Jalpaiguri Snake: প্যান্ডেলে আলোর রোশনাই, প্রতিমার দিকে তাকাতেই শিউরে ওঠেন, আরে তো বিষধর জ্যান্ত সাপ!

Jalpaiguri Snake: প্যান্ডেলের পিছনের দিকে তখন শেষ মুহূর্তের টাপ-আপ চালাচ্ছেন শিল্পীরা।

Jalpaiguri Snake: প্যান্ডেলে আলোর রোশনাই, প্রতিমার দিকে তাকাতেই শিউরে ওঠেন, আরে তো বিষধর জ্যান্ত সাপ!
জলপাইগুড়ি পুজো প্যান্ডেলে সাপ
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 01, 2022 | 4:13 PM

জলপাইগুড়ি: প্যান্ডেলের আলোর রোশনাই, বাহারি আলো নজর কাড়ছে দর্শকদের। পঞ্চমীর সন্ধ্য়া থেকেই গুটি গুটি পায়ে মানুষ ভিড় জমাতে শুরু করেছেন। এদিকে প্যান্ডেলের পিছনের দিকে তখন শেষ মুহূর্তের টাপ-আপ চালাচ্ছেন শিল্পীরা। এরই মধ্যে হঠাৎ করেই এক জনের নজরে পড়ে। কালো হলুদ কী যেন একটা নড়াচড়া করছে না! নিয়ন আলোতে তা দেখতে গিয়েই চোখ ধাঁধিয়ে যাচ্ছিল। অগত্যা মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইট অন করতেই শিউরে উঠলেন। এ যে বিষধর সাপ। জলপাইগুড়ির উদয় সংঘ ক্লাবের পুজোয় তখন হুলস্থুল কাণ্ড।

জলপাইগুড়িতে সাপ উদ্ধার

পঞ্চমীর রাতে ক্লাবের এক সদস্য দেখতে পান ঠিক প্রতিমার সামনে ঘোরাফেরা করছে একটি হলুদ কালো ডোরাকাটা সাপ। সাপটিকে দেখে ক্লাবে উপস্থিত সদস্যরা খবর দেন সর্প বিশারদকে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান গ্রীন জলপাইগুড়ি সাধারণ সম্পাদক অঙ্কুর দান। তিনি দেখা মাত্রই বুঝে যান, এটি একটি প্রবল বিষধর ব্যান্ডেড ক্রেট। বাংলায় যাকে শংখিনি সাপ বলা হয়।

পরিবেশ কর্মীরা সাপটিকে উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছেন। কিছুটা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন দশনার্থী ও ক্লাব সদস্যরা। ক্লাবের সদস্য সংঘমিত্রা দেব বলেন, “স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্কিত তো হবেন সকলেই। এভাবে শহরের মাঝে ক্লাবের ভিতর সাপটা ঘোরাফেরা করছিল, প্রতিমার সামনেই ঘোরাফেরা করছিল। সাপটিকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এখন সব স্বাভাবিক আছে।”

গ্রিন জলপাইগুড়ির সাধারণ সম্পাদক অঙ্কুর দাস বলেন, “বিষাক্ত সাপ এটি। গোখরোর থেকে বেশি বিষ। আমরা এটিকে উদ্ধার করে নিয়ে গিয়েছি। নিকটবর্তী কোথাও ছেড়ে দেওয়া হবে। হয়তো কোনও খাবারের সন্ধানেই চলে এসেছিল। “