হবে আমরা তাঁকে নিয়েই কাজ করব। এসব বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা আমাদের দল থেকে কেউ করে না।”

তবে বিরোধীরা কিন্তু এই দেওয়াল-চিত্রকে ইস্যু করতে শুরু করেছে। চুঁচুড়ার তৃণমূল বিধায়ক অসিত মজুমদার বলেন, “বিজেপির টাকার অভাব নেই। প্রার্থী হতে পারলেও কোটি কোটি টাকা। সেই লোভেই অনেকে দেওয়ালে নিজেদের নাম লেখাতে ছেলে ঠিক করেছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগই নেই।”

Next Article