Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলা, এনামুলের ভাগ্নের মার্বেলের দোকানে সিআইডি হানা
Cattle Smuggling Case: গত ৪ তারিখই গরু পাচারকাণ্ডে আবদুল বারিক ঘনিষ্ঠ জেনারুল শেখকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদেরই রঘুনাথগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়।
মুর্শিদাবাদ: গরু পাচারকাণ্ডে এবার এনামুলের ভাগ্নের মার্বেলের দোকানে সিআইডি হানা। মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জের ওমরপুর মোড় সংলগ্ন এলাকায় এই দোকানটি রয়েছে। বৃহস্পতিবার সিআইডি-এর একটি টিম ওই দোকানে হানা দেয়। দোকানটি এনামুলের ভাগ্নের নামে পরিচিত এলাকায়। তবে সেই সময়ে দোকানে এনামুলের ভাগ্নে ছিলেন না। গরু পাচার সংক্রান্ত কোনও বিষয়েই তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে চান তদন্তকারীরা। পাচারের কালো টাকা এই ব্যবসার মাধ্যমে সাদা করা হত কিনা, তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।
গত ৪ তারিখই গরু পাচারকাণ্ডে আবদুল বারিক ঘনিষ্ঠ জেনারুল শেখকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদেরই রঘুনাথগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। মূলত ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে গরু পাচারের ক্ষেত্রে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। অভিযোগ, সরকারি খাতায় কোনও রকম হিসেব না দেখিয়েই ওই সীমান্ত বিএসএফ-এর একাংশের সহযোগিতায় ওই গরুগুলিকে পাচার করা হত বলে খবর। সূত্রের খবর, জেনারুলকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা।
সূত্রের খবর, জেনারুলের থেকেই এনামুলের এই ভাগ্নের নাম জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সেই মোতাবেক, তাঁর মার্বেলের দোকানে তদন্তকারীরা অভিযান চালান। গরু পাচারের ক্ষেত্রে তাঁরও সরাসরি যোগ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখতে চান তদন্তকারীরা।
উল্লেখ্য, এনামুল ঘনিষ্ঠ এনামুলের থেকে সঞ্জয় এবং আবদুল এই দু’জনের নাম আগেই উঠে এসেছে। তাঁদের বিরুদ্ধে গরু পাচারের অভিযোগ পুরনো। অভিযোগ, আবদুল বারিকের সঙ্গে পুলিশ ও সীমান্তরক্ষী বাহিনী বা বিএসএফ-এর একাংশ ও গরু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে।