21 July: দুর্গাপুজোয় কাউকে থামাতে পারেন? একুশে জুলাই নিয়ে বড় মন্তব্য শশীর
21 July: শারীরিক সমস্যার জন্য শুধু স্বাস্থ্য শিবির নয়, শশী এও জানাচ্ছেন দলের পক্ষ থেকে হাওড়া-শিয়ালদা সহ কলকাতাতেও একাধিক জায়গায় দূর থেকে আসা দলীয় কর্মীদের রাতে থাকার এবং খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

হাওড়া: হাতে আর একদম সময় নেই। উপরতলা থেকে তৃণমূল স্তর, কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছেন সবস্তরের নেতা-কর্মীরাই। উত্তরবঙ্গ থেকে পশ্চিমাঞ্চল, রাজ্যে নানা প্রান্ত থেকে তৃণমূল কর্মীরা আসতে শুরু করেছেন কলকাতার উদ্দেশ্যে। ভিড় বাড়ছে হওড়া, শিয়ালদহ সর্বত্রই। এরইমধ্যে হাওড়া স্টেশনের প্রস্তুতি পর্ব খতিয়ে দেখতে হওড়ায় ছুটলেন শশী পাঁজা। হাওড়া স্টেশনের বাইরে যে দু’টি অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়েছে তা ঘুরে দেখেন। একুশের আগে মমতার প্রশংসায় ফের একবার পঞ্চমুখ হতে দেখা গেল মন্ত্রী। “আপনি দুর্গাপুজোয় কাউকে থামাতে পারেন? ঠিক সেভাবে মানুষ একুশে জুলাইতেও আসবে।” সাফ কথা শশীর।
শারীরিক সমস্যার জন্য শুধু স্বাস্থ্য শিবির নয়, শশী এও জানাচ্ছেন দলের পক্ষ থেকে হাওড়া-শিয়ালদা সহ কলকাতাতেও একাধিক জায়গায় দূর থেকে আসা দলীয় কর্মীদের রাতে থাকার এবং খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এদিকে একুশে জুলাই নিয়ে জল গড়িয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। এই প্রথমবার বেঁধে দেওয়া হয়েছে মিছিলের সময়। হাইকোর্টের স্পষ্ট কথা, সব মিছিল সকাল ৮টার আগে বের করতে হবে। সকাল ৯ টা থেকে সকাল ১১ পর্যন্ত যাতে কোনও যানজট না তৈরি হয় তা দেখতে হবে। বেশি করে নজর দিতে হবে হাইকোর্টের কাছে। মধ্য কলকাতার ৫ কিলোমিটারের মধ্যে যেন যানজট না হয় তা দেখার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কলকাতার পুলিশ কমিশনারকে।
এদিন হাইকোর্টের প্রসঙ্গও তুলতে দেখা যায় শশীকে। বলেন, “আমরা মহামান্য হাইকোর্টকে সম্মান করি। আমরা মনে করি একুশে জুলাইয়ে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তো জনগণের নেত্রী। তাই তাঁর কথা শুনতে অনেক মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে আসবে। আপনি দুর্গাপুজোয় কাউকে থামাতে পারেন? ঠিক সেভাবে মানুষ একুশে জুলাইতেও আসবে।”
